ফারজানা আখতার
পরোটার উপকরণ
ময়দা– ৩০০ গ্রাম, ডিম - ১ টা, চিনি - ২ চা চামচ, লবণ - স্বাদ অনুযায়ী, গুড়া দুধ -১ টেবিল চামচ, ঘি আর পানি পরিমাণমতো।
প্রণালী
পানি বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এরপর অল্প অল্প পানি দিয়ে ডো তৈরি করে নিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এরপর ডো ৫ ভাগ করে নিন। একটা ডো নিয়ে বড় এটা রুটি বেলে নিয়ে ঘি ব্রাশ করে শুকনা ময়দা ছড়িয়ে দিন। এরপর রুটির মাঝ থেকে একপাশ পর্যন্ত কেটে নিন। এবার কাটা একপাশ থেকে রোল করে নিয়ে পেঁচিয়ে রেখে দিন আধা ঘন্টার জন্যে। আধা ঘন্টা পর পরোটা বেলে নিয়ে ভেজে নিন তেল বা ঘি দিয়ে।
চিকেন হান্ডির জন্য উপকরণ
চিকেন - ৪০০ গ্রাম, তেল -১১০ মিলিগ্রাম , পেঁয়াজ কুচি -১০০ গ্রাম, আদা রসুন বাটা - ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া -১/২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া -১ চা চামচ, জিরা গুঁড়া -১/২ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়া -১/২ চা চামচ, টমেটো কুচি - ১০০ গ্রাম, টমেটো কেচাপ -১০০ গ্রাম, গোল মরিচের গুঁড়া - ১/৪ চা চামচ, লবণ - স্বাদ অনুযায়ী, গরম মশলা গুঁড়া - ১/২ চা চামচ, বাটার -১/২ টেবিল চামচ , পেঁয়াজ বেরেস্তা - ৫০ গ্রাম, কাবাব চিনি - ৬ পিস ক্রাশ করা), লেবুর রস -১/২ চা চামচ, ঘি - ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী
হাড়িতে তেল দিয়ে ২ পিস আস্ত শুকনা মরিচ, ১ পিস কালো এলাচ, ২ পিস সবুজ এলাচ, ২পিস দারুচিনির ফোরণ দিন। পেঁয়াজ কুচি, আদা রসুন বাটা, বাটার,লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে আসলে অল্প পানি দিয়ে অন্যান্য গুড়া মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। মসলা কষানো হয়ে আসলে টমেটো কুচি দিয়ে আবার কষাবেন। এরপর চিকেন, কেচাপ, ২০ গ্রাম বেরেস্তা ও কাবাব চিনি দিয়ে কষিয়ে নিন।
তারপর ১৫০ মিলিগ্রাম গরম পানি দিয়ে চুলার আঁচ মিডিয়াম করে ঢেকে দিন। ১৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে কিছু কাঁচা মরিচ, লেবুর রস, ঘি দিন। যখন ঝোল ঘন হয়ে আসবে তখন বাকি বেরেস্তা ও গরম মশলা গুঁড়া দিয়ে নেড়ে নিয়ে হাড়ি ঢেকে দিন এবং ১০ মিনিট দমে রাখুন। এর ১০ মিনিট পর চুলা বন্ধ করে দিন।
পরোটার উপকরণ
ময়দা– ৩০০ গ্রাম, ডিম - ১ টা, চিনি - ২ চা চামচ, লবণ - স্বাদ অনুযায়ী, গুড়া দুধ -১ টেবিল চামচ, ঘি আর পানি পরিমাণমতো।
প্রণালী
পানি বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এরপর অল্প অল্প পানি দিয়ে ডো তৈরি করে নিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এরপর ডো ৫ ভাগ করে নিন। একটা ডো নিয়ে বড় এটা রুটি বেলে নিয়ে ঘি ব্রাশ করে শুকনা ময়দা ছড়িয়ে দিন। এরপর রুটির মাঝ থেকে একপাশ পর্যন্ত কেটে নিন। এবার কাটা একপাশ থেকে রোল করে নিয়ে পেঁচিয়ে রেখে দিন আধা ঘন্টার জন্যে। আধা ঘন্টা পর পরোটা বেলে নিয়ে ভেজে নিন তেল বা ঘি দিয়ে।
চিকেন হান্ডির জন্য উপকরণ
চিকেন - ৪০০ গ্রাম, তেল -১১০ মিলিগ্রাম , পেঁয়াজ কুচি -১০০ গ্রাম, আদা রসুন বাটা - ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া -১/২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া -১ চা চামচ, জিরা গুঁড়া -১/২ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়া -১/২ চা চামচ, টমেটো কুচি - ১০০ গ্রাম, টমেটো কেচাপ -১০০ গ্রাম, গোল মরিচের গুঁড়া - ১/৪ চা চামচ, লবণ - স্বাদ অনুযায়ী, গরম মশলা গুঁড়া - ১/২ চা চামচ, বাটার -১/২ টেবিল চামচ , পেঁয়াজ বেরেস্তা - ৫০ গ্রাম, কাবাব চিনি - ৬ পিস ক্রাশ করা), লেবুর রস -১/২ চা চামচ, ঘি - ১ টেবিল চামচ।
প্রণালী
হাড়িতে তেল দিয়ে ২ পিস আস্ত শুকনা মরিচ, ১ পিস কালো এলাচ, ২ পিস সবুজ এলাচ, ২পিস দারুচিনির ফোরণ দিন। পেঁয়াজ কুচি, আদা রসুন বাটা, বাটার,লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে আসলে অল্প পানি দিয়ে অন্যান্য গুড়া মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। মসলা কষানো হয়ে আসলে টমেটো কুচি দিয়ে আবার কষাবেন। এরপর চিকেন, কেচাপ, ২০ গ্রাম বেরেস্তা ও কাবাব চিনি দিয়ে কষিয়ে নিন।
তারপর ১৫০ মিলিগ্রাম গরম পানি দিয়ে চুলার আঁচ মিডিয়াম করে ঢেকে দিন। ১৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে কিছু কাঁচা মরিচ, লেবুর রস, ঘি দিন। যখন ঝোল ঘন হয়ে আসবে তখন বাকি বেরেস্তা ও গরম মশলা গুঁড়া দিয়ে নেড়ে নিয়ে হাড়ি ঢেকে দিন এবং ১০ মিনিট দমে রাখুন। এর ১০ মিনিট পর চুলা বন্ধ করে দিন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে