পূজা দাশ
উপকরণ
সরিষা ফুল, ধনে-পাতা, পরিমাণমতো চালের গুঁড়ো ও ময়দা, আধা চামচ হলুদ গুঁড়ো, সামান্য ধনেগুঁড়ো, কাঁচা মরিচ কুচি, ১টি বড় আকারের পেঁয়াজ মোটা করে কুঁচানো, লবণ স্বাদমতো, ভাজার জন্য তেল।
প্রণালি
সরিষা ফুল ও ধনে-পাতা আলাদা করে ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। ধনে পাতা কুঁচিয়ে নিন। একটি পাত্রে পরিমাণমতো চালের গুঁড়ো নিন। চালের গুঁড়োর চার ভাগের এক ভাগ সমান ময়দা, আধা চামচ হলুদ গুঁড়ো, সামান্য ধনে গুঁড়ো, কাঁচা মরিচ কুচি অল্প, বড় পেঁয়াজ মোটা করে কুঁচানো ১টি, স্বাদমতো লবণের সঙ্গে অল্প পানি দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে নিন। সরিষা ফুল ও ধনে-পাতা কুচি মিশ্রণে মাখিয়ে আঠালো করে নিন যেন তাতে আকার দেওয়া যায়। চুলায় আঁচ মাঝারি রেখে কড়াই বসিয়ে গরম করে নিয়ে ভাজার জন্য তেল দিন। তেল গরম হলে মাখানো মিশ্রণ থেকে গোল গোল পাতলা আকার দিয়ে ভেজে নিলেই হয়ে যাবে সরিষা ও ধনে-পাতার মুচমুচে বড়া। গরম ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন।
উপকরণ
সরিষা ফুল, ধনে-পাতা, পরিমাণমতো চালের গুঁড়ো ও ময়দা, আধা চামচ হলুদ গুঁড়ো, সামান্য ধনেগুঁড়ো, কাঁচা মরিচ কুচি, ১টি বড় আকারের পেঁয়াজ মোটা করে কুঁচানো, লবণ স্বাদমতো, ভাজার জন্য তেল।
প্রণালি
সরিষা ফুল ও ধনে-পাতা আলাদা করে ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। ধনে পাতা কুঁচিয়ে নিন। একটি পাত্রে পরিমাণমতো চালের গুঁড়ো নিন। চালের গুঁড়োর চার ভাগের এক ভাগ সমান ময়দা, আধা চামচ হলুদ গুঁড়ো, সামান্য ধনে গুঁড়ো, কাঁচা মরিচ কুচি অল্প, বড় পেঁয়াজ মোটা করে কুঁচানো ১টি, স্বাদমতো লবণের সঙ্গে অল্প পানি দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে নিন। সরিষা ফুল ও ধনে-পাতা কুচি মিশ্রণে মাখিয়ে আঠালো করে নিন যেন তাতে আকার দেওয়া যায়। চুলায় আঁচ মাঝারি রেখে কড়াই বসিয়ে গরম করে নিয়ে ভাজার জন্য তেল দিন। তেল গরম হলে মাখানো মিশ্রণ থেকে গোল গোল পাতলা আকার দিয়ে ভেজে নিলেই হয়ে যাবে সরিষা ও ধনে-পাতার মুচমুচে বড়া। গরম ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে