ক্রীড়া ডেস্ক
টিভি স্ক্রিন থেকে চোখ সরতে না সরতেই উইকেট নেই—রাওয়ালপিন্ডিতে আজ তৃতীয় দিনের শুরুতে দেখা গেছে এই চিত্র। পাকিস্তানি পেসারদের আগুনে বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ফলোঅনে পড়া বাংলাদেশের জন্য তখন মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। সফরকারীরা ফলোঅন এড়িয়েছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের জোড়া ফিফটিতে।
রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ২৭৪ রানে। সাধারণ নিয়মে ২০০ রান পিছিয়ে থাকলে ফলোঅন বিবেচিত হবে। তাহলে ৭৫ রান করলেই তো ফলোঅন পেরোনোর কথা বাংলাদেশের। তবে চলমান টেস্ট যে সেই নিয়মে চলবে না। কারণ বৃষ্টির কারণে এরই মধ্যে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টেস্টের প্রথম দিন ভেসে গেছে বৃষ্টিতে। সেক্ষেত্রে ক্রিকেটের আইনপ্রণয়নকারী সংস্থার ১৪.১.২ অনুযায়ী তিন বা চার দিনের ম্যাচে ১৫০ রানে পিছিয়ে থাকলেই ফলোঅন। ফলোঅন এড়াতে তাই বাংলাদেশকে করতে হতো ১২৫ রান। ফলোঅন এড়িয়ে বাংলাদেশ ৪৫ ওভারে ৬ উইকেটে করেছে ১৫৮ রান।
কোনো উইকেট না হারিয়ে ১০ রানে বাংলাদেশ আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে। খেলা শুরু হতে না হতেই জীবন পান জাকির হাসান। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে খুররম শাহজাদকে ফ্লিক করেন জাকির। স্কয়ার লেগে বাঁ দিকে ডাইভ দিয়ে ক্যাচ ধরেন আবরার আহমেদ। জাকির আউট হয়েছেন কি না, সেটা যাচাই করেন তৃতীয় আম্পায়ার। রিপ্লেতে দেখা যায় আবরারের কাছে যাওয়ার আগেই বল ঘাস স্পর্শ করেছে। তবে ভুল থেকে তো শিক্ষা নেননি জাকির। ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে খুররমকে ফ্লিক করতে গিয়ে জাকির ধরা পড়েন শর্ট মিড উইকেটে। এবার সহজেই তালুবন্দী করেন আবরার।
জাকিরের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছে ১ উইকেটে ১৪ রান। এখান থেকেই ধস নামার শুরু সফরকারীদের ইনিংসে। সাদমান ইসলাম, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান—বাংলাদেশের এই পাঁচ ব্যাটারের উইকেট হারিয়েছে চোখের পলকে। ৬ উইকেটে ২৬ রানে যখন বাংলাদেশ পরিণত হয়, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন মিরাজ। তিনি ও লিটন মিলে বিপদে পড়া বাংলাদেশের হাল ধরেন। ২৬ ওভারে ৬ উইকেটে ৭৫ রানে থেকে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।
প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলতে থাকা লিটন দ্বিতীয় সেশন থেকে হাত খুলে খেলতে থাকেন। ২৯তম ওভারে তিনি দুই চার মারেন শেহজাদকে। পাকিস্তানের এই পেসারকে যেন বেশি করে পেয়ে বসে বাংলাদেশকে। ৩১তম ওভারে শেহজাদ খরচ করেন ১৭ রান। যার মধ্যে লিটন মারেন তিন চার ও মিরাজ এক চার মেরেছেন। এই লিটনের শটেই বাংলাদেশ ফলোঅন এড়িয়েছে ৩৬তম ওভারে। ওভারটির তৃতীয় বলে মোহাম্মদ আলীকে গালি এলাকা দিয়ে চার মেরেছেন লিটন। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৮তম ফিফটি তিনি পেয়েছেন ৮২ বলে।
লিটনের পর দ্রুতই ফিফটি তুলে নেন মিরাজ। ৪০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে ৮ম টেস্ট ফিফটি পেয়েছেন মিরাজ। ১০৮ বলে ৮ চারে ৬২ রানে অপরাজিত লিটন। মিরাজ ব্যাটিং করছেন ৬৫ রানে। ৯৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার।
টিভি স্ক্রিন থেকে চোখ সরতে না সরতেই উইকেট নেই—রাওয়ালপিন্ডিতে আজ তৃতীয় দিনের শুরুতে দেখা গেছে এই চিত্র। পাকিস্তানি পেসারদের আগুনে বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ফলোঅনে পড়া বাংলাদেশের জন্য তখন মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। সফরকারীরা ফলোঅন এড়িয়েছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের জোড়া ফিফটিতে।
রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে অলআউট হয়েছে ২৭৪ রানে। সাধারণ নিয়মে ২০০ রান পিছিয়ে থাকলে ফলোঅন বিবেচিত হবে। তাহলে ৭৫ রান করলেই তো ফলোঅন পেরোনোর কথা বাংলাদেশের। তবে চলমান টেস্ট যে সেই নিয়মে চলবে না। কারণ বৃষ্টির কারণে এরই মধ্যে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টেস্টের প্রথম দিন ভেসে গেছে বৃষ্টিতে। সেক্ষেত্রে ক্রিকেটের আইনপ্রণয়নকারী সংস্থার ১৪.১.২ অনুযায়ী তিন বা চার দিনের ম্যাচে ১৫০ রানে পিছিয়ে থাকলেই ফলোঅন। ফলোঅন এড়াতে তাই বাংলাদেশকে করতে হতো ১২৫ রান। ফলোঅন এড়িয়ে বাংলাদেশ ৪৫ ওভারে ৬ উইকেটে করেছে ১৫৮ রান।
কোনো উইকেট না হারিয়ে ১০ রানে বাংলাদেশ আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে। খেলা শুরু হতে না হতেই জীবন পান জাকির হাসান। পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে খুররম শাহজাদকে ফ্লিক করেন জাকির। স্কয়ার লেগে বাঁ দিকে ডাইভ দিয়ে ক্যাচ ধরেন আবরার আহমেদ। জাকির আউট হয়েছেন কি না, সেটা যাচাই করেন তৃতীয় আম্পায়ার। রিপ্লেতে দেখা যায় আবরারের কাছে যাওয়ার আগেই বল ঘাস স্পর্শ করেছে। তবে ভুল থেকে তো শিক্ষা নেননি জাকির। ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে খুররমকে ফ্লিক করতে গিয়ে জাকির ধরা পড়েন শর্ট মিড উইকেটে। এবার সহজেই তালুবন্দী করেন আবরার।
জাকিরের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছে ১ উইকেটে ১৪ রান। এখান থেকেই ধস নামার শুরু সফরকারীদের ইনিংসে। সাদমান ইসলাম, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান—বাংলাদেশের এই পাঁচ ব্যাটারের উইকেট হারিয়েছে চোখের পলকে। ৬ উইকেটে ২৬ রানে যখন বাংলাদেশ পরিণত হয়, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন মিরাজ। তিনি ও লিটন মিলে বিপদে পড়া বাংলাদেশের হাল ধরেন। ২৬ ওভারে ৬ উইকেটে ৭৫ রানে থেকে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।
প্রথাগত টেস্ট মেজাজে খেলতে থাকা লিটন দ্বিতীয় সেশন থেকে হাত খুলে খেলতে থাকেন। ২৯তম ওভারে তিনি দুই চার মারেন শেহজাদকে। পাকিস্তানের এই পেসারকে যেন বেশি করে পেয়ে বসে বাংলাদেশকে। ৩১তম ওভারে শেহজাদ খরচ করেন ১৭ রান। যার মধ্যে লিটন মারেন তিন চার ও মিরাজ এক চার মেরেছেন। এই লিটনের শটেই বাংলাদেশ ফলোঅন এড়িয়েছে ৩৬তম ওভারে। ওভারটির তৃতীয় বলে মোহাম্মদ আলীকে গালি এলাকা দিয়ে চার মেরেছেন লিটন। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৮তম ফিফটি তিনি পেয়েছেন ৮২ বলে।
লিটনের পর দ্রুতই ফিফটি তুলে নেন মিরাজ। ৪০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে ৮ম টেস্ট ফিফটি পেয়েছেন মিরাজ। ১০৮ বলে ৮ চারে ৬২ রানে অপরাজিত লিটন। মিরাজ ব্যাটিং করছেন ৬৫ রানে। ৯৯ বলের ইনিংসে মেরেছেন ১১ চার।
নভেম্বর চলে যাচ্ছে। কিন্তু রাজশাহীর অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্সে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো প্রস্তুতি নেই। বিদেশি খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন টেনিস কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকা আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য শুধু নির্বাচন আয়োজন। টুর্নামেন্ট আয়োজনের মতো ‘বড়’ সিদ্ধান্ত তা
১০ মিনিট আগেকথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
২২ মিনিট আগেকদিন আগে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ম্যাচের একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়েছে। কক্সবাজারে খুলনার অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসানের হাত ফসকে যাওয়া একটা বল পিচের অনেক বাইরে ক্যাচের মতো হাওয়ায় ভাসল। সেই বল তাড়া করে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে আউট হলেন সিলেটের আসাদ উল্লাহ গালিব।
৩৫ মিনিট আগেগোলের খেলা ফুটবলে গোলই যখন ধাঁধা হয়ে যায়, তখন কি আর ফুটবলের স্বাদ মেলে! বাংলাদেশ দলের অবস্থা অনেকটাই এমন। তারা দিনের পর দিন ফুটবল খেলছে ঠিকই, কিন্তু গোল কীভাবে করতে হয়, সেটাই যেন ভুলতে বসেছে! পরিসংখ্যানও সে কথা বলে, এ বছর এখন পর্যন্ত ৯টি ম্যাচে অংশ নিয়েছেন রাকিব-মোরসালিনরা। কিন্তু গোল করেছেন মাত্র ১
১ ঘণ্টা আগে