অনলাইন ডেস্ক
আবার চাঁদে মহাকাশচারী পাঠাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। চাঁদের কোথায় পা রাখবেন মহাকাশচারীরা, সেই জায়গাও ইতিমধ্যে চিহ্নিত করে ফেলেছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। স্থানীয় সময় শুক্রবার এক বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির গেজেটস থ্রি-সিক্সটি জানিয়েছে, আর্টেমিস থ্রি নভোযানের মাধ্যমে আবারও চাঁদে নভোচারী পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে নাসা। আর্টেমিস থ্রি চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে অবতরণ করবে এমন ১৩টি স্থান ইতিমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। নাসা জানিয়েছে, প্রতিটি অবতরণ অঞ্চলে একাধিক সম্ভাব্য ‘অবতরণ সাইট’ রয়েছে।
নাসার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অ্যাপোলো মিশনের দীর্ঘ সময় পর আবারও চাঁদে পা রাখতে যাচ্ছে মানুষ। এবারের মিশনের নাম আর্টেমিস থ্রি। এই অভিযানে একজন নারী মহাকাশচারীও থাকবেন।
ওয়াশিংটনে নাসার সদর দপ্তরে আর্টেমিস ক্যাম্পেইন ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের ডেপুটি অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মার্ক কিরাসিচ বলেছেন, ‘এই অবতরণ স্থানগুলো বেছে নেওয়ার অর্থ হলো অ্যাপোলোর পর প্রথমবারের মতো আমরা চাঁদে মানুষ পাঠানোর এক বিশাল পদক্ষেপের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। আমরা এই অভিযানের মাধ্যমে চাঁদের এমন কিছু অঞ্চল আবিষ্কার করতে পারব, যেসব অঞ্চল সম্পর্কে মানুষের ধারণা এখনো অন্ধকারে রয়েছে।’
অবতরণ অঞ্চল বলে যেসব জায়গা চিহ্নিত করেছে নাসা, সেগুলোর নাম হচ্ছে—ফাউস্টিনি রিম এ, পিক নিয়ার শ্যাকলটন, কানেকটিং রিজ, কানেকটিং রিজ এক্সটেনশন, ডি গারলাচে রিম ১, ডি গারলাচে রিম ২, ডি গারলাচে-কোচার ম্যাসিফ, হাওর্থ, মালাপের্ট ম্যাসিফ, লিবনিটজ বিটা মালভূমি, নোবিল রিম ১, নোবিল রিমসেন ২।
নাসার চিহ্নিত এই অঞ্চলগুলোর প্রতিটিই চাঁদের দক্ষিণ মেরুর অক্ষাংশের ছয় ডিগ্রির মধ্যে অবস্থিত। এসব অঞ্চলের বিভিন্ন ধরনের ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। বছরজুড়েই এসব অঞ্চলে মহাকাশযান অবতরণ করা যাবে। অঞ্চলগুলো নির্বাচন করার আগে নাসার বিজ্ঞানীরা ভূখণ্ডের ঢাল, পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের সহজতা এবং আলোর অবস্থাসহ নানা মানদণ্ড ব্যবহার করেছেন।
তবে আর্টেমিস মিশনের চূড়ান্ত তারিখ এখনো ঘোষণা করেনি নাসা। প্রথমবারের মতো যে নারী চাঁদে যাচ্ছেন, তাঁর ব্যাপারেও বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি নাসার বিবৃতিতে।
আবার চাঁদে মহাকাশচারী পাঠাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। চাঁদের কোথায় পা রাখবেন মহাকাশচারীরা, সেই জায়গাও ইতিমধ্যে চিহ্নিত করে ফেলেছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। স্থানীয় সময় শুক্রবার এক বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির গেজেটস থ্রি-সিক্সটি জানিয়েছে, আর্টেমিস থ্রি নভোযানের মাধ্যমে আবারও চাঁদে নভোচারী পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে নাসা। আর্টেমিস থ্রি চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে অবতরণ করবে এমন ১৩টি স্থান ইতিমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। নাসা জানিয়েছে, প্রতিটি অবতরণ অঞ্চলে একাধিক সম্ভাব্য ‘অবতরণ সাইট’ রয়েছে।
নাসার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অ্যাপোলো মিশনের দীর্ঘ সময় পর আবারও চাঁদে পা রাখতে যাচ্ছে মানুষ। এবারের মিশনের নাম আর্টেমিস থ্রি। এই অভিযানে একজন নারী মহাকাশচারীও থাকবেন।
ওয়াশিংটনে নাসার সদর দপ্তরে আর্টেমিস ক্যাম্পেইন ডেভেলপমেন্ট ডিভিশনের ডেপুটি অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মার্ক কিরাসিচ বলেছেন, ‘এই অবতরণ স্থানগুলো বেছে নেওয়ার অর্থ হলো অ্যাপোলোর পর প্রথমবারের মতো আমরা চাঁদে মানুষ পাঠানোর এক বিশাল পদক্ষেপের কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। আমরা এই অভিযানের মাধ্যমে চাঁদের এমন কিছু অঞ্চল আবিষ্কার করতে পারব, যেসব অঞ্চল সম্পর্কে মানুষের ধারণা এখনো অন্ধকারে রয়েছে।’
অবতরণ অঞ্চল বলে যেসব জায়গা চিহ্নিত করেছে নাসা, সেগুলোর নাম হচ্ছে—ফাউস্টিনি রিম এ, পিক নিয়ার শ্যাকলটন, কানেকটিং রিজ, কানেকটিং রিজ এক্সটেনশন, ডি গারলাচে রিম ১, ডি গারলাচে রিম ২, ডি গারলাচে-কোচার ম্যাসিফ, হাওর্থ, মালাপের্ট ম্যাসিফ, লিবনিটজ বিটা মালভূমি, নোবিল রিম ১, নোবিল রিমসেন ২।
নাসার চিহ্নিত এই অঞ্চলগুলোর প্রতিটিই চাঁদের দক্ষিণ মেরুর অক্ষাংশের ছয় ডিগ্রির মধ্যে অবস্থিত। এসব অঞ্চলের বিভিন্ন ধরনের ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। বছরজুড়েই এসব অঞ্চলে মহাকাশযান অবতরণ করা যাবে। অঞ্চলগুলো নির্বাচন করার আগে নাসার বিজ্ঞানীরা ভূখণ্ডের ঢাল, পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের সহজতা এবং আলোর অবস্থাসহ নানা মানদণ্ড ব্যবহার করেছেন।
তবে আর্টেমিস মিশনের চূড়ান্ত তারিখ এখনো ঘোষণা করেনি নাসা। প্রথমবারের মতো যে নারী চাঁদে যাচ্ছেন, তাঁর ব্যাপারেও বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি নাসার বিবৃতিতে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
৩ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৪ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৬ দিন আগে