অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্মাণ করতে চান।
তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্প একজন ব্যবসায়ী, আমরাও ব্যবসা করি। আমরা কোনো দানের অর্থ চাই না, আমরা চাই একজন ব্যবসায়িক অংশীদার।’
টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ক্ষমতা দখল করা অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশ্ন উঠেছে। এ অবস্থায়, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ধরে রাখা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত সেপ্টেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক এই সমর্থনের প্রতীকী উদাহরণ।
তবে আগামী জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন ড. ইউনূসের সরকারের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ, নির্বাচনে মাত্র ছয়দিন আগে গত ৩১ অক্টোবর ট্রাম্প বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর সহিংসতা নিয়ে কঠোর মন্তব্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ তিনি লেখেন, ‘হিন্দু, খ্রিস্টান ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপর বর্বর হামলা এবং লুটপাট চলছে, যা বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খলার মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই মন্তব্য বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আওয়ামী লীগ ও ভারতীয়-আমেরিকান প্রভাবশালী গোষ্ঠী বাংলাদেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের কাছে লবিং করছে।
এমন প্রেক্ষাপটে অতীত অবস্থান থেকে সরে এসে ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলার আশাবাদ ব্যক্ত করলেন। তবে তবে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের ফিরে আসা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য সুখকর নাও হতে পারে। তা সময়ই বলে দেবে। প্রথম মেয়াদে ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয় ও বন্ধু হিলারি ক্লিনটনের পরাজয়ে প্রকাশ্যে হতাশা প্রকাশ করে নোবেলজয়ী ড. ইউনূস বলেছিলেন, ‘ট্রাম্পের জয় আমাদের এতটাই আঘাত করেছে যে সকালে আমি কথা বলতে পারছিলাম না।’
গুঞ্জন উঠেছে, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের নানা বাধার সম্মুখীন হতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কারণ, আগেরবার ট্রাম্পের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বন্ধু হিলারি ক্লিনটন হেরে যাওয়ার হতাশা প্রকাশ করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এবার তিনি সরকারপ্রধান হওয়ার পর বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের কঠোর সমালোচনা করছেন ট্রাম্প।
নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হিলারি ক্লিনটনের প্রচারণায় টাকা ঢালার অভিযোগ উঠেছিল। আমেরিকান সংবাদমাধ্যম অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের তথ্য অনুযায়ী, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন গ্রামীণ আমেরিকা ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে ১ লাখ থেকে ২ দশমিক ৫ লাখ ডলার এবং গ্রামীণ রিসার্চ ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ডলার দান করেছিল।
ওই প্রসঙ্গ তুলে ধরে ট্রাম্পও ড. ইউনূসকে কটাক্ষ করেছিলেন বলে আওয়ামী লীগ নেতার সূত্রে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ অনলাইন এক প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে। তাতে দাবি করা হয়, বিজয়ের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিল। তখন ট্রাম্প তাঁদের বলেন, ‘ঢাকার ক্ষুদ্রঋণের লোকটি কোথায়? শুনেছি আমার হারের জন্য টাকা ঢেলেছেন তিনি।’ (Where is the micro-finance guy from Dhaka... I heard he donated to see me lose.) এই মন্তব্যের পর বাংলাদেশি প্রতিনিধিরা বিস্মিত হন বলে জানা যায়।
ইউনূসের ট্রাম্প-বিরোধী বক্তব্য এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ নিয়ে ট্রাম্পের প্রকাশ্য নিন্দা ইউনূসের জন্য ওয়াশিংটনে সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বাংলাদেশে হিন্দু এবং সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ বেড়েছে, যেটাকে ইউনূস রাজনৈতিক ইস্যু বলে মন্তব্য করেছেন। কিন্তু ট্রাম্প এই সহিংসতার নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘আমি ক্ষমতায় থাকলে এটি ঘটত না।’ তিনি আমেরিকা ও বিশ্বব্যাপী হিন্দুদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ইউনূসের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশকে একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার করা। ট্রাম্পের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা সংকট থেকে বের হতে সাহায্যের জন্য অর্থ চাইছি না; আমরা চাই সমানভাবে ব্যবসা করার সুযোগ।’
এদিকে বিদায়ী বাইডেন প্রশাসন বাংলাদেশের জন্য একটি আর্থিক অনুদান চূড়ান্ত করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল ও নির্বাচনের আগে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি জানিয়েছিল। এতে বিএনপি ক্ষুব্ধ হয়েছিল, কারণ দলটি দ্রুত নির্বাচন চায়। এখন সেই আর্থিক অনুদান বাংলাদেশ পায় কিনা সেটি দেখার বিষয়। অন্যদিকে, শেখ হাসিনা ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে ভবিষ্যতে সহযোগিতার আশা প্রকাশ করেছেন।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্মাণ করতে চান।
তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্প একজন ব্যবসায়ী, আমরাও ব্যবসা করি। আমরা কোনো দানের অর্থ চাই না, আমরা চাই একজন ব্যবসায়িক অংশীদার।’
টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ক্ষমতা দখল করা অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশ্ন উঠেছে। এ অবস্থায়, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন ধরে রাখা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত সেপ্টেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক এই সমর্থনের প্রতীকী উদাহরণ।
তবে আগামী জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন ড. ইউনূসের সরকারের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। কারণ, নির্বাচনে মাত্র ছয়দিন আগে গত ৩১ অক্টোবর ট্রাম্প বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর সহিংসতা নিয়ে কঠোর মন্তব্য করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ তিনি লেখেন, ‘হিন্দু, খ্রিস্টান ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপর বর্বর হামলা এবং লুটপাট চলছে, যা বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খলার মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই মন্তব্য বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আওয়ামী লীগ ও ভারতীয়-আমেরিকান প্রভাবশালী গোষ্ঠী বাংলাদেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের কাছে লবিং করছে।
এমন প্রেক্ষাপটে অতীত অবস্থান থেকে সরে এসে ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তোলার আশাবাদ ব্যক্ত করলেন। তবে তবে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের ফিরে আসা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য সুখকর নাও হতে পারে। তা সময়ই বলে দেবে। প্রথম মেয়াদে ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয় ও বন্ধু হিলারি ক্লিনটনের পরাজয়ে প্রকাশ্যে হতাশা প্রকাশ করে নোবেলজয়ী ড. ইউনূস বলেছিলেন, ‘ট্রাম্পের জয় আমাদের এতটাই আঘাত করেছে যে সকালে আমি কথা বলতে পারছিলাম না।’
গুঞ্জন উঠেছে, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের নানা বাধার সম্মুখীন হতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কারণ, আগেরবার ট্রাম্পের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বন্ধু হিলারি ক্লিনটন হেরে যাওয়ার হতাশা প্রকাশ করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এবার তিনি সরকারপ্রধান হওয়ার পর বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের কঠোর সমালোচনা করছেন ট্রাম্প।
নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হিলারি ক্লিনটনের প্রচারণায় টাকা ঢালার অভিযোগ উঠেছিল। আমেরিকান সংবাদমাধ্যম অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের তথ্য অনুযায়ী, ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন গ্রামীণ আমেরিকা ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে ১ লাখ থেকে ২ দশমিক ৫ লাখ ডলার এবং গ্রামীণ রিসার্চ ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ডলার দান করেছিল।
ওই প্রসঙ্গ তুলে ধরে ট্রাম্পও ড. ইউনূসকে কটাক্ষ করেছিলেন বলে আওয়ামী লীগ নেতার সূত্রে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ অনলাইন এক প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে। তাতে দাবি করা হয়, বিজয়ের পর বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিল। তখন ট্রাম্প তাঁদের বলেন, ‘ঢাকার ক্ষুদ্রঋণের লোকটি কোথায়? শুনেছি আমার হারের জন্য টাকা ঢেলেছেন তিনি।’ (Where is the micro-finance guy from Dhaka... I heard he donated to see me lose.) এই মন্তব্যের পর বাংলাদেশি প্রতিনিধিরা বিস্মিত হন বলে জানা যায়।
ইউনূসের ট্রাম্প-বিরোধী বক্তব্য এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ নিয়ে ট্রাম্পের প্রকাশ্য নিন্দা ইউনূসের জন্য ওয়াশিংটনে সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বাংলাদেশে হিন্দু এবং সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ বেড়েছে, যেটাকে ইউনূস রাজনৈতিক ইস্যু বলে মন্তব্য করেছেন। কিন্তু ট্রাম্প এই সহিংসতার নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘আমি ক্ষমতায় থাকলে এটি ঘটত না।’ তিনি আমেরিকা ও বিশ্বব্যাপী হিন্দুদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ইউনূসের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশকে একটি বিনিয়োগবান্ধব দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা এবং বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার করা। ট্রাম্পের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা সংকট থেকে বের হতে সাহায্যের জন্য অর্থ চাইছি না; আমরা চাই সমানভাবে ব্যবসা করার সুযোগ।’
এদিকে বিদায়ী বাইডেন প্রশাসন বাংলাদেশের জন্য একটি আর্থিক অনুদান চূড়ান্ত করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল ও নির্বাচনের আগে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি জানিয়েছিল। এতে বিএনপি ক্ষুব্ধ হয়েছিল, কারণ দলটি দ্রুত নির্বাচন চায়। এখন সেই আর্থিক অনুদান বাংলাদেশ পায় কিনা সেটি দেখার বিষয়। অন্যদিকে, শেখ হাসিনা ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে ভবিষ্যতে সহযোগিতার আশা প্রকাশ করেছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৬ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৭ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে