সারাহ্ জীনাত
উপকরণ
আম (খোসাসহ টুকরা করা) ১ কেজি, গোটা সরিষা ২ চা–চামচ, পাঁচফোড়ন ৩ চা–চামচ, শুকনো লাল মরিচ ৫/৬টি, গোটা জিরা ১ চা–চামচ, ভিনিগার ২ চা–চামচ, আখের গুড় পরিমাণ মতো, সরিষার তেল ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো বড় রসুন (খোসা ছাড়ানো কোয়া বের করে নেওয়া) ৩টি, মরিচের গুঁড়া ১ চা–চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা–চামচ, ভিনিগার প্রয়োজনমতো।
প্রস্তুত প্রনালি
প্রথমে একটি প্যানে সরিষা, পাঁচফোড়ন, জিরা ও শুকনো লাল মরিচ টেলে নিয়ে আধভাঙা করে নিন। এবার আরেকটি পাত্রে সরিষার তেল দিয়ে রসুনের কোয়াগুলো দিয়ে দিন। হালকা ভাজা হলে গুঁড়ো করে রাখা মশলার অর্ধেকটা দিয়ে দিন। এ পর্যায়ে আম যোগ করুন। একে একে ধনে গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া ও লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন। এ সময় চুলার আঁচ মাঝারি রাখুন। গুড় যোগ করে গলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
আম সেদ্ধ হয়ে আসলে ভিনিগার দিয়ে দিন। সব শেষে আরেকটু সরিষার তেল ও গুঁড়ো করে রাখা বাকি মশলাটুকু দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে এলে বয়ামে ভরে নিয়মিত রোদে দিন। এতে তৈরি করা আচারটি দীর্ঘদিন ভালো রাখা যাবে।
উপকরণ
আম (খোসাসহ টুকরা করা) ১ কেজি, গোটা সরিষা ২ চা–চামচ, পাঁচফোড়ন ৩ চা–চামচ, শুকনো লাল মরিচ ৫/৬টি, গোটা জিরা ১ চা–চামচ, ভিনিগার ২ চা–চামচ, আখের গুড় পরিমাণ মতো, সরিষার তেল ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো বড় রসুন (খোসা ছাড়ানো কোয়া বের করে নেওয়া) ৩টি, মরিচের গুঁড়া ১ চা–চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা–চামচ, ভিনিগার প্রয়োজনমতো।
প্রস্তুত প্রনালি
প্রথমে একটি প্যানে সরিষা, পাঁচফোড়ন, জিরা ও শুকনো লাল মরিচ টেলে নিয়ে আধভাঙা করে নিন। এবার আরেকটি পাত্রে সরিষার তেল দিয়ে রসুনের কোয়াগুলো দিয়ে দিন। হালকা ভাজা হলে গুঁড়ো করে রাখা মশলার অর্ধেকটা দিয়ে দিন। এ পর্যায়ে আম যোগ করুন। একে একে ধনে গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া ও লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন। এ সময় চুলার আঁচ মাঝারি রাখুন। গুড় যোগ করে গলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
আম সেদ্ধ হয়ে আসলে ভিনিগার দিয়ে দিন। সব শেষে আরেকটু সরিষার তেল ও গুঁড়ো করে রাখা বাকি মশলাটুকু দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে এলে বয়ামে ভরে নিয়মিত রোদে দিন। এতে তৈরি করা আচারটি দীর্ঘদিন ভালো রাখা যাবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে