লাউ চিংড়ি
উপকরণ
টুকরো করে কাটা ১ কেজি কচি লাউ, খোসা ছাড়ানো ছোট চিংড়ি ২০০ গ্রাম, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়ো ১ চা-চামচ করে, পেঁয়াজ বাটা ২ চা-চামচ, রসুন ও আদা বাটা ১ চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, তেল ২ চামচ, টমেটো কুচি আধা কাপ, ধনেপাতা কুচি সামান্য, ফালি করা কাঁচামরিচ তিন চারটি।
প্রণালি
প্রথমে কড়াইতে তেল দিয়ে মাঝারি আঁচে গরম করে নিন। এবার পেঁয়াজ, রসুন, আদা বাটা ও গুঁড়ো মসলাগুলো একসঙ্গে দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। মসলা কষিয়ে নেওয়ার পর চিংড়ি আর টমেটো কুচি দিয়ে মিনিট পাঁচেক কষিয়ে নিন। মসলা ঘন হয়ে এলে এতে লাউ দিয়ে ২ কাপ গরম পানি দিন। স্বাদ মতো লবণ ছড়িয়ে দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। কাঁচামরিচ লম্বা ফালি করে কেটে, ধনেপাতা কুচি ছিটিয়ে দিয়ে আরও ৮ থেকে ১০ মিনিট রান্না করুন লাউ সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। হয়ে এলে নামিয়ে নিন।
রেসিপি: রাবেয়া মাসুদ
পুঁই ডাল
উপকরণ
মসুর ডাল ১ কাপ, পুঁই শাক কুচি ২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ৩ টেবিল চামচ, আদা-রসুন বাটা, জিরা ও হলুদ-মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ করে, ঘি ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, আস্ত ভাজা শুকনা মরিচ কয়েকটি, তেল ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে ফ্রাইপ্যান বা কড়াইতে তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন। এবার আদা-রসুন বাটা, হলুদ, মরিচ, জিরা গুঁড়ো দিয়ে অল্প পানি দিয়ে মসলা কষিয়ে নিন। এতে ডাল দিয়ে নেড়েচেড়ে স্বাদমতো লবণ দিয়ে পানি দিন। ডাল ফুটে উঠলে তাতে কুচি করা শাক দিয়ে দিন। তারপর নেড়ে দিয়ে সেদ্ধ হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। নামানোর আগে ঘি অল্প অল্প করে ডালের ওপর দিয়ে ছড়িয়ে দিন। এবার ভাজা শুকনা মরিচগুলো দিয়ে দিন।
রেসিপি: শিরীন মনি
কুমড়োর ছক্কা
উপকরণ
মাঝারি আকারের মিষ্টিকুমড়ো অর্ধেকটা, শুকনো মরিচ ২টি, কালিজিরা ১ চিমটি, হলুদ গুঁড়ো আধা চা-চামচ, কাঁচামরিচ ৩ থেকে ৪টি, লবণ স্বাদমতো, চিনি ১ চা-চামচ, ধনেপাতা পছন্দমতো।
প্রণালি
মিষ্টিকুমড়ো খোসা ফেলে চারকোনা করে কেটে নিন। কড়াইতে তেল দিয়ে তাতে শুকনো মরিচ আর কালোজিরা ফোড়ন দিন। মসলা একটু ভাজা হয়ে গেলে তাতে চারকোনা বা ছক্কা আকারে কাটা কুমড়ো দিয়ে লবণ, হলুদ গুঁড়ো, কাঁচামরিচ আর সামান্য চিনি দিয়ে দিন। এরপর নেড়েচেড়ে ঢেকে দিন। কুমড়ো সেদ্ধ হয়ে গেলে একটু নেড়ে দিন। কুমড়ো ভাজা ভাজা হয়ে গেলে কুচানো ধনে পাতা দিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
রেসিপি: তৃণা শর্মা
লাউ চিংড়ি
উপকরণ
টুকরো করে কাটা ১ কেজি কচি লাউ, খোসা ছাড়ানো ছোট চিংড়ি ২০০ গ্রাম, হলুদ, মরিচ ও ধনে গুঁড়ো ১ চা-চামচ করে, পেঁয়াজ বাটা ২ চা-চামচ, রসুন ও আদা বাটা ১ চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, তেল ২ চামচ, টমেটো কুচি আধা কাপ, ধনেপাতা কুচি সামান্য, ফালি করা কাঁচামরিচ তিন চারটি।
প্রণালি
প্রথমে কড়াইতে তেল দিয়ে মাঝারি আঁচে গরম করে নিন। এবার পেঁয়াজ, রসুন, আদা বাটা ও গুঁড়ো মসলাগুলো একসঙ্গে দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিন। মসলা কষিয়ে নেওয়ার পর চিংড়ি আর টমেটো কুচি দিয়ে মিনিট পাঁচেক কষিয়ে নিন। মসলা ঘন হয়ে এলে এতে লাউ দিয়ে ২ কাপ গরম পানি দিন। স্বাদ মতো লবণ ছড়িয়ে দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। কাঁচামরিচ লম্বা ফালি করে কেটে, ধনেপাতা কুচি ছিটিয়ে দিয়ে আরও ৮ থেকে ১০ মিনিট রান্না করুন লাউ সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। হয়ে এলে নামিয়ে নিন।
রেসিপি: রাবেয়া মাসুদ
পুঁই ডাল
উপকরণ
মসুর ডাল ১ কাপ, পুঁই শাক কুচি ২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ৩ টেবিল চামচ, আদা-রসুন বাটা, জিরা ও হলুদ-মরিচ গুঁড়ো ১ চা-চামচ করে, ঘি ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, আস্ত ভাজা শুকনা মরিচ কয়েকটি, তেল ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে ফ্রাইপ্যান বা কড়াইতে তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন। এবার আদা-রসুন বাটা, হলুদ, মরিচ, জিরা গুঁড়ো দিয়ে অল্প পানি দিয়ে মসলা কষিয়ে নিন। এতে ডাল দিয়ে নেড়েচেড়ে স্বাদমতো লবণ দিয়ে পানি দিন। ডাল ফুটে উঠলে তাতে কুচি করা শাক দিয়ে দিন। তারপর নেড়ে দিয়ে সেদ্ধ হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। নামানোর আগে ঘি অল্প অল্প করে ডালের ওপর দিয়ে ছড়িয়ে দিন। এবার ভাজা শুকনা মরিচগুলো দিয়ে দিন।
রেসিপি: শিরীন মনি
কুমড়োর ছক্কা
উপকরণ
মাঝারি আকারের মিষ্টিকুমড়ো অর্ধেকটা, শুকনো মরিচ ২টি, কালিজিরা ১ চিমটি, হলুদ গুঁড়ো আধা চা-চামচ, কাঁচামরিচ ৩ থেকে ৪টি, লবণ স্বাদমতো, চিনি ১ চা-চামচ, ধনেপাতা পছন্দমতো।
প্রণালি
মিষ্টিকুমড়ো খোসা ফেলে চারকোনা করে কেটে নিন। কড়াইতে তেল দিয়ে তাতে শুকনো মরিচ আর কালোজিরা ফোড়ন দিন। মসলা একটু ভাজা হয়ে গেলে তাতে চারকোনা বা ছক্কা আকারে কাটা কুমড়ো দিয়ে লবণ, হলুদ গুঁড়ো, কাঁচামরিচ আর সামান্য চিনি দিয়ে দিন। এরপর নেড়েচেড়ে ঢেকে দিন। কুমড়ো সেদ্ধ হয়ে গেলে একটু নেড়ে দিন। কুমড়ো ভাজা ভাজা হয়ে গেলে কুচানো ধনে পাতা দিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
রেসিপি: তৃণা শর্মা
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে