ফিচার ডেস্ক
ঈদের সময়ও আবহাওয়া অনেকটা গরম থাকবে বোঝা যাচ্ছে। ঈদে রান্নাঘরের ব্যস্ততা যত থাকুক, বাইরে গেলে একটু সাজগোজ তো করা হয়ই। গরমে ঘাম হবে। আর ঘাম হলে মুখের সাজ যদি গলে যায়—এ নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে প্রায় সবার। গরমের ঈদে ঘাম প্রতিরোধী বা সোয়েটপ্রুফ মেকআপ করার কিছু ধাপ মেনে চললে থাকা যাবে নিশ্চিন্ত।
ধাপ ১
মেকআপ করার আগে পাতলা কাপড়ে বরফ জড়িয়ে মুখে ৫ মিনিট বুলিয়ে নিন। এতে মেকআপ করতে সুবিধা হবে, গলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না এবং লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ত্বক মসৃণ লাগবে।
ধাপ ২
বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকলেও মেকআপের আগে ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগাতে হবে। ত্বক তৈলাক্ত হলে ওয়াটার বেসড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক ঘেমে যাওয়ার প্রবণতা কমবে।
ধাপ ৩
এরপর সানস্ক্রিন লাগাতে হবে। আমাদের যে ধরনের আবহাওয়ায় থাকতে হয়, তাতে অন্তত এসপিএফ ৩০ প্রয়োজন। যদি খুব অল্প সময়ের জন্য রোদে থাকেন, সে ক্ষেত্রে এর থেকে কম ব্যবহার করতে পারেন। রোদে থাকার সময় যত বেশি, এসপিএফের মানও তত বাড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে ওয়াটার বেসড বা পাউডার ফরমের সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। শরীরের যে অংশগুলো রোদের সংস্পর্শে আসবে, সে অংশগুলোতে সানস্ক্রিন মাখতে হবে।
ধাপ ৪
সানস্ক্রিন ব্যবহারের কয়েক মিনিট পর প্রাইমার লাগাতে হবে। এরপর ত্বকের সঙ্গে মানানসই ফাউন্ডেশন ব্যবহার করতে হবে। এ সময় ওয়াটার বেসড বা তরল ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা ভালো।
ধাপ ৫
যাঁরা খুব বেশি মেকআপ করবেন না ভাবছেন, তাঁরা ত্বকে অল্প কনসিলার ব্যবহার করে নিতে পারেন। আজকাল কমপ্যাক্টও হালকা কভারেজ দিয়ে থাকে। বেস খুব হালকা রাখার চেষ্টা করুন, এতে সাজ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে।
ধাপ ৬
এ সময় ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার বা ঘেমে গেলে ছড়িয়ে যাবে না, এমন কাজল ব্যবহার করুন। ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমাতে কাজলের রেখার ওপর একই রঙের আইশ্যাডো বুলিয়ে নিন। মাসকারার ক্ষেত্রেও ওয়াটারপ্রুফ মাসকারা ব্যবহার করুন। তবে ল্যাশ ঘন হলে মাসকারা ব্যবহার না করলেও হয়। আর নষ্ট যাতে না হয়, সে জন্য বেছে নিন ম্যাট লিপস্টিক।
সূত্র: পাম্প অ্যান্ড পুশ আপস
ঈদের সময়ও আবহাওয়া অনেকটা গরম থাকবে বোঝা যাচ্ছে। ঈদে রান্নাঘরের ব্যস্ততা যত থাকুক, বাইরে গেলে একটু সাজগোজ তো করা হয়ই। গরমে ঘাম হবে। আর ঘাম হলে মুখের সাজ যদি গলে যায়—এ নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে প্রায় সবার। গরমের ঈদে ঘাম প্রতিরোধী বা সোয়েটপ্রুফ মেকআপ করার কিছু ধাপ মেনে চললে থাকা যাবে নিশ্চিন্ত।
ধাপ ১
মেকআপ করার আগে পাতলা কাপড়ে বরফ জড়িয়ে মুখে ৫ মিনিট বুলিয়ে নিন। এতে মেকআপ করতে সুবিধা হবে, গলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না এবং লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ত্বক মসৃণ লাগবে।
ধাপ ২
বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকলেও মেকআপের আগে ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগাতে হবে। ত্বক তৈলাক্ত হলে ওয়াটার বেসড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক ঘেমে যাওয়ার প্রবণতা কমবে।
ধাপ ৩
এরপর সানস্ক্রিন লাগাতে হবে। আমাদের যে ধরনের আবহাওয়ায় থাকতে হয়, তাতে অন্তত এসপিএফ ৩০ প্রয়োজন। যদি খুব অল্প সময়ের জন্য রোদে থাকেন, সে ক্ষেত্রে এর থেকে কম ব্যবহার করতে পারেন। রোদে থাকার সময় যত বেশি, এসপিএফের মানও তত বাড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে ওয়াটার বেসড বা পাউডার ফরমের সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। শরীরের যে অংশগুলো রোদের সংস্পর্শে আসবে, সে অংশগুলোতে সানস্ক্রিন মাখতে হবে।
ধাপ ৪
সানস্ক্রিন ব্যবহারের কয়েক মিনিট পর প্রাইমার লাগাতে হবে। এরপর ত্বকের সঙ্গে মানানসই ফাউন্ডেশন ব্যবহার করতে হবে। এ সময় ওয়াটার বেসড বা তরল ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা ভালো।
ধাপ ৫
যাঁরা খুব বেশি মেকআপ করবেন না ভাবছেন, তাঁরা ত্বকে অল্প কনসিলার ব্যবহার করে নিতে পারেন। আজকাল কমপ্যাক্টও হালকা কভারেজ দিয়ে থাকে। বেস খুব হালকা রাখার চেষ্টা করুন, এতে সাজ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে।
ধাপ ৬
এ সময় ওয়াটারপ্রুফ আইলাইনার বা ঘেমে গেলে ছড়িয়ে যাবে না, এমন কাজল ব্যবহার করুন। ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমাতে কাজলের রেখার ওপর একই রঙের আইশ্যাডো বুলিয়ে নিন। মাসকারার ক্ষেত্রেও ওয়াটারপ্রুফ মাসকারা ব্যবহার করুন। তবে ল্যাশ ঘন হলে মাসকারা ব্যবহার না করলেও হয়। আর নষ্ট যাতে না হয়, সে জন্য বেছে নিন ম্যাট লিপস্টিক।
সূত্র: পাম্প অ্যান্ড পুশ আপস
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে