এনামুল হক
একবার নাকি স্টিফেন হকিংকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনি কি মনে করেন, ঈশ্বর নেই?’ জবাবে তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘থাকতে পারেন, তবে এই মহাজগতের কোনো কিছুতেই তিনি হস্তক্ষেপ করেন না।’
অর্থাৎ, হকিং বলতে চেয়েছেন, এই মহাবিশ্ব পদার্থবিদ্যার সূত্র মেনে চলছে; ঈশ্বরের ইশারায় কিছুই চলছে না। অথচ মানুষ নিজের বিশ্বাসের কারণেই আকাশ থেকে একটু বৃষ্টি পড়লেই, জোরে একটু বাতাস হলেই ধরে নেয়—এসবই ঈশ্বরের হুকুমেই হচ্ছে। এদের বেশির ভাগই ভাগই জানেন না যে বৃষ্টি, বজ্রপাত, জোয়ার–ভাটা, ঝড়–তুফান, পাহাড়-ভূমিধস, সুনামি, অগ্ন্যুৎপাত কেন হয়? কী কারণে হয়? তাঁরা দেখছেন এগুলো হচ্ছে, আর তা ঈশ্বরের নির্দেশেই হচ্ছে—এতটুকুই। তাঁরা যদি এসবের কারণ অনুসন্ধান করেন, আসলে ওসবের পেছনে কোনো অদৃশ্য সত্তা কাজ করছে কি না, তাহলে তার কোনো উপযুক্ত প্রমাণই তাঁরা দেখাতে পারবেন না।
আমি ওপরে সেসব প্রাকৃতিক বিষয়ের কথাগুলো উল্লেখ করেছি, সেসব বিষয় যে কেউ জেনে নিতে পারেন। জানার পর আমাকে এসে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে বলতেও পারেন—না, আপনি ভুল বলেছেন। আমি আমার ভুল অকপটে স্বীকার করে নেব। তবে এমন প্রমাণ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় যে আপনি যদি বলেন, মানলাম পানি জলীয় বাষ্প হয়ে আকাশে উড়ে গিয়ে ঘনীভবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেখান থেকে ফোঁটা ফোঁটা পড়লেই আমরা তাকে বৃষ্টি বলি; তো এই বৃষ্টির পানিটা এল কোথা থেকে? তা কে সৃষ্টি করল? তারপর আমি এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হয়তো দেব। এরপর আপনি আমাকে হয়তো প্রশ্ন করবেন, সেই প্রথম পানি সৃষ্টি হওয়ার কিংবা প্রথম বৃষ্টি হওয়ার কারণ কী? তারপর হয়তো আমাকে পৃথিবীর সৃষ্টির শুরুর দিকে যেতে হবে! এর পরের প্রশ্নে হয়তো আমাকে সৌরজগৎ ছেড়ে সোজা ‘বিগব্যাং’য়ের কথাই বলতে হবে। আপনি হয়তো বলবেন, বিগব্যাং ঘটাল কে? হ্যাঁ, কীভাবে বিগব্যাং ঘটল? আমি যখন তারও ব্যাখ্যা দেব, তখন হয়তো আপনি বলবেন— বিগব্যাং হওয়ার জন্য পরমশূণ্য কে সৃষ্টি করল? মোট কথা, আমি যেখানে গেলে উত্তর দিতে পারব না, যেখানে গেলে বিজ্ঞানও ব্যাখ্যা দিতে পারবে না—সেখানেই আপনি ঠেক ধরবেন। বলবেন, এটাই আমাদের অদৃশ্য সত্তা করিয়েছে। অথচ আমি যখন প্রশ্ন করব, কীভাবে বুঝলেন এখানে অদৃশ্য সত্তার হাত আছে? তখন আপনি নীরব। আবার আপনার ওই প্রশ্নের উত্তর যখন একদিন বিজ্ঞানীরা ঠিক দেবেন, তখন আপনার আবার প্রশ্ন দাঁড়াবে, তা কে ঘটিয়েছে? কীভাবে হয়েছে? যদিও তার উত্তর আপনি নিজেও জানেন না। শুধু নিজের অজ্ঞতার কারণেই ওই ঘটনার পেছনে একটা অদৃশ্য শক্তি দাঁড় করাচ্ছেন। আপনি প্রথমেই বিশ্বাস করেছিলেন, সামান্য বৃষ্টির পেছনেও ওই অদৃশ্য শক্তির হাত আছে। সেই হাত খুঁজতে খুঁজতে আপনি অনন্ত মহাবিশ্বের কাছে এসেও দেখাতে পারলেন না ভাইজান!
এবার আসল কথায় আসি ভাইজান, আপনি যে বিশ্বাস করেন মানুষের যেখানে অজ্ঞতা, বিজ্ঞানের যেখানে শেষ—সেখান থেকেই ওই অসীম সত্তার শুরু । আসলে আপনার কথা মোটেও ফেলে দেওয়ার নয়, আমি আপনার কথা অবশ্যই স্বীকার করি। একটা অদৃশ্য সত্তা থাকতেও পারে! আসলে এত কথা বলে আপনাকে অনন্ত মহাবিশ্বের কাছে আনার কারণ কী, জানেন ভাইজান? বলছি তবে, আমাদের পৃথিবীটা তো অনেক বড় তাই না? আমাদের পৃথিবীর চেয়ে সূর্য কিন্তু ১৩ লাখ গুণ বড়! তাহলে ভাবুন, সূর্য কত বড়! এই সূর্য আবার মহাকাশের মাঝারি ধরণের একটা নক্ষত্রমাত্র। সূর্যের মতো ছোট-বড় কোটি কোটি নক্ষত্র মিলে গঠিত আমাদের এই ছায়াপথ–মিল্কিওয়ে। অবাক কাণ্ড যে, এই মিল্কিওয়ের মতো কোটি কোটি গ্যালাক্সি আছে আমাদের এই মহাবিশ্বে। তাহলে চিন্তা করুন, আমাদের মহাবিশ্ব কত বড়! এখানেই শুধু শেষ নয় ভাইজান, বিগব্যাংয়ের মাধ্যমে যদি আমাদের এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হতে পারে, তাহলে এই বিগব্যাং শুধু আমাদের মহাবিশ্বের জন্য ওই একবারই ঘটেছে, তা ভাবারও কোনো কারণ নেই। এ রকম অসংখ্যবার ঘটতে পারে। হয়তো এখনো এ মুহূর্তও ঘটে চলেছে বিগব্যাংয়ের মাধ্যমে আরও মহাবিশ্বের সৃষ্টি, যা সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না । শুধু বিবেক, বুদ্ধি, যুক্তি দিয়ে তা অনুধাবন করতে পারি।
এবার শেষে আসি, আমাদের পৃথিবী আমাদের মহাবিশ্বের তুলনায় একটা বালুকার সমানও নয়। তাহলে অনন্ত মহাবিশ্বের তুলনায় তা কতটুকু? আবার একটু চিন্তা করুন। এখন আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হলো, আপনার কথা যদি সত্যি হয়, এসবই যদি একজন অদৃশ্য সত্তাই সৃষ্টি করেন, তাহলে সেই মহান স্রষ্টা কি তাঁর এত সুবিশাল সৃষ্টিকে উপেক্ষা করে শুধু আমাদের বালুকাসম পৃথিবীকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন? আবার পৃথিবীর ভেতর মানবজাতিকে নিয়েই কি তাঁর যত চিন্তা? আর মানবজাতির মধ্যে শুধু আপনার ধর্মের লোকের প্রতিই কি তিনি অনুরক্ত, সন্তুষ্ট? মানুষের বিশ্বাস, আপনার আরাধনাই কি তাঁর পরম চাওয়া? যৌক্তিক জবাব দিতে পারবেন? না পারলে এবার আমি বলি, আপনি শুনুন। আগে আপনি নিজেই নিজের ঈশ্বরকে ভালো করে জানুন। তাঁর ক্ষমতা সম্পর্কে ভালো করে বুঝুন, আর আপনার স্রষ্টার সৃষ্টির বিশালতা সম্পর্কে আপনাকে জানতে হলে, বুঝতে হলে আপনার বিজ্ঞান জানার কোনো বিকল্প নেই। আমি নিশ্চিত, আপনি যদি বিজ্ঞান না জানেন, তাহলে আপনি আপনার স্রষ্টা সম্পর্কেও জানবেন না।
একবার নাকি স্টিফেন হকিংকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনি কি মনে করেন, ঈশ্বর নেই?’ জবাবে তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘থাকতে পারেন, তবে এই মহাজগতের কোনো কিছুতেই তিনি হস্তক্ষেপ করেন না।’
অর্থাৎ, হকিং বলতে চেয়েছেন, এই মহাবিশ্ব পদার্থবিদ্যার সূত্র মেনে চলছে; ঈশ্বরের ইশারায় কিছুই চলছে না। অথচ মানুষ নিজের বিশ্বাসের কারণেই আকাশ থেকে একটু বৃষ্টি পড়লেই, জোরে একটু বাতাস হলেই ধরে নেয়—এসবই ঈশ্বরের হুকুমেই হচ্ছে। এদের বেশির ভাগই ভাগই জানেন না যে বৃষ্টি, বজ্রপাত, জোয়ার–ভাটা, ঝড়–তুফান, পাহাড়-ভূমিধস, সুনামি, অগ্ন্যুৎপাত কেন হয়? কী কারণে হয়? তাঁরা দেখছেন এগুলো হচ্ছে, আর তা ঈশ্বরের নির্দেশেই হচ্ছে—এতটুকুই। তাঁরা যদি এসবের কারণ অনুসন্ধান করেন, আসলে ওসবের পেছনে কোনো অদৃশ্য সত্তা কাজ করছে কি না, তাহলে তার কোনো উপযুক্ত প্রমাণই তাঁরা দেখাতে পারবেন না।
আমি ওপরে সেসব প্রাকৃতিক বিষয়ের কথাগুলো উল্লেখ করেছি, সেসব বিষয় যে কেউ জেনে নিতে পারেন। জানার পর আমাকে এসে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে বলতেও পারেন—না, আপনি ভুল বলেছেন। আমি আমার ভুল অকপটে স্বীকার করে নেব। তবে এমন প্রমাণ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয় যে আপনি যদি বলেন, মানলাম পানি জলীয় বাষ্প হয়ে আকাশে উড়ে গিয়ে ঘনীভবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেখান থেকে ফোঁটা ফোঁটা পড়লেই আমরা তাকে বৃষ্টি বলি; তো এই বৃষ্টির পানিটা এল কোথা থেকে? তা কে সৃষ্টি করল? তারপর আমি এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হয়তো দেব। এরপর আপনি আমাকে হয়তো প্রশ্ন করবেন, সেই প্রথম পানি সৃষ্টি হওয়ার কিংবা প্রথম বৃষ্টি হওয়ার কারণ কী? তারপর হয়তো আমাকে পৃথিবীর সৃষ্টির শুরুর দিকে যেতে হবে! এর পরের প্রশ্নে হয়তো আমাকে সৌরজগৎ ছেড়ে সোজা ‘বিগব্যাং’য়ের কথাই বলতে হবে। আপনি হয়তো বলবেন, বিগব্যাং ঘটাল কে? হ্যাঁ, কীভাবে বিগব্যাং ঘটল? আমি যখন তারও ব্যাখ্যা দেব, তখন হয়তো আপনি বলবেন— বিগব্যাং হওয়ার জন্য পরমশূণ্য কে সৃষ্টি করল? মোট কথা, আমি যেখানে গেলে উত্তর দিতে পারব না, যেখানে গেলে বিজ্ঞানও ব্যাখ্যা দিতে পারবে না—সেখানেই আপনি ঠেক ধরবেন। বলবেন, এটাই আমাদের অদৃশ্য সত্তা করিয়েছে। অথচ আমি যখন প্রশ্ন করব, কীভাবে বুঝলেন এখানে অদৃশ্য সত্তার হাত আছে? তখন আপনি নীরব। আবার আপনার ওই প্রশ্নের উত্তর যখন একদিন বিজ্ঞানীরা ঠিক দেবেন, তখন আপনার আবার প্রশ্ন দাঁড়াবে, তা কে ঘটিয়েছে? কীভাবে হয়েছে? যদিও তার উত্তর আপনি নিজেও জানেন না। শুধু নিজের অজ্ঞতার কারণেই ওই ঘটনার পেছনে একটা অদৃশ্য শক্তি দাঁড় করাচ্ছেন। আপনি প্রথমেই বিশ্বাস করেছিলেন, সামান্য বৃষ্টির পেছনেও ওই অদৃশ্য শক্তির হাত আছে। সেই হাত খুঁজতে খুঁজতে আপনি অনন্ত মহাবিশ্বের কাছে এসেও দেখাতে পারলেন না ভাইজান!
এবার আসল কথায় আসি ভাইজান, আপনি যে বিশ্বাস করেন মানুষের যেখানে অজ্ঞতা, বিজ্ঞানের যেখানে শেষ—সেখান থেকেই ওই অসীম সত্তার শুরু । আসলে আপনার কথা মোটেও ফেলে দেওয়ার নয়, আমি আপনার কথা অবশ্যই স্বীকার করি। একটা অদৃশ্য সত্তা থাকতেও পারে! আসলে এত কথা বলে আপনাকে অনন্ত মহাবিশ্বের কাছে আনার কারণ কী, জানেন ভাইজান? বলছি তবে, আমাদের পৃথিবীটা তো অনেক বড় তাই না? আমাদের পৃথিবীর চেয়ে সূর্য কিন্তু ১৩ লাখ গুণ বড়! তাহলে ভাবুন, সূর্য কত বড়! এই সূর্য আবার মহাকাশের মাঝারি ধরণের একটা নক্ষত্রমাত্র। সূর্যের মতো ছোট-বড় কোটি কোটি নক্ষত্র মিলে গঠিত আমাদের এই ছায়াপথ–মিল্কিওয়ে। অবাক কাণ্ড যে, এই মিল্কিওয়ের মতো কোটি কোটি গ্যালাক্সি আছে আমাদের এই মহাবিশ্বে। তাহলে চিন্তা করুন, আমাদের মহাবিশ্ব কত বড়! এখানেই শুধু শেষ নয় ভাইজান, বিগব্যাংয়ের মাধ্যমে যদি আমাদের এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হতে পারে, তাহলে এই বিগব্যাং শুধু আমাদের মহাবিশ্বের জন্য ওই একবারই ঘটেছে, তা ভাবারও কোনো কারণ নেই। এ রকম অসংখ্যবার ঘটতে পারে। হয়তো এখনো এ মুহূর্তও ঘটে চলেছে বিগব্যাংয়ের মাধ্যমে আরও মহাবিশ্বের সৃষ্টি, যা সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না । শুধু বিবেক, বুদ্ধি, যুক্তি দিয়ে তা অনুধাবন করতে পারি।
এবার শেষে আসি, আমাদের পৃথিবী আমাদের মহাবিশ্বের তুলনায় একটা বালুকার সমানও নয়। তাহলে অনন্ত মহাবিশ্বের তুলনায় তা কতটুকু? আবার একটু চিন্তা করুন। এখন আপনার কাছে আমার প্রশ্ন হলো, আপনার কথা যদি সত্যি হয়, এসবই যদি একজন অদৃশ্য সত্তাই সৃষ্টি করেন, তাহলে সেই মহান স্রষ্টা কি তাঁর এত সুবিশাল সৃষ্টিকে উপেক্ষা করে শুধু আমাদের বালুকাসম পৃথিবীকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন? আবার পৃথিবীর ভেতর মানবজাতিকে নিয়েই কি তাঁর যত চিন্তা? আর মানবজাতির মধ্যে শুধু আপনার ধর্মের লোকের প্রতিই কি তিনি অনুরক্ত, সন্তুষ্ট? মানুষের বিশ্বাস, আপনার আরাধনাই কি তাঁর পরম চাওয়া? যৌক্তিক জবাব দিতে পারবেন? না পারলে এবার আমি বলি, আপনি শুনুন। আগে আপনি নিজেই নিজের ঈশ্বরকে ভালো করে জানুন। তাঁর ক্ষমতা সম্পর্কে ভালো করে বুঝুন, আর আপনার স্রষ্টার সৃষ্টির বিশালতা সম্পর্কে আপনাকে জানতে হলে, বুঝতে হলে আপনার বিজ্ঞান জানার কোনো বিকল্প নেই। আমি নিশ্চিত, আপনি যদি বিজ্ঞান না জানেন, তাহলে আপনি আপনার স্রষ্টা সম্পর্কেও জানবেন না।
এখন রাজনীতির এক গতিময়তার সময়। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের গণতন্ত্রহীন কর্তৃত্ববাদী দুর্নীতিপরায়ণ শাসন ছাত্র আন্দোলনে উচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তী শাসনকালে দ্রুততার সঙ্গে নানা রকম রাজনৈতিক কথাবার্তা, চিন্তা-ভাবনা, চেষ্টা-অপচেষ্টা, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার প্রকাশ ঘটছে।
২১ ঘণ্টা আগেবহু বছর আগে সেই ব্রিটিশ যুগে কাজী নজরুল লিখেছিলেন, ‘ক্ষুধাতুর শিশু চায় না স্বরাজ, চায় দুটো ভাত, একটু নুন।’ আসলে পেটের খিদে নিয়ম, আইন, বিবেক, বিচার কোনো কিছুই মানে না। তাই তো প্রবাদ সৃষ্টি হয়েছে, খিদের জ্বালা বড় জ্বালা। এর থেকে বোধ হয় আর কোনো অসহায়তা নেই। খালি পেটে কেউ তত্ত্ব শুনতে চায় না। কাওয়ালিও ন
২১ ঘণ্টা আগেতিন বছরের শিশু মুসা মোল্লা ও সাত বছরের রোহান মোল্লা নিষ্পাপ, ফুলের মতো কোমল। কারও সঙ্গে তাদের কোনো স্বার্থের দ্বন্দ্ব থাকার কথা নয়। কিন্তু বাবার চরম নিষ্ঠুরতায় পৃথিবী ছাড়তে হয়েছে তাদের। আহাদ মোল্লা নামের এক ব্যক্তি দুই ছেলেসন্তানকে গলা কেটে হত্যা করার পর নিজের গলায় নিজে ছুরি চালিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেদলীয় রাজনৈতিক সরকারের সঙ্গে একটি অন্তর্বর্তী সরকারের তুলনা হতে পারে কি না, সেই প্রশ্ন পাশে রেখেই ইউনূস সরকারের কাজের মূল্যায়ন হচ্ছে এর ১০০ দিন পেরিয়ে যাওয়ার সময়টায়। তবে সাধারণ মানুষ মনে হয় প্রতিদিনই তার জীবনে সরকারের ভূমিকা বিচার করে দেখছে।
২ দিন আগে