নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায় সিআইডি মুখপাত্র ও বিশেষ পুলিশ সুপার মো. আজাদ রহমান।
মঙ্গলের ‘জেজেরো ক্রাটারে’ (গর্তে) জেব্রার মতো সাদা–কালো ডোরাকাটা পাথর আবিষ্কার নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার (রোবটযান)। এই পাথরের নাম ‘ফ্রেয়া ক্যাসল’ রেখেছেন বিজ্ঞানীরা। এই পাথরের মতো নকশা এবং আকার মঙ্গলে আগে কখনো দেখা যায়নি। ১৩ সেপ্টেম্বর মাসে রোভারের ওপরে স্থাপন করা ক্যামেরা পাথরটি খুঁজে পায়।
বিশ্বের শুষ্কতম জায়গাগুলোর একটি সাহারা মরুভূমি। যেখানে বৃষ্টির দেখা মেলে কালেভদ্রে। আর তাই সেখানে সবুজ প্রকৃতি গড়ে ওঠারও সুযোগ খুব একটা হয় না। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে, মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা দেখতে পেয়েছে, এই মরুভূমিতে সবুজ উদ্ভিদ
খুব শিগগির পৃথিবীর কাছে আসছে ‘দ্বিতীয় চাঁদ’। সাদা চোখেই এই ‘চাঁদের’ দেখা মিলবে। সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে নভেম্বর মাসের শেষ দিক পর্যন্ত এই চাঁদের দেখা পাওয়া যাবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া দুই আমেরিকান নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে স্পেসএক্সের মহাকাশযান ব্যবহার করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আগামী বছরের ফ্রেব্রুয়ারিতে আটকে পড়া মহাকাশচারী বাচ উইলমোর ও সুনি উইলিয়ামসকে ফিরে আনার চেষ্টা করা হবে। দুই মাসের বেশি পরীক্ষা–নিরীক্ষা ও আলোচনা শেষে এই
মঙ্গলগ্রহের আগ্নেয় শিলার নিচে তরল পানির আধার থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। এই বিপুল পরিমাণ পানি একটি মহাসাগর পূর্ণ করার জন্য যথেষ্ট, যা পুরো মঙ্গলের পৃষ্ঠকে ঢেকে ফেলতে পারবে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস (আইএসএস) স্টেশন ধ্বংস করার পরিকল্পনা করছে নাসা। কারণ এটির মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে। অর্থাৎ স্টেশনটির কর্মক্ষম জীবন প্রায় শেষের দিকে। আর এই কাজটি সফলভাবে শেষ করার জন্য নাসা ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে চলেছে।
শনির উপগ্রহ টাইটানের উদ্দেশে যাত্রা করতে ফড়িংয়ের এখন আর কোনো বাধা নেই! যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা) সানন্দে জানিয়েছে, ফড়িং প্রকল্পে ৩৩৫ কোটি মার্কিন ডলার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। অবশেষে শনির দশা কাটল!
নাসা হেডকোয়ার্টার পরিদর্শন করেছে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২২ চ্যাম্পিয়ন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ‘টিম ডায়মন্ডস’ দল। গত ৪ থেকে ৬ জুন এই দল নাসার বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে।
ভলকান গ্রহ আবিষ্কারের ৫ বছর পরই এর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অন্য গবেষকেরা। গ্রহটি ৪০ এরিডানি নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে বলে এত দিন দাবি করা হতো। কিন্তু সম্প্রতি নতুন গবেষণায় জানা যায়, এই গ্রহের কোনো অস্তিত্বই নেই!
বিগত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড় আঘাত হেনেছে পৃথিবীতে। গতকাল শুক্রবার এই সৌরঝড় আঘাত হানে। এর কারণে ব্রিটেন, তাসমানিয়াসহ বিভিন্ন মেরু অঞ্চল থেকে অপার্থিব সুন্দর আলোকচ্ছটা দেখা গেলেও বিদ্যুৎ ও টেলিযোগাযোগ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কাও আছে।
১৯৬২ সালের ২২ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসার মহাকাশযান মেরিনার ১ শুক্রগ্রহের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ২৯৪ সেকেন্ড পরেই এই যাত্রার অবসান ঘটে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, কোডিংয়ে হাইফেন (–) না দেওয়ায় সেটি তা ধ্বংস হয়ে যায়।
মহাকাশের সুদূর থেকে একটি রহস্যময় সংকেত পেয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা। পৃথিবী থেকে প্রায় আনুমানিক ১৪ কোটি মাইল দূরে অবস্থান করা নাসার নতুন মহাকাশযান সাইকি থেকে এ লেজার রশ্মি এসেছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসার উদ্ধৃতি দিয়ে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দাবি করা হচ্ছে, ‘নাসা জানিয়েছে ‘নওতাপ ২০২৪’ নামে গরমের ভিন্ন এক দশা আসছে। আগামী ২৫ মে থেকে শুরু হবে নওতাপ। সূর্য প্রতি বছর যে সময় রোহিণী নক্ষত্রে অবস্থান করে, সেই সময়টায় সবেচেয়ে বেশি গরম পড়ে।’
সম্প্রতি শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম টিকটকে অ্যালিসা কার্সন নামে এক তরুণীর গল্প ভাইরাল হয়েছে। ওই গল্পে দাবি করা হচ্ছে, ওই তরুণী বিশ্বের প্রথম নারী, যিনি কি না ২০৩০ সালে মঙ্গলগ্রহে যাবেন। কিন্তু এই অভিযানে অ্যালিসার পৃথিবীতে ফিরে আসার আশা নেই।
অর্ধশতকের মধ্যে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটছে। এই বিরল মহাজাগতিক ঘটনা শুধু উত্তর আমেরিকা তথা যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে দেখা যাচ্ছে। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশের মানুষও এ ঘটনা লাইভ উপভোগ করতে পারছেন।
অর্ধশতকের মধ্যে দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ ঘটবে আজ সোমবার (৮ এপ্রিল)। সংগত কারণেই জ্যোতির্বিদ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে এটি নিয়ে প্রবল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বাস্তবে এই বিরল মহাজাগতিক ঘটনা শুধু উত্তর আমেরিকা তথা যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে দেখা যাবে। তবে প্রযুক্তির কল্যাণে বাংলাদেশের মানুষও