নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শঙ্কামুক্ত পরিবেশে বিচারকার্য পরিচালনা এবং আদালত চত্বরে আইনজীবী ও জনসাধারণের স্থায়ী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষায়িত নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের দাবি জানিয়েছেন বিচারকেরা।
আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এই দাবি জানান জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন আদালত প্রাঙ্গণে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনায় বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়াকে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষ এবং দুষ্কৃতকারীদের তাণ্ডবে সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) সাইফুল ইসলাম আলিফের নৃশংস হত্যাকাণ্ড, বিচার বিভাগের জন্য লজ্জাকর। নিহত আইনজীবীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২১ নভেম্বর দিনাজপুর জেলা জজ আদালতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনেই উচ্ছৃঙ্খল জনতার তাণ্ডব, আদালতের কার্যক্রমে বাধা প্রদান এবং এজলাসে নৈরাজ্য সৃষ্টি বিচার বিভাগের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে। এসব ঘটনা বিচারকদের পেশাগত কাজের পরিবেশ ও তাঁদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। আদালতের পবিত্র প্রাঙ্গণে এমন অরাজক পরিস্থিতি শুধু বিচার বিভাগের মর্যাদাহানিই করে না, বরং বিচারপ্রার্থীদের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকারকেও বিঘ্নিত করে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, আদালতের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সুপ্রিম কোর্টের গত বছরের ১৬ জানুয়ারি ও ৫ ডিসেম্বরের নির্দেশনা থাকার পরও এ রকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন খুবই উদ্বিগ্ন। সারা দেশের বিচারাঙ্গনের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে আদালত প্রাঙ্গণে সৃষ্ট নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী, ইন্ধনদাতা এবং সহায়তাকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে বিচারকদের শঙ্কামুক্ত পরিবেশে বিচারকার্য পরিচালনার জন্য এবং আদালত চত্বরে আইনজীবী ও জনসাধারণের স্থায়ী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিতের লক্ষ্যে বিচার বিভাগের অধীনে একটি পৃথক বিশেষায়িত নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের দাবি জানান তারা।
শঙ্কামুক্ত পরিবেশে বিচারকার্য পরিচালনা এবং আদালত চত্বরে আইনজীবী ও জনসাধারণের স্থায়ী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষায়িত নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের দাবি জানিয়েছেন বিচারকেরা।
আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এই দাবি জানান জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন আদালত প্রাঙ্গণে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত এবং অপ্রত্যাশিত ঘটনায় বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়াকে কেন্দ্র করে বিক্ষুব্ধ জনতার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষ এবং দুষ্কৃতকারীদের তাণ্ডবে সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) সাইফুল ইসলাম আলিফের নৃশংস হত্যাকাণ্ড, বিচার বিভাগের জন্য লজ্জাকর। নিহত আইনজীবীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ২১ নভেম্বর দিনাজপুর জেলা জজ আদালতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনেই উচ্ছৃঙ্খল জনতার তাণ্ডব, আদালতের কার্যক্রমে বাধা প্রদান এবং এজলাসে নৈরাজ্য সৃষ্টি বিচার বিভাগের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে। এসব ঘটনা বিচারকদের পেশাগত কাজের পরিবেশ ও তাঁদের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। আদালতের পবিত্র প্রাঙ্গণে এমন অরাজক পরিস্থিতি শুধু বিচার বিভাগের মর্যাদাহানিই করে না, বরং বিচারপ্রার্থীদের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকারকেও বিঘ্নিত করে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, আদালতের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সুপ্রিম কোর্টের গত বছরের ১৬ জানুয়ারি ও ৫ ডিসেম্বরের নির্দেশনা থাকার পরও এ রকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন খুবই উদ্বিগ্ন। সারা দেশের বিচারাঙ্গনের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে আদালত প্রাঙ্গণে সৃষ্ট নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী, ইন্ধনদাতা এবং সহায়তাকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে বিচারকদের শঙ্কামুক্ত পরিবেশে বিচারকার্য পরিচালনার জন্য এবং আদালত চত্বরে আইনজীবী ও জনসাধারণের স্থায়ী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিতের লক্ষ্যে বিচার বিভাগের অধীনে একটি পৃথক বিশেষায়িত নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের দাবি জানান তারা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির মাধ্যমে যাচাই-বাছাই না করে নতুন অধ্যাদেশ এবং সংশোধিত আইনের খসড়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উত্থাপন না করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আইন অনুবিভাগ এক অফিস আদেশে সব সচিবকে বিষয়টি জানিয়ে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার...
৪২ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো. এ কে এম আবদুল হাকিমকে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তিন বছরের চুক্তিতে তাঁকে ওই পদে নিয়োগ দিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়...
৪২ মিনিট আগেভুয়া এলসির বিপরীতে জনতা ব্যাংকের ৮৫ কোটি ৮৭ লাখ ৩৩ হাজার ৬১৬ টাকা আত্মসাতের মামলায় হলমার্ক গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামকে জামিন দেননি আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে তাঁর জামিন আবেদনের শুনানি তিন মাসের জন্য মুলতবি করা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৩ বছরের অপেক্ষার পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অবশেষে পেশাগত কাজে অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পেলেন। গত রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের অস্ত্র সংগ্রহ ও ব্যবহারের নীতিমালা অনুমোদন করেছে। তবে গুলি করার ক্ষেত্রে কড়া নিয়ম মেনে চলতে হবে। মাদক নিয়ন্ত্রণে...
১ ঘণ্টা আগে