স্বপ্না রানি মণ্ডল
খেজুর গুড়ের পায়েস
উপকরণ
দুধ ১ লিটার, পোলাওয়ের চাল ৩ মুঠো, সাদা এলাচি ৩ টি গুঁড়া করা, দারুচিনি ২টি, তেজপাতা ২টি, খেজুর গুড় ৩ থেকে ৪ মুঠো, বাদাম ও কিশমিশ।
প্রণালি
১ কাপ পানিতে খেজুর গুড় জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা হলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে রাখতে হবে। চালে একটু বেশি করে পানি দিয়ে চাল পুরোপুরি ফুটিয়ে পানি শুকিয়ে নিতে হবে। অন্য একটি হাঁড়িতে দুধ দিয়ে তাতে এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। একটু ঘন হয়ে এলে মসলাগুলো সাবধানে চামচ দিয়ে তুলে ফেলে দিতে হবে। সেদ্ধ করা চালে দুধ ঢেলে অল্প আঁচে ভালোভাবে জ্বাল দিতে হবে। ঘন হয়ে আঠালো হয়ে আসলে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। এর ৮ থেকে ১০ মিনিট পর আগে জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা করে নেওয়া খেজুর গুড় দুধ ও চালের মিশ্রণে ঢেলে ভালোভাবে নাড়তে হবে। ভালো ভাবে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে সুস্বাদু খেজুর গুড়ের পায়েস। এবার ওপরে বাদাম, কিশমিশ দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
গাজরের বরফি
উপকরণ
গ্রেট করা গাজর ২ কাপ, কনডেন্সড মিল্ক ১ ক্যান, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, তরল দুধ ২ কাপ, এলাচি গুঁড়া সামান্য, ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে প্যানে ১ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে গাজর ৭ থেকে ৮ মিনিট ভাজুন। তারপর ২ কাপ তরল দুধ দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো রান্না করুন। দুধ শুকিয়ে গাজর নরম হয়ে গেলে কনডেন্সড মিল্ক, গুঁড়া দুধ, আর এলাচি গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে আরও প্রায় ৮ থেকে ১০ মিনিট মাঝারি আঁচে রান্না করুন। হালুয়া শুকিয়ে ঘন আর আঠালো হয়ে গেলে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে ছাঁচে অল্প ঘি মেখে বরফি বানিয়ে নিন। পছন্দের প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
খেজুর গুড়ের পায়েস
উপকরণ
দুধ ১ লিটার, পোলাওয়ের চাল ৩ মুঠো, সাদা এলাচি ৩ টি গুঁড়া করা, দারুচিনি ২টি, তেজপাতা ২টি, খেজুর গুড় ৩ থেকে ৪ মুঠো, বাদাম ও কিশমিশ।
প্রণালি
১ কাপ পানিতে খেজুর গুড় জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা হলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে রাখতে হবে। চালে একটু বেশি করে পানি দিয়ে চাল পুরোপুরি ফুটিয়ে পানি শুকিয়ে নিতে হবে। অন্য একটি হাঁড়িতে দুধ দিয়ে তাতে এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। একটু ঘন হয়ে এলে মসলাগুলো সাবধানে চামচ দিয়ে তুলে ফেলে দিতে হবে। সেদ্ধ করা চালে দুধ ঢেলে অল্প আঁচে ভালোভাবে জ্বাল দিতে হবে। ঘন হয়ে আঠালো হয়ে আসলে চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। এর ৮ থেকে ১০ মিনিট পর আগে জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা করে নেওয়া খেজুর গুড় দুধ ও চালের মিশ্রণে ঢেলে ভালোভাবে নাড়তে হবে। ভালো ভাবে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে সুস্বাদু খেজুর গুড়ের পায়েস। এবার ওপরে বাদাম, কিশমিশ দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
গাজরের বরফি
উপকরণ
গ্রেট করা গাজর ২ কাপ, কনডেন্সড মিল্ক ১ ক্যান, গুঁড়া দুধ আধা কাপ, তরল দুধ ২ কাপ, এলাচি গুঁড়া সামান্য, ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে প্যানে ১ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে গাজর ৭ থেকে ৮ মিনিট ভাজুন। তারপর ২ কাপ তরল দুধ দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো রান্না করুন। দুধ শুকিয়ে গাজর নরম হয়ে গেলে কনডেন্সড মিল্ক, গুঁড়া দুধ, আর এলাচি গুঁড়া দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে আরও প্রায় ৮ থেকে ১০ মিনিট মাঝারি আঁচে রান্না করুন। হালুয়া শুকিয়ে ঘন আর আঠালো হয়ে গেলে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে ছাঁচে অল্প ঘি মেখে বরফি বানিয়ে নিন। পছন্দের প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে