শাহীন রহমান, পাবনা
চলনবিলের সন্তান পর্বতারোহী আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। পাবনার চাটমোহর পৌর সদরে বেড়ে ওঠা এই তরুণ পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও পর্বতারোহণে তাঁর রয়েছে বেশ কিছু সফলতা। হিমালয়ের চার, পাঁচ এবং ছয় হাজার মিটার উচ্চতায় শুধু লাল-সবুজের মাতৃভূমিকে।
১৯ ও ২১ অক্টোবর তৌকির দুটি পর্বতচূড়া আরোহণ করেন। ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫টা ১৬ মিনিটে খুম্বু রিজিয়নের ৫ হাজার ৭৬ মিটার উচ্চতার নাগা অর্জুন এবং ২১ অক্টোবর সকাল ৮টা ২১ মিনিটে ৬ হাজার ১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছেন তৌকির।
জানা গেছে, লবুচে হাই ক্যাম্প থেকে সামিট শেষ করে আবার হাই ক্যাম্পে ফিরতে তিনি মাত্র ১০ ঘণ্টা ৫০ মিনিট সময় নেন। এ বছর তাঁর ঝুলিতে আরও একটি অর্জন যুক্ত হয়েছে। তিনি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে কমার্শিয়াল এক্সপেডিশনের দলনেতা হয়ে ৬ হাজার মিটারের একটি সফল অভিযান সম্পন্ন করেছেন।
এর আগে গত বছর হিমালয়ের এভারেস্ট-খুম্বু রিজিয়নের ৬ হাজার ১৬৫ মিটার আইল্যান্ড পিক সফল অভিযানের মাধ্যমে ছয় হাজার মিটার পর্বতারোহী ক্লাবের সদস্য হন তৌকির। তাঁর এই অভিযানে সহযোগিতায় ছিল রোপ ফোর, মিশন হিমালয়া, আরপিএসএফ। স্বপ্নবাজ এই তরুণ আরও একটি অভিযানের জন্য বর্তমানে নেপালে অবস্থান করছেন। অভিযান শেষে আগামী ৯ নভেম্বর তিনি দেশে ফিরবেন।
এই অর্জন নিয়ে তাঁর অনুভূতি জানতে চাইলে অনলাইন মাধ্যমে তৌকির এই প্রতিনিধিকে জানান, ‘হিমালয়ের সবগুলো পর্বত অভিযানই কষ্টসাধ্য। প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাইম্বিং শেষে যখন নিজ দেশের লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছি, তখন সব কষ্ট নিমেষেই আনন্দে রূপান্তরিত হয়ে গেছে।’
তরুণ এই পর্বতারোহীর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাইলে বলেন, আগামী বছর হিমালয়ের অন্যতম কঠিন পর্বত মাউন্ট আমা দাবালাম অভিযানে যাবেন। এর জন্য প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা। সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই অভিযান আরও সহজ হবে বলে জানান তিনি। তৌকির আরও জানান, ২০২৫ সালে তাঁর মাউন্ট এভারেস্ট অভিযানের পরিকল্পনা রয়েছে।
উল্লেখ্য, আহসানুজ্জামান তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু ও সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল ইতে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।
চলনবিলের সন্তান পর্বতারোহী আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। পাবনার চাটমোহর পৌর সদরে বেড়ে ওঠা এই তরুণ পেশায় একজন প্রকৌশলী হলেও পর্বতারোহণে তাঁর রয়েছে বেশ কিছু সফলতা। হিমালয়ের চার, পাঁচ এবং ছয় হাজার মিটার উচ্চতায় শুধু লাল-সবুজের মাতৃভূমিকে।
১৯ ও ২১ অক্টোবর তৌকির দুটি পর্বতচূড়া আরোহণ করেন। ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫টা ১৬ মিনিটে খুম্বু রিজিয়নের ৫ হাজার ৭৬ মিটার উচ্চতার নাগা অর্জুন এবং ২১ অক্টোবর সকাল ৮টা ২১ মিনিটে ৬ হাজার ১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছেন তৌকির।
জানা গেছে, লবুচে হাই ক্যাম্প থেকে সামিট শেষ করে আবার হাই ক্যাম্পে ফিরতে তিনি মাত্র ১০ ঘণ্টা ৫০ মিনিট সময় নেন। এ বছর তাঁর ঝুলিতে আরও একটি অর্জন যুক্ত হয়েছে। তিনি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে কমার্শিয়াল এক্সপেডিশনের দলনেতা হয়ে ৬ হাজার মিটারের একটি সফল অভিযান সম্পন্ন করেছেন।
এর আগে গত বছর হিমালয়ের এভারেস্ট-খুম্বু রিজিয়নের ৬ হাজার ১৬৫ মিটার আইল্যান্ড পিক সফল অভিযানের মাধ্যমে ছয় হাজার মিটার পর্বতারোহী ক্লাবের সদস্য হন তৌকির। তাঁর এই অভিযানে সহযোগিতায় ছিল রোপ ফোর, মিশন হিমালয়া, আরপিএসএফ। স্বপ্নবাজ এই তরুণ আরও একটি অভিযানের জন্য বর্তমানে নেপালে অবস্থান করছেন। অভিযান শেষে আগামী ৯ নভেম্বর তিনি দেশে ফিরবেন।
এই অর্জন নিয়ে তাঁর অনুভূতি জানতে চাইলে অনলাইন মাধ্যমে তৌকির এই প্রতিনিধিকে জানান, ‘হিমালয়ের সবগুলো পর্বত অভিযানই কষ্টসাধ্য। প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাইম্বিং শেষে যখন নিজ দেশের লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছি, তখন সব কষ্ট নিমেষেই আনন্দে রূপান্তরিত হয়ে গেছে।’
তরুণ এই পর্বতারোহীর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাইলে বলেন, আগামী বছর হিমালয়ের অন্যতম কঠিন পর্বত মাউন্ট আমা দাবালাম অভিযানে যাবেন। এর জন্য প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা। সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই অভিযান আরও সহজ হবে বলে জানান তিনি। তৌকির আরও জানান, ২০২৫ সালে তাঁর মাউন্ট এভারেস্ট অভিযানের পরিকল্পনা রয়েছে।
উল্লেখ্য, আহসানুজ্জামান তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু ও সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল ইতে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে