জীবনধারা ডেস্ক
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই, তাঁর অসাধারণ ওয়ার্ডরোব চয়েজের কারণে তিনি একাধিকবার বিশ্বের স্বনামধন্য ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজের শিরোনামও হয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর এমনও ফলোয়ার রয়েছেন, যাঁরা কেবল কেট মিডলটনের নিত্য় নতুন পোশাক, ব্যাগ, জুতো দেখার জন্যই স্ক্রল করেন। তাঁর সেরা কয়েকটি পোশাক ও লুক যা অনুসারীদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল, তা দেখে নিন এক নজরে।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। জেমস বন্ডের প্রিমিয়ার শোতে মিডলটন হাজির হয়েছিলেন সোনালি গাউন পরে। মহামারির ঠিক ১৮ মাস পরে যেন রাজবধূ জমকালো কোনো পোশাক পরতে পারলেন। পুরো শোতে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। জেনি প্যাকহামের নকশা করা এই শিমারি পোশাকের সঙ্গে মেটালিক জুয়েলারি ও গাউনের সঙ্গে মিলিয়ে অ্যাকুয়াজুরা ফিনিক্সের পাম্প সু পরেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কেট মিডলটনের যতগুলো পোশাক প্রশংসিত হয়েছে তার মধ্য়ে অন্যতম হলো এই পোশাকটি। ক্রিস্টোফার কেইনের লাল ম্যাক্সি স্কার্টের সঙ্গে রাল্ফ লরেনের একই রঙের পোলো নেক সোয়েটার পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল রাল্ফ লরেনের ক্যারামেল বাদামি পাম্প সু। আর মেকআপ? কেট মিডলটন যেখানেই যান না কেন, ন্য়ুড মেকআপেই বরাবর আরামবোধ করেন।
২০২০ সালের শুরুর দিকে রাজকুমারী আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে একটি রিসেপশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। পরনে ছিল পান্না সবুজ শিমারি গাউন। ‘দ্য ভ্যাম্পায়ার’স ওয়াইফ’ ব্রান্ডের নকশা করা এই পোশাকটির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ফ্যাশন বোদ্ধারা। ভোগ ম্যাগাজিন মিডলটনের এই পোশাকটিকে ‘রাজকীয়, অদম্য ও দিক নির্দেশক’ বলে অভিহিত করেছিল। শিমারি গাউনের সঙ্গে তাঁর পায়ে ছিল মানোলো ব্লানিকের ভেলভেট পাম্প ও কানে ছিল এইচ অ্যান্ড এম এর সোনার দুল।
কেট মিডলটনের পছন্দের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যালেক্সান্ডার ম্যাক কুইন। তাঁর পরিহিত ন্য়ুড শেডের লাইনিং দেওয়া কালো লেইস বসানো একটি গাউন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হৃদয় আকৃতির গলার এই গাউনটিতে ভেলভেট কাপড় দিয়ে পাইপিং করা ছিল। ফিশকাট গাউনের সঙ্গে পরেছিলেন জিমি চু এর ভেলভেট পাম্প সু ও সঙ্গে ছিল একই ব্রান্ডের ক্লাচ ব্যাগ।
২০২২ সালে বোস্টনে আর্থশট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে কেট হাজির হয়েছিলেন ব্রিটিশ ব্র্যান্ড সোলাস লন্ডনের নিউন সবুজ রঙের একটি পোশাক পরে। ঠিক এই রঙের পোশাকে এর আগে তাঁকে দেখা যায়নি। অফশোল্ডার ফিটিং এই পোশাকের সঙ্গে তিনি গলায় পরেছিলেন পান্না এ হিরা বসানো চোকার। এই চোকারটি মিডলটনের শাশুড়ি প্রিন্সেস ডায়নার সংগ্রহে ছিল বলে জানা যায়।
কেট মিডলটনের প্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউস
রাজকুমারী কোন কোন ব্র্যান্ড, লেবেল ও ডিজাইনারদের পোশাক এবং ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিজের ওয়ার্ডরোবে রাখেন, তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহের শেষ নেই।
পোশাকের ক্ষেত্রে কেট মিডলটন ভরসা রাখেন আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন, জেনি প্যাক হাম, ডলচে অ্যান্ড গাবানা, ক্যাথরিন ওয়াকার, জারা, মাইকেল করস, সেলফ পোর্ট্রেট, সুজানা ইত্যাদিতে। হাইহিল, স্নিকার ও বুটের জন্য তাঁর পছন্দ জিমি চু, প্রাডা, এমি লন্ডন, নিউ ব্যালেন্স ইত্যাদি। হ্যান্ডব্যাগ ব্যবহার করেন মালবেরি, প্রাডা, জিমি চু, আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন ইত্যাদি ব্র্যান্ড থেকে। পছন্দের জুয়েলারি ব্রান্ডের মধ্য়ে রয়েছে কার্তিয়ার, এক্সেসোরাইজ, অ্যাসপ্রে লন্ডন ইত্যাদি। সব সময় বাইরে পরার জন্য জারা ও এইচ অ্যান্ড এম থেকে পোশাক কিনতে পছন্দ করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে আরও অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
কী আছে তাঁর হ্যান্ডব্যাগে
কী আছে ব্রিটিশ এই রাজবধূর হ্যান্ডব্যাগে? এই প্রশ্ন তো সবারই। বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে মাত্র ৬ ইঞ্চি চওড়া পার্স ব্যবহার করতে দেখা যায়। এইটুকু ব্যাগে ঠিক কী কী জিনিস রাখেন যা সারা দিন তাঁকে টিপটপ রাখে, এ কথা জানতে কার না ইচ্ছে হয়? এই ছোট পরিসরের ক্লাচ ব্যাগগুলোয় কমপ্যাক্ট, আয়না, ব্লোটিং পেপার, লিপ বাম ও রুমাল রাখেন কেট। ছবি তুলতে বড্ড ভালোবাসেন এই রাজকুমারী। তাই কখনো যদি কেট মিডলটনের হাতে টোটব্যাগ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তাতে তাঁর ব্যক্তিগত ক্যামেরাটিও রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কাজে বের হলে তাঁর ব্যাগে আইডি কার্ড, টাকা, ট্রাভেল কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মেকআপ কিট ইত্যাদি থাকে।
সূত্র: কেট মিডলটন স্টাইল ডট ওআরজি, এক্সপ্রেস
ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন, মানে ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’ যে একজন স্টাইল আইকন এ বিষয়ে নিশ্চয়ই কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর ব্যবহৃত পোশাক আশাক ও অনুষঙ্গে বরাবরই রুচির ছাপ বিদ্যমান। শুধু কি তাই, তাঁর অসাধারণ ওয়ার্ডরোব চয়েজের কারণে তিনি একাধিকবার বিশ্বের স্বনামধন্য ফ্যাশন ম্যাগাজিন ও খবরের কাগজের শিরোনামও হয়েছেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর এমনও ফলোয়ার রয়েছেন, যাঁরা কেবল কেট মিডলটনের নিত্য় নতুন পোশাক, ব্যাগ, জুতো দেখার জন্যই স্ক্রল করেন। তাঁর সেরা কয়েকটি পোশাক ও লুক যা অনুসারীদের চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছিল, তা দেখে নিন এক নজরে।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। জেমস বন্ডের প্রিমিয়ার শোতে মিডলটন হাজির হয়েছিলেন সোনালি গাউন পরে। মহামারির ঠিক ১৮ মাস পরে যেন রাজবধূ জমকালো কোনো পোশাক পরতে পারলেন। পুরো শোতে সবার নজর ছিল তাঁর দিকে। জেনি প্যাকহামের নকশা করা এই শিমারি পোশাকের সঙ্গে মেটালিক জুয়েলারি ও গাউনের সঙ্গে মিলিয়ে অ্যাকুয়াজুরা ফিনিক্সের পাম্প সু পরেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় কেট মিডলটনের যতগুলো পোশাক প্রশংসিত হয়েছে তার মধ্য়ে অন্যতম হলো এই পোশাকটি। ক্রিস্টোফার কেইনের লাল ম্যাক্সি স্কার্টের সঙ্গে রাল্ফ লরেনের একই রঙের পোলো নেক সোয়েটার পরেছিলেন তিনি। পায়ে ছিল রাল্ফ লরেনের ক্যারামেল বাদামি পাম্প সু। আর মেকআপ? কেট মিডলটন যেখানেই যান না কেন, ন্য়ুড মেকআপেই বরাবর আরামবোধ করেন।
২০২০ সালের শুরুর দিকে রাজকুমারী আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিনে একটি রিসেপশন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। পরনে ছিল পান্না সবুজ শিমারি গাউন। ‘দ্য ভ্যাম্পায়ার’স ওয়াইফ’ ব্রান্ডের নকশা করা এই পোশাকটির বেশ প্রশংসা করেছিলেন ফ্যাশন বোদ্ধারা। ভোগ ম্যাগাজিন মিডলটনের এই পোশাকটিকে ‘রাজকীয়, অদম্য ও দিক নির্দেশক’ বলে অভিহিত করেছিল। শিমারি গাউনের সঙ্গে তাঁর পায়ে ছিল মানোলো ব্লানিকের ভেলভেট পাম্প ও কানে ছিল এইচ অ্যান্ড এম এর সোনার দুল।
কেট মিডলটনের পছন্দের ফ্যাশন ব্র্যান্ড অ্যালেক্সান্ডার ম্যাক কুইন। তাঁর পরিহিত ন্য়ুড শেডের লাইনিং দেওয়া কালো লেইস বসানো একটি গাউন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। হৃদয় আকৃতির গলার এই গাউনটিতে ভেলভেট কাপড় দিয়ে পাইপিং করা ছিল। ফিশকাট গাউনের সঙ্গে পরেছিলেন জিমি চু এর ভেলভেট পাম্প সু ও সঙ্গে ছিল একই ব্রান্ডের ক্লাচ ব্যাগ।
২০২২ সালে বোস্টনে আর্থশট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে কেট হাজির হয়েছিলেন ব্রিটিশ ব্র্যান্ড সোলাস লন্ডনের নিউন সবুজ রঙের একটি পোশাক পরে। ঠিক এই রঙের পোশাকে এর আগে তাঁকে দেখা যায়নি। অফশোল্ডার ফিটিং এই পোশাকের সঙ্গে তিনি গলায় পরেছিলেন পান্না এ হিরা বসানো চোকার। এই চোকারটি মিডলটনের শাশুড়ি প্রিন্সেস ডায়নার সংগ্রহে ছিল বলে জানা যায়।
কেট মিডলটনের প্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন হাউস
রাজকুমারী কোন কোন ব্র্যান্ড, লেবেল ও ডিজাইনারদের পোশাক এবং ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিজের ওয়ার্ডরোবে রাখেন, তা নিয়ে অনেকেরই আগ্রহের শেষ নেই।
পোশাকের ক্ষেত্রে কেট মিডলটন ভরসা রাখেন আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন, জেনি প্যাক হাম, ডলচে অ্যান্ড গাবানা, ক্যাথরিন ওয়াকার, জারা, মাইকেল করস, সেলফ পোর্ট্রেট, সুজানা ইত্যাদিতে। হাইহিল, স্নিকার ও বুটের জন্য তাঁর পছন্দ জিমি চু, প্রাডা, এমি লন্ডন, নিউ ব্যালেন্স ইত্যাদি। হ্যান্ডব্যাগ ব্যবহার করেন মালবেরি, প্রাডা, জিমি চু, আলেক্সান্ডার ম্যাক কুইন ইত্যাদি ব্র্যান্ড থেকে। পছন্দের জুয়েলারি ব্রান্ডের মধ্য়ে রয়েছে কার্তিয়ার, এক্সেসোরাইজ, অ্যাসপ্রে লন্ডন ইত্যাদি। সব সময় বাইরে পরার জন্য জারা ও এইচ অ্যান্ড এম থেকে পোশাক কিনতে পছন্দ করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে আরও অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
কী আছে তাঁর হ্যান্ডব্যাগে
কী আছে ব্রিটিশ এই রাজবধূর হ্যান্ডব্যাগে? এই প্রশ্ন তো সবারই। বেশির ভাগ সময়ই তাঁকে মাত্র ৬ ইঞ্চি চওড়া পার্স ব্যবহার করতে দেখা যায়। এইটুকু ব্যাগে ঠিক কী কী জিনিস রাখেন যা সারা দিন তাঁকে টিপটপ রাখে, এ কথা জানতে কার না ইচ্ছে হয়? এই ছোট পরিসরের ক্লাচ ব্যাগগুলোয় কমপ্যাক্ট, আয়না, ব্লোটিং পেপার, লিপ বাম ও রুমাল রাখেন কেট। ছবি তুলতে বড্ড ভালোবাসেন এই রাজকুমারী। তাই কখনো যদি কেট মিডলটনের হাতে টোটব্যাগ থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তাতে তাঁর ব্যক্তিগত ক্যামেরাটিও রয়েছে। তবে দাপ্তরিক কাজে বের হলে তাঁর ব্যাগে আইডি কার্ড, টাকা, ট্রাভেল কার্ড, ব্যাংক কার্ড, মেকআপ কিট ইত্যাদি থাকে।
সূত্র: কেট মিডলটন স্টাইল ডট ওআরজি, এক্সপ্রেস
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১৬ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১৬ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে