সংক্ষিপ্ত বিরতির পর পৃথিবীর সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ স্থাপন করেছে নাসার ৪৭ বছর পুরোনো মহাকাশযান ভয়েজার ১। তবে অবাক করা বিষয় হলো যে, এই যোগাযোগের জন্য অত্যাধুনিক কোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়নি। ১৯৮১ সালের রেডিও ট্রান্সমিটার প্রযুক্তির সাহায্যে সংকেত পাঠিয়েছে মহাকাশযানটি।
মহাকাশে কম খরচে মালামাল পরিবহনের জন্য ‘হাওলং স্পেস কার্গো শাটলের’ নতুন ডিজাইন উন্মোচন করল চীন। এটি একটি পুনর্ব্যবহারযোগ্য বাণিজ্যিক উইংড মহাকাশযান। গ্লোবাল টাইমসের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
প্রযুক্তির জগতে ইলন মাস্ক যেন এক রূপকথাকার। তিনি একের পর এক তৈরি করে চলেছেন মানুষের স্বপ্নের সব প্রযুক্তিপণ্য। মহাকাশযান উড্ডয়নে সাফল্যের পর রকেট ক্যাচার। টেসলা গাড়ির পর এবার স্টিয়ারিংবিহীন গাড়ি সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
মঙ্গলের ‘জেজেরো ক্রাটারে’ (গর্তে) জেব্রার মতো সাদা–কালো ডোরাকাটা পাথর আবিষ্কার নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার (রোবটযান)। এই পাথরের নাম ‘ফ্রেয়া ক্যাসল’ রেখেছেন বিজ্ঞানীরা। এই পাথরের মতো নকশা এবং আকার মঙ্গলে আগে কখনো দেখা যায়নি। ১৩ সেপ্টেম্বর মাসে রোভারের ওপরে স্থাপন করা ক্যামেরা পাথরটি খুঁজে পায়।
স্পেসএক্সের পোলারিস ডন মিশন একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক অর্জন করেছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিক স্পেসওয়াক পরিচালনা করেছে মহাকাশ সংস্থাটি। চারজনের এই মিশনে নেতৃত্ব দিয়েছেন ৪১ বছর বয়সী বিলিয়নিয়ার জ্যারেড আইজ্যাকম্যান।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া দুই আমেরিকান নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে স্পেসএক্সের মহাকাশযান ব্যবহার করবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আগামী বছরের ফ্রেব্রুয়ারিতে আটকে পড়া মহাকাশচারী বাচ উইলমোর ও সুনি উইলিয়ামসকে ফিরে আনার চেষ্টা করা হবে। দুই মাসের বেশি পরীক্ষা–নিরীক্ষা ও আলোচনা শেষে এই
কথা ছিল, আট দিন থাকবেন। কিন্তু ৫ জুন রওনা দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে পৌঁছানোর পর দুই মাসেও ফেরা হয়নি তাঁদের। ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধারকারী মহাকাশযানটি তাঁদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে না। আটকে পড়া দুই বিজ্ঞানী হলেন সুনিতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর। তাঁদের উদ্ধারকারী মহাকাশযান স্টারলা
মহাশূন্যে মানুষ পাঠানোর বিষয়ে তোড়জোড় শুরু করেছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো)। সেই যাত্রায় যদি সফল হয় ইসরো তবে সংস্থাটির প্রধান ড. সোমনাথ দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও মহাশূন্যে পাঠাতে চান
আজও পৃথিবীর মানুষ ভয়েজার মহাকাশযান আত্তীকরণে সক্ষম হয়নি। ১৯৭৭ সালের ২০ আগস্ট ও ৫ সেপ্টেম্বর ভয়েজার-১ ও ২ নামের দুটি মহাকাশযান সৌরজগৎকে উন্মোচনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। এতে নাসার পক্ষে কার্ল সাগানের নেতৃত্বে একটি দল ওই অভিযানের বিষয়বস্তু নির্বাচন করে।
চাঁদের দূরবর্তী অংশে অবতরণ করল মানুষবিহীন চীনা মহাকাশযান। যুগান্তকারী এই মিশনের মাধ্যমে চাঁদের অন্ধকার অংশ থেকে পাথর ও মাটির নমুনা সংগ্রহ করবে যানটি। চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (সিএনএসএ) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় রোববার (২ জুন) সকাল ৬টা ২৩ মিনিটে দক্ষিণ মেরু-আইটকেন বেসিন নামক চাঁদের গর্তে অব
কল্পনা চাওলা ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নভোচারী এবং মহাকাশযান বিশেষজ্ঞ। তিনি ১৯৬২ সালের ১৭ মার্চ ভারতের হারিয়ানা রাজ্যের কার্নাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ডাকনাম ছিল ‘মন্টো’। শৈশব থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) উৎক্ষেপণের জন্য সবুজ সংকেত দেওয়ার পর তৃতীয়বারের মতো পৃথিবীর কক্ষপথে বিশাল স্টারশিপ রকেট পাঠানোর চেষ্টা করবে ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স। গতকাল বুধবার এফএএ কোম্পানিটিকে উৎক্ষেপণের জন্য লাইসেন্স দেয়। রকেটটি পরীক্ষামূলকভাবে উৎক্ষেপণ করা হবে।
চাঁদে বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক মহাকাশযান পাঠিয়ে ইতিহাস গড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনভিত্তিক ইনটুইটিভ মেশিনসের মহাকাশযান আইএম-১ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে। গতকাল স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় একই সঙ্গে এই মহাকাশযানটি সেখানে ‘ওডেসিয়াস’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা পৃথিবীর বাইরে প্রথম মঙ্গলগ্রহে ইনজেনুইটি নামে একটি হেলিকপ্টার পাঠিয়েছিল। গ্রহটিতে প্রায় ৩ বছর কাজ করার পর গত ১৮ জানুয়ারি মঙ্গলগ্রহের একটি অঞ্চলে এটি বিধ্বস্ত হয়েছে। নাসা হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ অভিমুখে বেশ কয়েকটি মিশনের পরিকল্পনা করেছিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। কিন্তু যেসব স্পেসক্রাফট বা মহাকাশযানে করে এমন মিশন পরিচালিত হবে সেগুলোতে প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দেওয়ায় মিশনগুলো বিলম্বিত হতে পারে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত নাসার চারটি সূত্র নাম
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্রবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এই মহাকাশ বিমানটির নাম এক্স-৩৭ বি। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কে মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের রকেট ফ্যালকনে চড়ে উড্ডয়ন করে মহাকাশ বিমানটি। উড্ডয়নের সময় এতে কোনো নভোচারী ছিলেন
ক্রায়োস্যাট-২ মিশনের রাডার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ২৩এ আইসবার্গটির ওজন প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন বা ১ লাখ কোটি টন বা প্রায় ১০ কোটি কেজি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক অ্যান্ডি রিডাউট বলেন, ‘বিগত এক দশক ধরে আমরা দেখছি যে, এই আইসবার্গ প্রতিবছর আড়াই