অনলাইন ডেস্ক
ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী লাদাখ ভ্রমণ করছেন। আজ শনিবার মোটরসাইকেল চালিয়ে পূর্ব লাদাখের প্যাংগং লেক ঘুরতে দেখা গেছে তাঁকে। সেখানেই কাল (২০ আগস্ট) প্রয়াত বাবা প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর জন্মদিন উদ্যাপন করবেন রাহুল।
মোটরসাইকেলে চড়ে লাদাখ ভ্রমণের মনোহর ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে শেয়ার করেছেন রাহুল গান্ধী। ছবিতে দেখা যায়, রাহুল কেটিএম ৩৯০ (KTM 390) অ্যাডভেঞ্চারে চড়েছেন। তাঁর সঙ্গে আরও মোটরসাইকেল আরোহী ছিলেন। রাহুল হেলমেট, গ্লাভস, রাইডিং বুট, জ্যাকেটসহ উপযোগী ও প্রয়োজনীয় সব সাজে সজ্জিত ছিলেন। তিনি লাদাখের মনোরম পাহাড়ের মধ্য দিয়ে বাইক যাত্রা বেশ উপভোগ করেন।
ছবির ক্যাপশনে এই কংগ্রেস নেতা লিখেছেন, ‘প্যাংগং হ্রদে যাওয়ার পথে আমার বাবা বলতেন, বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর অন্যতম এটি।’ রাহুল গান্ধী এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মেও রাইডের ছবি শেয়ার করেছেন।
এই লাদাখ ভ্রমণে রাহুলের সঙ্গী ৩৭৩ সিসি ইঞ্জিনের কেটিএম ৩৯০ (KTM 390) অ্যাডভেঞ্চার বাইকটি অফ-রোডিংয়ের জন্য বেশ জনপ্রিয়। এর ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ৪৩ হর্সপাওয়ার এবং টর্ক ৩৭ এনএম (নিউটন-মিটার)। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ প্রায় ১৭০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে। এতে আছে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স।
এই বাইকের সুইচেবেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম (ABS), আপ সাইড ডাউন ফ্রন্ট ফর্ক, দুই চাকাতেই ডিস্ক ব্রেকসহ একগুচ্ছ ফিচার আছে। এ কারণে লং রাইডে অনেকেরই পছন্দ এই মোটরসাইকেল। ভারতের বাজারে এর দাম তিন লাখ রুপির বেশি।
রাহুল আগেই বলেছিলে, তিনি কেটিএম ৩৯০-এর মালিক হলেও নিরাপত্তাকর্মীরা তাঁকে চালাতে দেন না। দিল্লির করোলবাগ বাজারে সুপার মেকানিকসের সঙ্গে তাঁর একটি ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। সেখানে বাইক সার্ভিসিংয়ের সূক্ষ্ম বিষয় শিখতে দেখা যায় তাঁকে।
ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা ভিডিওতে কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘আমার একটি কেটিএম ৩৯০ আছে। কিন্তু এটি পড়ে আছে। কারণ, আমার নিরাপত্তা কর্মকর্তারা আমাকে ব্যবহার করতে দেয় না।’
এই মাসের শুরুতে রাহুল গান্ধীকে তামিলনাডুর উটির কাছে মুথুনাদু গ্রামে টোডা আদিবাসীদের সঙ্গে নাচতে দেখা যায়। টুইটারে ছড়িয়ে পড়া ক্লিপে রাহুলকে ঐতিহ্যবাহী শাল পরে চক্রাকারে নাচতে দেখা যায়।
ভারতীয় কংগ্রেস দলের এই নেতা দুই দিনের সফরে লাদাখে পৌঁছেন গত বৃহস্পতিবার। পরে তাঁর সফর ২৫ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়। গতকাল শুক্রবার লেহে সফরে প্রথম কর্মসূচিতে পাঁচ শতাধিত যুবকের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকার কাশ্মীরসহ কয়েকটি এলাকার বিশেষ মর্যাদা দেওয়া সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর লাদাখে রাহুল গান্ধীর প্রথম সফর এটি। সামনে লাদাখ স্বায়ত্তশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন পরিষদ–কারগিলের (এলএএইচডিসি) নির্বাচন এবং আগামী বছর সাধারণ নির্বাচন।
১০ সেপ্টেম্বর কারগিল পার্বত্য পরিষদ নির্বাচনের আগে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্স। এই সফরে রাহুল কারগিল থেকে দলীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন।
লাদাখের উপযোগী যেসব মোটরসাইকেল
মোটরবাইকে চেপে লাদাখ ট্রিপ অনেক বাইকারের স্বপ্ন। কিন্তু খুব অল্প মানুষই সেই স্বপ্ন সত্যি করতে পারেন। ইচ্ছা থাকলেও নানা কারণে পিছিয়ে যেতে হয়। তবে বড় কারণ, লাদাখের জন্য উপযুক্ত মোটরসাইকেলের অপ্রতুলতা।
পাহাড়ি এলাকায় পাথুরে জমির মধ্য দিয়ে যেতে উচ্চ শক্তির প্রয়োজন হয় বলে এখানে সাধারণ মোটরসাইকেল উপযুক্ত নয়। তাহলে বাজেটের মধ্যে লেহ-লাদাখের উপযোগী মোটরসাইকেল কোনগুলো?
ভারতে এমন অজস্র অফ-রোডিং বাইক আছে। এ তালিকায় প্রথম মোটরবাইক হলো রয়্যাল এলফিল্ড হিমালয়ান ৪১০। পাহাড়ি রাস্তার জন্য দুর্দান্ত মোটরসাইকেল।
দ্বিতীয় বাইকটি হলো বাজাজ ডমিনার ৪০০। যেকোনো লং ট্রিপে বহু রাইডারের প্রথম পছন্দ এই মোটরসাইকেল। ৪০০ সিসির এই বাইক দারুণ পারফরম্যান্স দিতে পারে।
তৃতীয় মোটরসাইকেলটি হিরো এক্সপালস ২০০। মাল্টি প্লেট ওয়েট ক্লাচ সিস্টেমসহ এতে অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা রাইডারকে সাচ্ছন্দ্য দেয়।
ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী লাদাখ ভ্রমণ করছেন। আজ শনিবার মোটরসাইকেল চালিয়ে পূর্ব লাদাখের প্যাংগং লেক ঘুরতে দেখা গেছে তাঁকে। সেখানেই কাল (২০ আগস্ট) প্রয়াত বাবা প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর জন্মদিন উদ্যাপন করবেন রাহুল।
মোটরসাইকেলে চড়ে লাদাখ ভ্রমণের মনোহর ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে শেয়ার করেছেন রাহুল গান্ধী। ছবিতে দেখা যায়, রাহুল কেটিএম ৩৯০ (KTM 390) অ্যাডভেঞ্চারে চড়েছেন। তাঁর সঙ্গে আরও মোটরসাইকেল আরোহী ছিলেন। রাহুল হেলমেট, গ্লাভস, রাইডিং বুট, জ্যাকেটসহ উপযোগী ও প্রয়োজনীয় সব সাজে সজ্জিত ছিলেন। তিনি লাদাখের মনোরম পাহাড়ের মধ্য দিয়ে বাইক যাত্রা বেশ উপভোগ করেন।
ছবির ক্যাপশনে এই কংগ্রেস নেতা লিখেছেন, ‘প্যাংগং হ্রদে যাওয়ার পথে আমার বাবা বলতেন, বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর অন্যতম এটি।’ রাহুল গান্ধী এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মেও রাইডের ছবি শেয়ার করেছেন।
এই লাদাখ ভ্রমণে রাহুলের সঙ্গী ৩৭৩ সিসি ইঞ্জিনের কেটিএম ৩৯০ (KTM 390) অ্যাডভেঞ্চার বাইকটি অফ-রোডিংয়ের জন্য বেশ জনপ্রিয়। এর ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ৪৩ হর্সপাওয়ার এবং টর্ক ৩৭ এনএম (নিউটন-মিটার)। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ প্রায় ১৭০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে। এতে আছে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স।
এই বাইকের সুইচেবেল অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম (ABS), আপ সাইড ডাউন ফ্রন্ট ফর্ক, দুই চাকাতেই ডিস্ক ব্রেকসহ একগুচ্ছ ফিচার আছে। এ কারণে লং রাইডে অনেকেরই পছন্দ এই মোটরসাইকেল। ভারতের বাজারে এর দাম তিন লাখ রুপির বেশি।
রাহুল আগেই বলেছিলে, তিনি কেটিএম ৩৯০-এর মালিক হলেও নিরাপত্তাকর্মীরা তাঁকে চালাতে দেন না। দিল্লির করোলবাগ বাজারে সুপার মেকানিকসের সঙ্গে তাঁর একটি ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। সেখানে বাইক সার্ভিসিংয়ের সূক্ষ্ম বিষয় শিখতে দেখা যায় তাঁকে।
ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা ভিডিওতে কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘আমার একটি কেটিএম ৩৯০ আছে। কিন্তু এটি পড়ে আছে। কারণ, আমার নিরাপত্তা কর্মকর্তারা আমাকে ব্যবহার করতে দেয় না।’
এই মাসের শুরুতে রাহুল গান্ধীকে তামিলনাডুর উটির কাছে মুথুনাদু গ্রামে টোডা আদিবাসীদের সঙ্গে নাচতে দেখা যায়। টুইটারে ছড়িয়ে পড়া ক্লিপে রাহুলকে ঐতিহ্যবাহী শাল পরে চক্রাকারে নাচতে দেখা যায়।
ভারতীয় কংগ্রেস দলের এই নেতা দুই দিনের সফরে লাদাখে পৌঁছেন গত বৃহস্পতিবার। পরে তাঁর সফর ২৫ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়। গতকাল শুক্রবার লেহে সফরে প্রথম কর্মসূচিতে পাঁচ শতাধিত যুবকের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
২০১৯ সালে নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকার কাশ্মীরসহ কয়েকটি এলাকার বিশেষ মর্যাদা দেওয়া সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর লাদাখে রাহুল গান্ধীর প্রথম সফর এটি। সামনে লাদাখ স্বায়ত্তশাসিত পার্বত্য উন্নয়ন পরিষদ–কারগিলের (এলএএইচডিসি) নির্বাচন এবং আগামী বছর সাধারণ নির্বাচন।
১০ সেপ্টেম্বর কারগিল পার্বত্য পরিষদ নির্বাচনের আগে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্স। এই সফরে রাহুল কারগিল থেকে দলীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন।
লাদাখের উপযোগী যেসব মোটরসাইকেল
মোটরবাইকে চেপে লাদাখ ট্রিপ অনেক বাইকারের স্বপ্ন। কিন্তু খুব অল্প মানুষই সেই স্বপ্ন সত্যি করতে পারেন। ইচ্ছা থাকলেও নানা কারণে পিছিয়ে যেতে হয়। তবে বড় কারণ, লাদাখের জন্য উপযুক্ত মোটরসাইকেলের অপ্রতুলতা।
পাহাড়ি এলাকায় পাথুরে জমির মধ্য দিয়ে যেতে উচ্চ শক্তির প্রয়োজন হয় বলে এখানে সাধারণ মোটরসাইকেল উপযুক্ত নয়। তাহলে বাজেটের মধ্যে লেহ-লাদাখের উপযোগী মোটরসাইকেল কোনগুলো?
ভারতে এমন অজস্র অফ-রোডিং বাইক আছে। এ তালিকায় প্রথম মোটরবাইক হলো রয়্যাল এলফিল্ড হিমালয়ান ৪১০। পাহাড়ি রাস্তার জন্য দুর্দান্ত মোটরসাইকেল।
দ্বিতীয় বাইকটি হলো বাজাজ ডমিনার ৪০০। যেকোনো লং ট্রিপে বহু রাইডারের প্রথম পছন্দ এই মোটরসাইকেল। ৪০০ সিসির এই বাইক দারুণ পারফরম্যান্স দিতে পারে।
তৃতীয় মোটরসাইকেলটি হিরো এক্সপালস ২০০। মাল্টি প্লেট ওয়েট ক্লাচ সিস্টেমসহ এতে অনেক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা রাইডারকে সাচ্ছন্দ্য দেয়।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে