শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
পথের কথা
সৈয়দপুরে শ্রমের হাটে কাজের জন্য হাহাকার
‘মোক কামোত নিয়া যান স্যার, মোক নিয়া যান স্যার। ঘরোত বুড়া মায়ের ওষুধ কিনির টাকা নাই। বাড়িত বউ ও ছোট তিনখান ব্যাটাবেটি। দুদিন থাকি কোনো কাম পাও নাই। এ দুদিন দুবেলা কোনোমতে আলুভর্তা দিয়া ভাত খাছি...
‘পিঠা বিক্রি করে কষ্টের দিন শেষ হয়েছে’
প্রকৃতিতে বইছে শীতের আমেজ। শীতের শুরুতে জমে উঠেছে গোপালগঞ্জের পিঠার দোকানগুলো। মৌসুমি পিঠা বিক্রেতারা রাস্তার মোড়ে মোড়ে পসরা সাজিয়ে বসেছেন। শীতের সময় ধোঁয়া ওঠা পিঠা খেতে এসব দোকানে ভিড় করছে মানুষ। শীতে চিতই পিঠার চাহিদা বাড়ে বেশ। বিভিন্ন ধরনের ভর্তার সঙ্গে চিতই খাওয়ার মজাই আলাদা
৯০ বছর বয়সে জীবিকার টানে পথ চলছেন নজরুল
নজরুল ইসলামের বয়স ৯০ বছর। শরীরে নানা রোগ দেখা দিয়েছে। মাঝেমধ্যে শরীরটা বোঝা মনে হয়। পা চলে না। কোনোমতে টেনে টেনে চলেন। এরপরও পেটের দায়ে ভার বয়ে চলতে হয় তাঁকে। কাঁধে বয়ে বিক্রি করেন ঝাল চানাচুর ও শুঁটকি। গ্রামগঞ্জে ঘুরে স্ত্রীকে নিয়ে কষ্টের জীবন পার করছেন তিনি।
‘দাম বাড়ায় খাওয়া কমাইছি’
‘জিনিসপত্রের দাম বেশি হওয়ায় দুপুরে ভারী খাবার ছাড়া সকাল ও রাতে কম খাই। আগের মতো তাই শরীরে শক্তি পাই না। কী করব? চুরি করে তো আর চলতে পারি না।’ কথাগুলো রহিম মিয়ার। পেশায় ভ্যানচালক। ভ্যানে মালপত্র আনা-নেওয়া করেন অনেক দিন হলো। সময়ের সঙ্গে বাজারে সবকিছুরই দাম বেড়েছে, শুধু তাঁর শ্রমেরই দাম বাড়ে সেভাবে।
এ কি পদচারী সেতু, না উড়ালসড়ক?
ঘিওর পশু হাসপাতালের মোড়ে গেলে নির্ঘাত চোখ আটকে যাবে এক স্থাপনায়। সামনে সটান দাঁড়িয়ে থাকা এই স্থাপনায় উঠে চারপাশ দেখতে চাইলে অবশ্য হতাশ হতে হবে। কারণ, এর দুপাশে নেই কোনো সিঁড়ি। আবার সড়কের দৈর্ঘ্য
ঝাপসা চোখ, তবু যায় না ছাপা পত্রিকার টান
সেলুনের ভেতরে বেশ কয়েকজন বসে আছেন। এর মধ্যে একজনের দিকে চোখ যাবেই। তিনি পত্রিকা দিয়ে মুখ আড়াল করে রেখেছেন। প্রথম দেখায় মনে হবে, লজ্জায় হয়তো মুখ ঢেকে আছেন তিনি। ভালো করে দেখলে ও কান খাড়া করলে বোঝা যাবে, গুনগুন করে আসলে তিনি পত্রিকা পড়ছেন।
সত্যি কি কিডনিটি বিক্রি হয়ে গেছে
অফহোয়াইট পিলারের ওপর সম্ভবত মোটা পেনসিলের কালো কালিতে লেখা আছে ‘একটি কিডনি বিক্রি করা হইবে রক্তের গ্রো (গ্রুপ) A+ পজিটিভ’। তার নিচে মোবাইল ফোন নম্বর দেওয়া।
‘মানুষের এখন টাকা হয়ে গেছে, ছেঁড়া জুতা সেলাই করে পায়ে দেয় না’
প্রায় অর্ধশত বছর ধরে অন্যের জুতা-সেন্ডেল পরিপাটি করলেও হয়নি নিজের ভাগ্যের পরিবর্তন। রাস্তার পাশের ফুটপাতে বছরের পর বছর বাক্স নিয়ে বসে আছেন গোপী দাস। বয়স আশির কোঠায়। সঙ্গে রয়েছে সুই-সুতা, চিমটে...
‘বাপু, পেটের দায়ে এই বয়সেও রোজগার করতে হয়’
‘আকপেন হাওয়াই মিঠাই, আকপেন হাওয়াই মিঠাই’ বলে ছোট একটি ঘণ্টা বাজিয়ে গ্রাম থেকে গ্রামে ছুটে চলেছেন সত্তর বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। তাঁর পথ যেন ফুরোয় না। জীবিকার তাগিদে বৃদ্ধ বয়সে এখনো ছুটে বেড়ান এক স্থান থেকে অন্য স্থানে। তাঁর চেহারায় মলিনতার ছাপ, অসুস্থতায় চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। তবুও থেমে নেই তিনি।
‘মুই কথা কই মোর ভাষায়, কাউরে ডরায়া কই না’
ভাষা বিজ্ঞানীদের মতে, প্রতি ১৫-২০ কিলোমিটার পর-পর ভাষার পরিবর্তন দেখা দেয়। বাংলাদেশেও অঞ্চলভেদে ভাষার বৈচিত্র্য রয়েছে। নিজ নিজ অঞ্চলের ভাষার সঙ্গে মানুষের আত্মার একটা মেলবন্ধন থাকে। আঞ্চলিক ভাষা মিশে থাকে মানুষের অস্তিত্বের সঙ্গে
আপনার ব্যস্ততা অন্যের প্রাণ নিচ্ছে না তো?
থামুন! এত তাড়া? কোথাও যেতে হবে যাবেন, কিন্তু কাউকে হত্যা করে? আপনি কি মনে করেন, মানুষ ছাড়া আর কোনো প্রাণই প্রাণ নয়?
‘আমার সাথে বাটপারিটা কেন করল’
‘হাজার টাকা বা ৫০০ টাকাটা বড় না। আমার সাথে বাটপারিটা কেন করল? এর পর ওরে দেখলে মাইরাই ফেলব। সারা দিন কোনো আয় হয়নি। ভাতও খাইতে পারি নাই। পরিবারে বলতে আমার কেউ নাই। শুধু এক ভাগনা থাকে আমার সঙ্গে। তার জন্যও কিছু নিয়ে যাইতে পারি নাই।’
মিলনের চানাচুর যেমন সুস্বাদু, গানের সুরও মনমাতানো
শরীরে বাহারী রঙের পোশাক আর পায়ে ঘুঙুর পরে আপন মনে গান গাইছেন ষাটোর্ধ্ব বয়স্ক এক লোক। তিনি পেশায় শিল্পী নন তবে গান গেয়েই বিক্রি করেন চানাচুর। সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার হাট-বাজারে গেলেই দেখা মেলে তাঁর।
৮ বছরের বাহারুলের কাঁধে সংসারের জোয়াল
বাহারুলের বাবা মোতাসিন মৃত্যুর আগে চিকিৎসার জন্য একাধিক মহাজনের কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নেন। বাবার মৃত্যুর পরে ঋণের ওই টাকা পরিশোধের চাপ, অন্যদিকে পেটের দায় এখন বাহারুলদের পথে নামিয়েছে।
পর্যটকের অপেক্ষায় থাকেন মায়ালেকের নুরুল হক
চারপাশে পাহাড়। মাঝখানে একটি লেক, নাম মায়ালেক। লেকের ওপরে পাহাড়ি বাগান। লেক ও বাগানের মালিক হেডম্যান মং কিয়া মং। আশপাশে কেউ নেই। শুধু পাহাড়। সেই পাহাড়ের চড়াই-উতরাই ধরে আছে নানা ধরনের গাছের সমারোহ। শুধু সবুজ। আর আছে একটি ঘর। একেবারে হঠাৎ পাহাড়ের গায়ে হঠাৎ গজিয়ে ওঠা এক ঘর যেন। প্রথম দেখায় চমকে উঠতে হয়।
রঙিন বায়োস্কোপওয়ালা এখন রিকশাচালক
‘কী চমৎকার দেখা গেল, দুলদুল ঘোড়া আইসা গেল! এইবারেতে দেখেন ভালো, ক্ষুদিরামের ফাঁসি হলো! কী চমৎকার দেখা গেল।’ -এমন সুর আর ছন্দের তালে তালে এক সময় সব বয়সী দর্শক শ্রোতাদের মাতিয়ে রাখতেন আতোয়ার। শিশু কিশোরসহ সব বয়সীদের কাছে তিনি হয়ে ওঠেন বায়োস্কোপওয়ালা। এই নাম পুঁজি করে আয়ের পথও বেছে নেন তিনি। কিন্তু বর্
৩৫ বছরেও ঘুরেনি রিকশা চালক বদরুলের ভাগ্যের চাকা
দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের বদরুল ইসলাম। বয়স এখন তাঁর ৭০ এর বেশি। এই বয়সেও তাঁর বিশ্রামের সুযোগ নেই। কনকনে শীতেও তাঁকে বেরিয়ে পরতে হয় রিকশা নিয়ে