উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, কর্ন ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, বেসন ১ টেবিল চামচ, চিনি দেড় কাপ, এলাচি ২টি, দারুচিনি ১ ইঞ্চি লম্বা ১টি স্টিক, তেজপাতা ১টি, বিভিন্ন রকমের বাদাম, কিশমিশ, মোরব্বা, অরেঞ্জ ফুড কালার সামান্য, তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি
প্রথমে ছানার সঙ্গে ময়দা, কর্ন ফ্লাওয়ার, বেসন আর অরেঞ্জ ফুড কালার দিয়ে ভালো করে মথে নিতে হবে। এবার চিনির শিরার জন্য দেড় কাপ চিনির সঙ্গে ১ কাপ পানি, এলাচি, দারুচিনি ও তেজপাতা দিয়ে হালকা জ্বাল দিয়ে নামিয়ে রাখুন। এরপর চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে তেল দিয়ে গরম করে নিন মাঝারি আঁচে। একটা ঝাঁজরি দিয়ে অল্প অল্প করে ছানা নিয়ে হাতের তালুতে ঘষে ঘষে তেলে ছাড়ুন। ২ থেকে ৩ মিনিট ছানাগুলো ভেজে তুলে ফেলুন। এভাবে সব ছানা দিয়ে জর্দা বানিয়ে শিরায় দিয়ে ৫-৬ মিনিট মাঝারি আঁচে জ্বাল দিন। এরপর শিরা থেকে তুলে ভালো করে ছেঁকে নিয়ে সার্ভিং ডিশে ঢেলে নিজের পছন্দমতো সাজিয়ে নিন।
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, কর্ন ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ, বেসন ১ টেবিল চামচ, চিনি দেড় কাপ, এলাচি ২টি, দারুচিনি ১ ইঞ্চি লম্বা ১টি স্টিক, তেজপাতা ১টি, বিভিন্ন রকমের বাদাম, কিশমিশ, মোরব্বা, অরেঞ্জ ফুড কালার সামান্য, তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি
প্রথমে ছানার সঙ্গে ময়দা, কর্ন ফ্লাওয়ার, বেসন আর অরেঞ্জ ফুড কালার দিয়ে ভালো করে মথে নিতে হবে। এবার চিনির শিরার জন্য দেড় কাপ চিনির সঙ্গে ১ কাপ পানি, এলাচি, দারুচিনি ও তেজপাতা দিয়ে হালকা জ্বাল দিয়ে নামিয়ে রাখুন। এরপর চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে তেল দিয়ে গরম করে নিন মাঝারি আঁচে। একটা ঝাঁজরি দিয়ে অল্প অল্প করে ছানা নিয়ে হাতের তালুতে ঘষে ঘষে তেলে ছাড়ুন। ২ থেকে ৩ মিনিট ছানাগুলো ভেজে তুলে ফেলুন। এভাবে সব ছানা দিয়ে জর্দা বানিয়ে শিরায় দিয়ে ৫-৬ মিনিট মাঝারি আঁচে জ্বাল দিন। এরপর শিরা থেকে তুলে ভালো করে ছেঁকে নিয়ে সার্ভিং ডিশে ঢেলে নিজের পছন্দমতো সাজিয়ে নিন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে