অনলাইন ডেস্ক
মাউন্ট এভারেস্টের বেজক্যাম্পে পৌঁছানো অনেক সুস্থ সবল মানুষের জন্যই অসাধ্য ঘটনা। কারণ সাড়ে ১৭ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত ওই স্থানটিতে অক্সিজেনের স্বল্পতা ছাড়াও সব সময় মাইনাস তাপমাত্রা থাকে। মাত্র ছয় বছর বয়সে সেখানেই পা রেখে বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছে ভারতের পুনের শিশু আরিশকা লাদ্ধা।
শুধু বিস্ময়ই নয়, এ ঘটনার মাধ্যমে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে বেজক্যাম্পে পৌঁছানোর রেকর্ডও গড়েছে সে। এতো কম বয়সে এভারেস্টের এতো উঁচুতে ওঠার কোনো রেকর্ড নেই।
ইনস্টাগ্রামে ভারতীয় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরিশকার একটি ছবি পোস্ট করে এর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে-‘ছয় বছরের আরিশকা মাত্র ১৫ দিনে ১৭ হাজার ৫০০ ফুট ওপরে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্টের বেজক্যাম্পে পৌঁছে ইতিহাস গড়েছে। গায়ে ছয়-সাত লেয়ারের জামা পড়ে তার এই তার এই অসাধ্য যাত্রা শুরু হয়েছিল। এগিয়ে যাও মেয়ে।’
তবে এই যাত্রা পুনেকন্যার জন্য অসাধ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন তার মা ডিম্পল। কন্যাকে কোনো প্রশিক্ষণ না দিয়েই বেজক্যাম্পে নিয়ে গেছেন তিনি।
কন্যা সম্পর্কে ডিম্পল বলেন, ‘সে খুব কর্মঠ শিশু। বন্ধুদের সঙ্গে হাঁটতে এবং খেলতে ভালোবাসে সে। এমনকি এই বেজক্যাম্পে পৌঁছেও প্রাণশক্তিতে উচ্ছল সে। তাকে আমি এই সুন্দর অনুভূতিটি দিতে চেয়েছিলাম, অন্যদের কাছে যা অকল্পনীয়। আমি সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছিলাম।’
৩৪ বছর বয়সী ডিম্পল একজন ম্যারাথন দৌড়বিদ। মেয়েকে নিয়ে গত ৮ এপ্রিল বেজক্যাম্পের উদ্দেশ্যে তিনি যাত্রা শুরু করেছিলেন। জানিয়েছেন, মাত্র চার বছর বয়সেই অনায়াসে ৭-৮ কিলোমিটার পথ হাঁটতে পারত আরিশকা। এ ছাড়া পুনের ছোট-বড় বিভিন্ন পাহাড়ে প্রায়ই হাইকিং করতে যায় সে।
উচ্ছ্বসিত ডিম্পল জানান, মেয়েকে সব ধরনের অভিজ্ঞতা দিতে চান তিনি।
মাউন্ট এভারেস্টের বেজক্যাম্পে পৌঁছানো অনেক সুস্থ সবল মানুষের জন্যই অসাধ্য ঘটনা। কারণ সাড়ে ১৭ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত ওই স্থানটিতে অক্সিজেনের স্বল্পতা ছাড়াও সব সময় মাইনাস তাপমাত্রা থাকে। মাত্র ছয় বছর বয়সে সেখানেই পা রেখে বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছে ভারতের পুনের শিশু আরিশকা লাদ্ধা।
শুধু বিস্ময়ই নয়, এ ঘটনার মাধ্যমে সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে বেজক্যাম্পে পৌঁছানোর রেকর্ডও গড়েছে সে। এতো কম বয়সে এভারেস্টের এতো উঁচুতে ওঠার কোনো রেকর্ড নেই।
ইনস্টাগ্রামে ভারতীয় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরিশকার একটি ছবি পোস্ট করে এর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে-‘ছয় বছরের আরিশকা মাত্র ১৫ দিনে ১৭ হাজার ৫০০ ফুট ওপরে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্টের বেজক্যাম্পে পৌঁছে ইতিহাস গড়েছে। গায়ে ছয়-সাত লেয়ারের জামা পড়ে তার এই তার এই অসাধ্য যাত্রা শুরু হয়েছিল। এগিয়ে যাও মেয়ে।’
তবে এই যাত্রা পুনেকন্যার জন্য অসাধ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন তার মা ডিম্পল। কন্যাকে কোনো প্রশিক্ষণ না দিয়েই বেজক্যাম্পে নিয়ে গেছেন তিনি।
কন্যা সম্পর্কে ডিম্পল বলেন, ‘সে খুব কর্মঠ শিশু। বন্ধুদের সঙ্গে হাঁটতে এবং খেলতে ভালোবাসে সে। এমনকি এই বেজক্যাম্পে পৌঁছেও প্রাণশক্তিতে উচ্ছল সে। তাকে আমি এই সুন্দর অনুভূতিটি দিতে চেয়েছিলাম, অন্যদের কাছে যা অকল্পনীয়। আমি সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছিলাম।’
৩৪ বছর বয়সী ডিম্পল একজন ম্যারাথন দৌড়বিদ। মেয়েকে নিয়ে গত ৮ এপ্রিল বেজক্যাম্পের উদ্দেশ্যে তিনি যাত্রা শুরু করেছিলেন। জানিয়েছেন, মাত্র চার বছর বয়সেই অনায়াসে ৭-৮ কিলোমিটার পথ হাঁটতে পারত আরিশকা। এ ছাড়া পুনের ছোট-বড় বিভিন্ন পাহাড়ে প্রায়ই হাইকিং করতে যায় সে।
উচ্ছ্বসিত ডিম্পল জানান, মেয়েকে সব ধরনের অভিজ্ঞতা দিতে চান তিনি।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে