ফারিয়া রহমান খান
ময়শ্চারাইজারের ব্যবহার শুধু সৌন্দর্যচর্চার অংশ নয়; বরং এটি স্বাস্থ্যকর ত্বকের জন্য অপরিহার্য। তবে এ-সম্পর্কে আমাদের অনেকের ধারণা সীমাবদ্ধ। আমরা অনেকেই মনে করি, সব ময়শ্চারাইজার বুঝি এক রকম। আবার অনেকেই ভাবেন, ময়শ্চারাইজারের কাজ ত্বক আর্দ্র রাখার মধ্যেই সীমিত। তাই যেকোনো ধরনের ময়শ্চারাইজার কিনে ফেললেই চলে। কিন্তু বিষয়টা তেমন নয়। ময়শ্চারাইজার কেনার আগে কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
ময়শ্চারাইজার কেন প্রয়োজনীয়
অনেকে মনে করেন, ত্বকে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার না করলেও চলে। কারণ, আমাদের শরীর ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু সূর্যের তাপ, দূষণ ও আবহাওয়া আমাদের ত্বকের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। ত্বকের শুষ্কতা এই বিরূপ প্রভাবের মধ্য়ে অন্যতম। সে ক্ষেত্রে বাহ্যিকভাবে ত্বকের যত্ন প্রয়োজন হয় এবং সে কাজটাই ময়শ্চারাইজার করে থাকে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে ভেতর থেকে করে তোলে মসৃণ ও প্রাণবন্ত। ত্বকের ধরন যা-ই হোক না কেন, ময়শ্চারাইজার সবার জন্যই দরকার।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার কিনুন
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বক শুষ্ক, তৈলাক্ত, সাধারণ বা মিশ্র যে ধরনেরই হোক না কেন, সে অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার বাছাই করা উচিত। সাধারণ ও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা ও নন-গ্রিজি ময়শ্চারাইজার ভালো। অন্যদিকে শুষ্ক ত্বকের জন্য ভারী ও ক্রিমযুক্ত ফর্মুলা আদর্শ বলে মনে করা হয়।
এসপিএফ, সুগন্ধি এবং লেবেল খেয়াল রাখুন
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করতে এসপিএফ যুক্ত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরি। সেই সঙ্গে ময়শ্চারাইজারের সুগন্ধি নিয়েও ভাবা উচিত। আপনার ত্বক যদি সেনসিটিভ বা ব্রণ প্রবণ হয়, সে ক্ষেত্রে সুগন্ধিযুক্ত ময়শ্চারাইজার এড়িয়ে চলা ভালো। সেই সঙ্গে ময়শ্চারাইজারের লেবেল পড়াও গুরুত্বপূর্ণ। ‘অ্যালার্জি পরীক্ষিত’ বা ‘নন-কমেডোজেনিক’ লেবেল যুক্ত ময়শ্চারাইজার বেছে নেওয়া ভালো। কারণ, এগুলো ত্বকের রোমকূপ বন্ধ করে না এবং এগুলোয় অ্যালার্জির ঝুঁকি কম থাকে।
কখন ব্যবহার করবেন
ভেজা ত্বকে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। ক্লিনজার বা কোমল সাবান ব্যবহার করে স্নানের পর ত্বক হালকাভাবে মুছে ফেলে ময়শ্চারাইজার লাগালে আর্দ্রতা বজায় থাকে। ভালো ময়শ্চারাইজিং রুটিন অনুসরণ করা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করাও জরুরি।
সূত্র: ডার্মস্টোর ও গার্নিয়ার ইউএসএ
ময়শ্চারাইজারের ব্যবহার শুধু সৌন্দর্যচর্চার অংশ নয়; বরং এটি স্বাস্থ্যকর ত্বকের জন্য অপরিহার্য। তবে এ-সম্পর্কে আমাদের অনেকের ধারণা সীমাবদ্ধ। আমরা অনেকেই মনে করি, সব ময়শ্চারাইজার বুঝি এক রকম। আবার অনেকেই ভাবেন, ময়শ্চারাইজারের কাজ ত্বক আর্দ্র রাখার মধ্যেই সীমিত। তাই যেকোনো ধরনের ময়শ্চারাইজার কিনে ফেললেই চলে। কিন্তু বিষয়টা তেমন নয়। ময়শ্চারাইজার কেনার আগে কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
ময়শ্চারাইজার কেন প্রয়োজনীয়
অনেকে মনে করেন, ত্বকে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার না করলেও চলে। কারণ, আমাদের শরীর ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু সূর্যের তাপ, দূষণ ও আবহাওয়া আমাদের ত্বকের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। ত্বকের শুষ্কতা এই বিরূপ প্রভাবের মধ্য়ে অন্যতম। সে ক্ষেত্রে বাহ্যিকভাবে ত্বকের যত্ন প্রয়োজন হয় এবং সে কাজটাই ময়শ্চারাইজার করে থাকে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে ভেতর থেকে করে তোলে মসৃণ ও প্রাণবন্ত। ত্বকের ধরন যা-ই হোক না কেন, ময়শ্চারাইজার সবার জন্যই দরকার।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার কিনুন
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। ত্বক শুষ্ক, তৈলাক্ত, সাধারণ বা মিশ্র যে ধরনেরই হোক না কেন, সে অনুযায়ী ময়শ্চারাইজার বাছাই করা উচিত। সাধারণ ও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা ও নন-গ্রিজি ময়শ্চারাইজার ভালো। অন্যদিকে শুষ্ক ত্বকের জন্য ভারী ও ক্রিমযুক্ত ফর্মুলা আদর্শ বলে মনে করা হয়।
এসপিএফ, সুগন্ধি এবং লেবেল খেয়াল রাখুন
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করতে এসপিএফ যুক্ত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরি। সেই সঙ্গে ময়শ্চারাইজারের সুগন্ধি নিয়েও ভাবা উচিত। আপনার ত্বক যদি সেনসিটিভ বা ব্রণ প্রবণ হয়, সে ক্ষেত্রে সুগন্ধিযুক্ত ময়শ্চারাইজার এড়িয়ে চলা ভালো। সেই সঙ্গে ময়শ্চারাইজারের লেবেল পড়াও গুরুত্বপূর্ণ। ‘অ্যালার্জি পরীক্ষিত’ বা ‘নন-কমেডোজেনিক’ লেবেল যুক্ত ময়শ্চারাইজার বেছে নেওয়া ভালো। কারণ, এগুলো ত্বকের রোমকূপ বন্ধ করে না এবং এগুলোয় অ্যালার্জির ঝুঁকি কম থাকে।
কখন ব্যবহার করবেন
ভেজা ত্বকে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়। ক্লিনজার বা কোমল সাবান ব্যবহার করে স্নানের পর ত্বক হালকাভাবে মুছে ফেলে ময়শ্চারাইজার লাগালে আর্দ্রতা বজায় থাকে। ভালো ময়শ্চারাইজিং রুটিন অনুসরণ করা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করাও জরুরি।
সূত্র: ডার্মস্টোর ও গার্নিয়ার ইউএসএ
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
১ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
১ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
১ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
১ দিন আগে