জীবনধারা ডেস্ক
পনীর আলুর বল
ঊপকরন
পনীর ১ কাপ, আলু ২টি,
আদাবাটা ২ চা-চামচ,
দই আধা কাপ,
কাচাঁমরিচ বাটা ২ চা-চামচ,
চিলি ফ্লেক্স ১ চা-চামচ,
কর্নফ্লাওয়ার ২ চা-চামচ,
এলাচি ১টি, দারুচিনি ১ টুকরা,
কিসমিস পরিমান মতো,
ঘি ১ চা-চামচ এবং চিনি আধা চা চামচ।
প্রণালী
পনীর গ্রেট করে নিন। আলু সেদ্ধ করে গ্রেট করে মিশিয়ে নিন। তাতে চিলি ফ্লেক্স, লবণ, কাচাঁমরিচ কুচি ও কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে কিসমিসের পুর ভালো করে মিশিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করে নিন। বলগুলো তেলে ভেজে তুলে নিয়ে সেই তেলে এলাচি, দারুচিনি ফোড়ন দিয়ে আদা ও কাঁচামরিচ বাটা দিন। এরপর জলে দই গুলিয়ে তাতে দিয়ে দিন। তারপর টুকরো করে কাটা ক্যাপসিকাম দিয়ে মশলা কষিয়ে নিন। মসলা কষানো হলে এক কাপ কুসুম গরম জল দিয়ে তাতে পনীরের বল দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে তাতে কর্নফ্লাওয়ার, টমেটো সস, চিনি, লেবুর রস একত্রে গুলিয়ে ঢেলে দিন। এরপর চিনি দিয়ে একটু ঘন হলে নামিয়ে নিলেই তৈরি পনীর আলুর বল।
পনীর আলুর বল
ঊপকরন
পনীর ১ কাপ, আলু ২টি,
আদাবাটা ২ চা-চামচ,
দই আধা কাপ,
কাচাঁমরিচ বাটা ২ চা-চামচ,
চিলি ফ্লেক্স ১ চা-চামচ,
কর্নফ্লাওয়ার ২ চা-চামচ,
এলাচি ১টি, দারুচিনি ১ টুকরা,
কিসমিস পরিমান মতো,
ঘি ১ চা-চামচ এবং চিনি আধা চা চামচ।
প্রণালী
পনীর গ্রেট করে নিন। আলু সেদ্ধ করে গ্রেট করে মিশিয়ে নিন। তাতে চিলি ফ্লেক্স, লবণ, কাচাঁমরিচ কুচি ও কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে কিসমিসের পুর ভালো করে মিশিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করে নিন। বলগুলো তেলে ভেজে তুলে নিয়ে সেই তেলে এলাচি, দারুচিনি ফোড়ন দিয়ে আদা ও কাঁচামরিচ বাটা দিন। এরপর জলে দই গুলিয়ে তাতে দিয়ে দিন। তারপর টুকরো করে কাটা ক্যাপসিকাম দিয়ে মশলা কষিয়ে নিন। মসলা কষানো হলে এক কাপ কুসুম গরম জল দিয়ে তাতে পনীরের বল দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে তাতে কর্নফ্লাওয়ার, টমেটো সস, চিনি, লেবুর রস একত্রে গুলিয়ে ঢেলে দিন। এরপর চিনি দিয়ে একটু ঘন হলে নামিয়ে নিলেই তৈরি পনীর আলুর বল।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে