মাত্র ২৭ দিনে নেপালের তিনটি ছয় হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার তিন পর্বতচূড়া জয় করেছেন আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। কোনো ধরনের শেরপার সাহায্য ছাড়াই চূড়াগুলো জয় করেছেন তিনি। তার এই অভিযানের নাম ছিল, ‘থ্রি পিক ইন এ রো’। গত ৩০ অক্টোবর সকাল মেরা পিক জয়ের মাধ্যমে অভিযানটির সফল সমাপ্তি হয়।
তথ্যচিত্র নির্মাতাদের একটি দল এমন একজনের দেহাবশেষ আবিষ্কার করেছে যিনি ১০০ বছর আগে মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় উঠতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন। শুক্রবার ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন দাবি করা হয়েছে।
নেপালের নিমা রিনজি শেরপা মাত্র ১৮ বছর পাঁচ মাস বয়সে আট হাজার মিটারে বেশি উচ্চতার ১৪টি পর্বতশৃঙ্গ জয় করেছেন। এর মাধ্যমে সবচেয়ে কম বয়সে আট হাজার মিটারের বেশি সব কয়টি পর্বতশৃঙ্গ জয়ের রেকর্ডটি নিজের করে নিলেন তিনি।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের (ইউসিএল) সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, হিমালয় অঞ্চলের অরুণ নদী ও এর শাখা-প্রশাখার প্রবাহে ভূত্বকের ক্ষয় হলেও মাউন্ট এভারেস্ট আরও ১৫ থেকে ৫০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে।
সর্বোচ্চ পর্বতচূড়া অভিযানে নতুন যুগে প্রবেশ করতে চলেছে পৃথিবী। ইতিমধ্যে গত এপ্রিল মাসে তার সফল টেকনিক্যাল মহড়াও শেষ হয়ে গেছে। এতে নিশ্চিত হওয়া গেছে, ভবিষ্যতে এভারেস্ট অভিযানে শেরপাদের কষ্ট কমাবে ড্রোনের ব্যবহার।
এভারেস্ট শীর্ষে ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট অবস্থান করেছেন। নেমে আসার সময় এক আহত পর্বতারোহীর জন্য সৃষ্ট মানব জটে প্রায় দেড় ঘণ্টা আটকে ছিলেন
ইতিহাস রচনা করে নিজভূমে ফিরলেন এভারেস্ট জয়ী বাবর আলী। এ জনপদের প্রথম এভারেস্টজয়ী তিনি। তাঁকে ঘিরে চট্টগ্রামসহ সারা দেশে অন্যরকম এক উন্মাদনা বিরাজ করছে। সেই বাবর বীরদর্পে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ছুঁয়ে নিজ বাড়িতে ফিরলেন। আত্মীয় পরিজন ও বন্ধু–বান্ধবদের ফুলের তোড়া, হলুদ গাঁদার মালায় ঢেকে দিলেন বাবরকে।
১৪ ঘণ্টা ৩১ মিনিটে মাউন্ট এভারেস্ট জয় করে দ্রুততম সময়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়া জয়ের নারীদের রেকর্ড ভেঙেছেন নেপালের পর্বতারোহী ফুঞ্জো লামা। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার এই রেকর্ড করেন তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
নেপালি শেরপা তথা পর্বতারোহী কামি রিতা ৩০ বারের মতো এভারেস্টের চূড়ায় উঠে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন। এ নিয়ে তিনি ৩০তম বারের মতো এভারেস্টের চূড়ায় উঠলেন। তাঁর চেয়ে আর কেউ বেশি বার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় আরোহণ করেননি
উনপঞ্চাশ বছর হয়ে গেল। কয়েকটা দিন বেশি অবশ্য। সেটা হিসাবে ধরা হলো না। ১৯৭৫ সালের মে মাসের ১৬ তারিখ। এ বছরের মতো সেদিনও মাউন্ট এভারেস্টের চূড়া ছুঁয়ে দেখতে গিয়েছিলেন অভিযাত্রীরা। পৃথিবীর উচ্চতম সেই শৃঙ্গের শিখরে বরফের স্তর এক ইঞ্চি না বাড়লেও সে দিনটা ইতিহাসে খানিক ভিন্নই ছিল মনে হয়। কারণ, সেদিন বেসক্যা
মাউন্ট এভারেস্ট জয়ের পর এবার পৃথিবীর চতুর্থ উচ্চতম পর্বত মাউন্ট লোৎসের চূড়ায় লাল-সবুজের পতাকা উড়িয়েছেন বাবর আলী। নেপালের স্থানীয় সময় আজ ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে ২৭ হাজার ৯৪০ ফুট উচ্চতার পর্বতচূড়াটি জয় করেন তিনি।
১৯৯৯ সালে ম্যালরির মৃতদেহের যখন খোঁজ মেলে পর্বতারোহী ও পাহাড়প্রেমীদের আশার পারদ চূড়ায় গিয়ে ঠেকে। ম্যালরি-আরভিন সত্যি এভারেস্ট জয় করেছেন কিনা তার কোনো সূত্র নিশ্চয় এবার মিলবে! কিন্তু সিদ্ধান্তে পৌঁছার মতো কোনো প্রমাণই মেলেনি। তবে এই দুই পর্বতারোহী নিখোঁজের ১০০তম বার্ষিকীর দিন যখন ঘনিয়ে আসছে একজন গবেষ
পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করলেন চট্টগ্রামের ছেলে বাবর আলী। আজ রোববার ১৯ মে নেপালের সময় সকাল সাড়ে ৮টায় মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান বাবার আলী। তাহলে এই সুযোগে বরং সংক্ষেপে জেনে নিই এভারেস্ট জয় করা অন্য বাংলাদেশিদের সম্পর্কে।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টে লাল-সবুজ পতাকা ওড়ালেন আরেক বাংলাদেশি বাবর আলী। তাঁর বাড়ি চট্টগ্রামে। আজ রোববার ১৯ মে নেপালের সময় সকাল সাড়ে ৮টায়
সংখ্যা কিংবা বয়স—কোনোটিই যেন তাঁর কাছে বড় ব্যাপার নয়। ২৯ বারের মতো পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় পা রেখে নিজের আগের রেকর্ডগুলোই ভেঙেছেন কেবল। তবে এখানেই শেষ নয়, শারীরিক সক্ষমতা থাকলে আবার উঠতে চান মাউন্ট এভারেস্ট পর্বতে
মাউন্ট এভারেস্টে অতিরিক্ত পর্বতারোহী ওঠার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। তবে মাউন্ট এভারেস্টই একমাত্র পর্বত নয়, যেখানে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে।
একটা সময় এভারেস্টে ওঠার চীনের পথটাই বেশি জনপ্রিয় ছিল। তবে এখন পর্বতারোহীদের প্রথম পছন্দ নেপাল হয়ে এভারেস্টে যাওয়া। আর করোনা মহামারির পরে প্রথমবারের মতো বিদেশি পর্যটকদের তিব্বত হয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গটিতে আরোহণের সুযোগ দিচ্ছে চীন।