যত্নআত্তি
শফিকুর রহমান
শখের বশে বাসার বেলকনি বা ছাদে যাঁরা সবজির চাষ করেন, তাঁদের অন্যতম সমস্যা ভাইরাসের আক্রমণ। এটি হলে অনেক সময় পুরো ব্যাপারটা বুঝে ওঠার আগেই গাছ মরে যায়। আবার অনেকে একে ভাবেন ছত্রাকের আক্রমণ। আদতে তা নয়।
গাছে ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর কোনো ওষুধ নেই। ফলে এই সংক্রমণ রোধে আগে থেকে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্য গাছের আশপাশে আগাছা থাকলে তা পরিষ্কার করে দিতে হবে। পোকার ওষুধ দিলে সাময়িক সুবিধা পেলেও তা আবার ফিরে আসে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার মতো নয়। ফলে একবার একটি গাছের কোথাও সংক্রমণ হলে এরা ধীরে ধীরে পুরো গাছে ছড়িয়ে পড়ে।
গাছে ভাইরাস নিয়ে আসে জাব পোকা, সাদা মাছি, দইয়ের পোকাসহ বিভিন্ন প্রজাতির পোকামাকড়। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে কীটনাশক দিতে হবে।
গাছের প্রজাতি নির্বাচনের সময় ভাইরাস সহনশীল প্রজাতি গাছের চারা বেছে নিতে হবে। পাশের জমি বা বাগানে ভাইরাস সংক্রমণ করলে সতর্কভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে।
ভাইরাসে আক্রান্ত গাছ মাটিতে পুঁতে কিংবা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। উন্মুক্ত জায়গায় ফেলা যাবে না। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত গাছ কেটে সেই কাঁচি দিয়ে অন্য গাছ কাটা যাবে না।
ভাইরাসে আক্রান্ত হলে গাছের পাতা হলুদ হয়ে পাতা কুঁকড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া পাতা ছাই রঙের
হতে পারে।
কীটনাশক
শুরু থেকে নিমপাতার তৈরি কীটনাশক গাছে স্প্রে করুন। এটি অতিরিক্ত তিতা হওয়ায় পোকা অপছন্দ করে। হোমিও ওষুধ কালমেঘ মাদার এক লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার গুলে স্প্রে করতে পারেন। এ ছাড়া এডমেয়ার বা ইমটাফ (ইমিডাক্লোপিড গ্রুপ), একতারা (থায়ামেটাক্সম), উলালা, সলেমান, ডেলিগেট, নাইট্রো, ট্রাপ (জৈব), মুভেন্ট কিংবা সবিক্রন নামের ওষুধগুলোর যেকোনো একটি সাত দিনে একবার স্প্রে করুন। মনে রাখবেন, পরিমিত কীটনাশক ব্যবহার করলে সবজি বিষযুক্ত হয় না।
শখের বশে বাসার বেলকনি বা ছাদে যাঁরা সবজির চাষ করেন, তাঁদের অন্যতম সমস্যা ভাইরাসের আক্রমণ। এটি হলে অনেক সময় পুরো ব্যাপারটা বুঝে ওঠার আগেই গাছ মরে যায়। আবার অনেকে একে ভাবেন ছত্রাকের আক্রমণ। আদতে তা নয়।
গাছে ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর কোনো ওষুধ নেই। ফলে এই সংক্রমণ রোধে আগে থেকে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্য গাছের আশপাশে আগাছা থাকলে তা পরিষ্কার করে দিতে হবে। পোকার ওষুধ দিলে সাময়িক সুবিধা পেলেও তা আবার ফিরে আসে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার মতো নয়। ফলে একবার একটি গাছের কোথাও সংক্রমণ হলে এরা ধীরে ধীরে পুরো গাছে ছড়িয়ে পড়ে।
গাছে ভাইরাস নিয়ে আসে জাব পোকা, সাদা মাছি, দইয়ের পোকাসহ বিভিন্ন প্রজাতির পোকামাকড়। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে কীটনাশক দিতে হবে।
গাছের প্রজাতি নির্বাচনের সময় ভাইরাস সহনশীল প্রজাতি গাছের চারা বেছে নিতে হবে। পাশের জমি বা বাগানে ভাইরাস সংক্রমণ করলে সতর্কভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে।
ভাইরাসে আক্রান্ত গাছ মাটিতে পুঁতে কিংবা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। উন্মুক্ত জায়গায় ফেলা যাবে না। তবে ভাইরাসে আক্রান্ত গাছ কেটে সেই কাঁচি দিয়ে অন্য গাছ কাটা যাবে না।
ভাইরাসে আক্রান্ত হলে গাছের পাতা হলুদ হয়ে পাতা কুঁকড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া পাতা ছাই রঙের
হতে পারে।
কীটনাশক
শুরু থেকে নিমপাতার তৈরি কীটনাশক গাছে স্প্রে করুন। এটি অতিরিক্ত তিতা হওয়ায় পোকা অপছন্দ করে। হোমিও ওষুধ কালমেঘ মাদার এক লিটার পানিতে দুই মিলিলিটার গুলে স্প্রে করতে পারেন। এ ছাড়া এডমেয়ার বা ইমটাফ (ইমিডাক্লোপিড গ্রুপ), একতারা (থায়ামেটাক্সম), উলালা, সলেমান, ডেলিগেট, নাইট্রো, ট্রাপ (জৈব), মুভেন্ট কিংবা সবিক্রন নামের ওষুধগুলোর যেকোনো একটি সাত দিনে একবার স্প্রে করুন। মনে রাখবেন, পরিমিত কীটনাশক ব্যবহার করলে সবজি বিষযুক্ত হয় না।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে