চকলেট টোনের মেকআপ যাদের জন্য
৭ জুলাই ছিল বিশ্ব চকলেট দিবস। অবশ্য চকলেটপ্রেমীদের জন্য দিবস কোনো বিষয় নয়। সুযোগ হলেই চকলেট হাতে তুলে নেয় তারা। সে তো গেল জিবের স্বাদ মেটানোর কথা। চকলেট যে ত্বকের স্বাদও মেটাতে পারে, এখন তা অস্বীকার করা যাচ্ছে না। সে জন্যই হয়তো ট্রেন্ডে এখন চকলেট টোনের মেকআপ।
যাদের ত্বকের রঙে একটু গাঢ় বা বাদামি শেড আছে, তাদের চকলেট টোনের মেকআপে খুবই ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন থেকে শুরু করে লিপস্টিক, ব্লাশন—সবকিছুতেই চকলেট টোন রাখা সম্ভব। ফাউন্ডেশনের মধ্য়ে কিছু টফি, ক্যারামেল, কোকো, হ্যাজলনাট, ক্যাসিউনাট শেড পাওয়া যায়। ত্বকের রঙের সঙ্গে মানানসই এগুলোর যেকোনোটি ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের চেহারা একটু বেশি ভারী, তাদের ফেস কনট্য়ুর করার ক্ষেত্রেও ব্রাউন বা কোকো রঙের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের গায়ের রং ফরসা, তারাও স্কিনটোন ডাউন করতে চাইলে চকলেট টোনের মেকআপ করতে পারেন। চকলেট শেডের ফাউন্ডেশন সাধারণত রাতের কোনো অনুষ্ঠান এবং পশ্চিমা ধাঁচের পোশাকের সঙ্গে খুব ভালো যায়।
চকলেটি লিপস
লিপস্টিকে চকলেট রং সেই নব্বইয়ের দশক থেকে সব বয়সীর কাছে জনপ্রিয়। তবে বুঝতে হবে, কোন আকারের ঠোঁটে কোন ধরনের চকলেট টোনের লিপস্টিক ব্যবহার করা ভালো। পুরু ঠোঁটে স্যান্ড ন্য়ুড, ক্যারামেল ন্য়ুড, সেপিয়া ব্রাউন, বার্নট পাম্পকিন ইত্যাদি শেড ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যদিকে পাতলা ঠোঁট হলে ডার্ক ক্যারামেল, ক্যাডবেরি, ডার্ক এসপ্রেসো, ক্যারামেল লাতে ইত্যাদি শেড ব্যবহার করলে ভালো লাগবে। ঠোঁট বেশি পুরু হলে লিপস্টিকের পরিবর্তে লিপগ্লস আর পাতলা হলে ম্যাট লিপস্টিক বেশি মানায়।
চোখের সাজে
চকলেট টোনের মেকআপ করতে চাইলে যে চোখ, ঠোঁট, গালে ব্যবহৃত সব মেকআপ উপকরণই চকলেট টোনের হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। রঙের ভারসাম্য রাখলে ভালো দেখাবে। লিপস্টিক যদি চকলেট রঙের হয়, তাহলে চোখে ন্য়ুড শেডের আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। চোখের কাজলের ক্ষেত্রেও যদি কালোর পরিবর্তে ডার্ক ব্রাউন ব্যবহার করা যায়, তাহলে দেখতে ভালো লাগবে।
ডাস্টি চকলেট অন ফেস
পুরো মুখে নরম চকলেটি আভা চাইলে টফি, ক্যাডবেরি, ক্যারামেল—এই শেডগুলো পারসেন্টেজ বুঝে চোখ, ঠোঁট ও গালে ব্যবহার করা যায়। লিপস্টিক ও আইশ্যাডোতে টফি, ক্যারামেল, ক্যাডবেরি শেডগুলো বেছে নেওয়া যায়। ব্লাশনের ক্ষেত্রেও চকলেট বা ব্রাউন শেডের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
চকলেট টোনের মেকআপ যাদের জন্য
৭ জুলাই ছিল বিশ্ব চকলেট দিবস। অবশ্য চকলেটপ্রেমীদের জন্য দিবস কোনো বিষয় নয়। সুযোগ হলেই চকলেট হাতে তুলে নেয় তারা। সে তো গেল জিবের স্বাদ মেটানোর কথা। চকলেট যে ত্বকের স্বাদও মেটাতে পারে, এখন তা অস্বীকার করা যাচ্ছে না। সে জন্যই হয়তো ট্রেন্ডে এখন চকলেট টোনের মেকআপ।
যাদের ত্বকের রঙে একটু গাঢ় বা বাদামি শেড আছে, তাদের চকলেট টোনের মেকআপে খুবই ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশন থেকে শুরু করে লিপস্টিক, ব্লাশন—সবকিছুতেই চকলেট টোন রাখা সম্ভব। ফাউন্ডেশনের মধ্য়ে কিছু টফি, ক্যারামেল, কোকো, হ্যাজলনাট, ক্যাসিউনাট শেড পাওয়া যায়। ত্বকের রঙের সঙ্গে মানানসই এগুলোর যেকোনোটি ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের চেহারা একটু বেশি ভারী, তাদের ফেস কনট্য়ুর করার ক্ষেত্রেও ব্রাউন বা কোকো রঙের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের গায়ের রং ফরসা, তারাও স্কিনটোন ডাউন করতে চাইলে চকলেট টোনের মেকআপ করতে পারেন। চকলেট শেডের ফাউন্ডেশন সাধারণত রাতের কোনো অনুষ্ঠান এবং পশ্চিমা ধাঁচের পোশাকের সঙ্গে খুব ভালো যায়।
চকলেটি লিপস
লিপস্টিকে চকলেট রং সেই নব্বইয়ের দশক থেকে সব বয়সীর কাছে জনপ্রিয়। তবে বুঝতে হবে, কোন আকারের ঠোঁটে কোন ধরনের চকলেট টোনের লিপস্টিক ব্যবহার করা ভালো। পুরু ঠোঁটে স্যান্ড ন্য়ুড, ক্যারামেল ন্য়ুড, সেপিয়া ব্রাউন, বার্নট পাম্পকিন ইত্যাদি শেড ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যদিকে পাতলা ঠোঁট হলে ডার্ক ক্যারামেল, ক্যাডবেরি, ডার্ক এসপ্রেসো, ক্যারামেল লাতে ইত্যাদি শেড ব্যবহার করলে ভালো লাগবে। ঠোঁট বেশি পুরু হলে লিপস্টিকের পরিবর্তে লিপগ্লস আর পাতলা হলে ম্যাট লিপস্টিক বেশি মানায়।
চোখের সাজে
চকলেট টোনের মেকআপ করতে চাইলে যে চোখ, ঠোঁট, গালে ব্যবহৃত সব মেকআপ উপকরণই চকলেট টোনের হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। রঙের ভারসাম্য রাখলে ভালো দেখাবে। লিপস্টিক যদি চকলেট রঙের হয়, তাহলে চোখে ন্য়ুড শেডের আইশ্যাডো ব্যবহার করতে পারেন। চোখের কাজলের ক্ষেত্রেও যদি কালোর পরিবর্তে ডার্ক ব্রাউন ব্যবহার করা যায়, তাহলে দেখতে ভালো লাগবে।
ডাস্টি চকলেট অন ফেস
পুরো মুখে নরম চকলেটি আভা চাইলে টফি, ক্যাডবেরি, ক্যারামেল—এই শেডগুলো পারসেন্টেজ বুঝে চোখ, ঠোঁট ও গালে ব্যবহার করা যায়। লিপস্টিক ও আইশ্যাডোতে টফি, ক্যারামেল, ক্যাডবেরি শেডগুলো বেছে নেওয়া যায়। ব্লাশনের ক্ষেত্রেও চকলেট বা ব্রাউন শেডের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে