লাইফস্টাইল ডেস্ক
শহরে একচিলতে বারান্দা বা বাড়ির ছাদে যাঁরা শখের বাগান করছেন, তাঁদের জানিয়ে রাখি, বর্ষায় খুদে বাগানের পরিচর্যা করতে হবে খুব মনোযোগের সঙ্গে। যেহেতু এই সময়টায় ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যায় তাই বারান্দা যেন এডিস মশার বংশবৃদ্ধির জায়গা হয়ে না ওঠে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অন্যদিকে গাছও যেন ঠিকঠাক বেড়ে উঠতে পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখা চাই।
পর্যাপ্ত তবে অতিরিক্ত নয়
একেক গাছের পানির চাহিদা একেক রকম। ইনডোর প্ল্যান্টে তুলনামূলক কম পানি লাগে। ক্যাকটাস বা সাকুলেন্ট-জাতীয় গাছে অতিরিক্ত পানি দেওয়ার দরকার নেই। বর্ষার দিনে এই গাছগুলো বারান্দার এমন জায়গায় রাখুন যেখানে বৃষ্টির পানি খুব বেশি পৌঁছায় না। এসব গাছের গোড়া ও মাটি ভেজা থাকা অবস্থায় কখনোই পানি দেবেন না। তাতে গাছের গোড়ায় পচন দেখা দিতে পারে।
টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না
ঝুম বৃষ্টি হলে গাছের টবে পানি জমতে পারে। এ সময় টবের নিচে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিতে হবে, যাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যেতে পারে। প্রয়োজনে টব কাত করে পানি ফেলে দিতে হবে। কোনোভাবেই টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। টবের অতিরিক্ত পানির কারণে গাছ মরেও যেতে পারে।
পোকামাকড় তাড়াতে
এ সময় গাছে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক ও পোকা বাসা বাঁধতে পারে। প্রাকৃতিক কিছু টোটকা ব্যবহার করে সেগুলো তাড়াতে পারেন। রসুন, রান্নায় ব্যবহৃত হলুদের গুঁড়া, নিমের তেল, ভিনেগার, কমলার খোসাসহ নানান প্রাকৃতিক উপাদানেই মিলবে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে মুক্তি।
ডাল ছাঁটাই
গাছের অপ্রয়োজনীয় ডালপালা ছেঁটে ফেলার এটাই ভালো সময়। এ সময় ডাল ছেঁটে দিলে নতুন পাতা গজাবে।
রোদে দিতে হবে
অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ গাছের জন্য ভালো নয়। আর্দ্র পরিবেশ টানা থাকলে গাছ ঠিকঠাক বেড়ে উঠতে পারে না। তাই রোদ উঠলে গাছগুলোকে রোদে রাখুন।
সূত্র: ট্রি হাগার
শহরে একচিলতে বারান্দা বা বাড়ির ছাদে যাঁরা শখের বাগান করছেন, তাঁদের জানিয়ে রাখি, বর্ষায় খুদে বাগানের পরিচর্যা করতে হবে খুব মনোযোগের সঙ্গে। যেহেতু এই সময়টায় ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যায় তাই বারান্দা যেন এডিস মশার বংশবৃদ্ধির জায়গা হয়ে না ওঠে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অন্যদিকে গাছও যেন ঠিকঠাক বেড়ে উঠতে পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখা চাই।
পর্যাপ্ত তবে অতিরিক্ত নয়
একেক গাছের পানির চাহিদা একেক রকম। ইনডোর প্ল্যান্টে তুলনামূলক কম পানি লাগে। ক্যাকটাস বা সাকুলেন্ট-জাতীয় গাছে অতিরিক্ত পানি দেওয়ার দরকার নেই। বর্ষার দিনে এই গাছগুলো বারান্দার এমন জায়গায় রাখুন যেখানে বৃষ্টির পানি খুব বেশি পৌঁছায় না। এসব গাছের গোড়া ও মাটি ভেজা থাকা অবস্থায় কখনোই পানি দেবেন না। তাতে গাছের গোড়ায় পচন দেখা দিতে পারে।
টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না
ঝুম বৃষ্টি হলে গাছের টবে পানি জমতে পারে। এ সময় টবের নিচে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিতে হবে, যাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যেতে পারে। প্রয়োজনে টব কাত করে পানি ফেলে দিতে হবে। কোনোভাবেই টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। টবের অতিরিক্ত পানির কারণে গাছ মরেও যেতে পারে।
পোকামাকড় তাড়াতে
এ সময় গাছে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাক ও পোকা বাসা বাঁধতে পারে। প্রাকৃতিক কিছু টোটকা ব্যবহার করে সেগুলো তাড়াতে পারেন। রসুন, রান্নায় ব্যবহৃত হলুদের গুঁড়া, নিমের তেল, ভিনেগার, কমলার খোসাসহ নানান প্রাকৃতিক উপাদানেই মিলবে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে মুক্তি।
ডাল ছাঁটাই
গাছের অপ্রয়োজনীয় ডালপালা ছেঁটে ফেলার এটাই ভালো সময়। এ সময় ডাল ছেঁটে দিলে নতুন পাতা গজাবে।
রোদে দিতে হবে
অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ গাছের জন্য ভালো নয়। আর্দ্র পরিবেশ টানা থাকলে গাছ ঠিকঠাক বেড়ে উঠতে পারে না। তাই রোদ উঠলে গাছগুলোকে রোদে রাখুন।
সূত্র: ট্রি হাগার
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে