সানজিদা সামরিন
‘চন্দ্রবিন্দু’ বেশ মজা করেই গেয়েছে এ গান। ঘরোয়া উপকরণে ত্বকের যত্ন নেওয়ার এমন বয়ান কে দিয়েছে কবে! গরম ও ঠান্ডা একই সঙ্গে এমন আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হলে ত্বকের বিশেষ যত্ন নিতেই হবে বর্ষাকালে। ঘরে বসে সহজ উপায়ে কীভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হবে তার পথ বাতলে দিয়েছেন রূপবিশেষজ্ঞ ও বিউটি কনসালট্যান্ট শারমিন কচি।
• ত্বক যদি সঠিক নিয়মে পরিষ্কার করা যায়, তাহলে ৫০ শতাংশ সমস্যা কমে যায়। সাধারণত ফেসওয়াশ দিয়ে যেভাবে মুখ ধোয়া হয়, তাতে ত্বক গভীরভাবে পরিষ্কার হয় না। তাই সপ্তাহে অন্তত দুই দিন ত্বক ডিপ ক্লিন বা গভীরভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
• ত্বক গভীরভাবে পরিষ্কার করতে বাসায় বসে ফেসিয়াল করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে পাঁচ মিনিট মুখ পরিষ্কার করে, পাঁচ মিনিট স্ক্র্যাব এবং পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ ক্রিম দিয়ে ম্যাসাজ করতে হবে। পরের ধাপে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। ভাপ নিলে নাক ও চিবুকের ওপর থাকা শাল বেরিয়ে আসবে। এরপর ব্রণ স্টিক দিয়ে জমে থাকা শাল টেনে টেনে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ব্রণ স্টিক না থাকলে কালো ক্লিপের পেছনের অংশ দিয়ে নিরাপদে শাল বের করা যায়। এরপর মুখটা ভালোভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে বরফ লাগাতে হবে। গরম পানির ভাপ নেওয়ার ফলে আমাদের রোমকূপ খুলে যায়। ফলে এই রোমকূপ বন্ধ না করলে তাতে ময়লা প্রবেশ করে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বরফ ঘষে রোমকূপ বন্ধ করে দিতে হবে।
• এরপর ত্বকের উপযোগী ঘরোয়া প্যাক লাগাতে হবে।
ঘরোয়া প্যাক
• বেসন সবার বাড়িতেই থাকে। সব ধরনের ত্বকের জন্য ঘরোয়া প্যাক হিসেবে বেসনের সঙ্গে গোলাপজল ও সামান্য মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। বেসন, গোলাপজল ও মধুর মিশ্রণটি মুখে লাগান। হালকা শুকিয়ে এলে হাত দিয়ে আলতো করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করে ঠান্ডা পানির ঝাঁপটায় ধুয়ে ফেলুন।
• ঘরে মুলতানি মাটি থাকলে তা গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগানো যেতে পারে।
• মসুর ডালবাটার সঙ্গে মধু ও দুধের সর মিশিয়েও মুখে লাগানো যায়। এই প্যাক ত্বকের ময়লা কাটানোর পাশাপাশি ত্বক পেলব রাখতে সহায়তা করবে।
• একটি পাত্রে এক চা–চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ দুধ মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে কোমল করবে। বাড়বে ত্বকের জেল্লাও।
• এভাবে সপ্তাহে এক বা দুই দিন প্যাক লাগালে ত্বক ভালো থাকবে।
অনুলিখন: সানজিদা সামরিন
‘চন্দ্রবিন্দু’ বেশ মজা করেই গেয়েছে এ গান। ঘরোয়া উপকরণে ত্বকের যত্ন নেওয়ার এমন বয়ান কে দিয়েছে কবে! গরম ও ঠান্ডা একই সঙ্গে এমন আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হলে ত্বকের বিশেষ যত্ন নিতেই হবে বর্ষাকালে। ঘরে বসে সহজ উপায়ে কীভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হবে তার পথ বাতলে দিয়েছেন রূপবিশেষজ্ঞ ও বিউটি কনসালট্যান্ট শারমিন কচি।
• ত্বক যদি সঠিক নিয়মে পরিষ্কার করা যায়, তাহলে ৫০ শতাংশ সমস্যা কমে যায়। সাধারণত ফেসওয়াশ দিয়ে যেভাবে মুখ ধোয়া হয়, তাতে ত্বক গভীরভাবে পরিষ্কার হয় না। তাই সপ্তাহে অন্তত দুই দিন ত্বক ডিপ ক্লিন বা গভীরভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
• ত্বক গভীরভাবে পরিষ্কার করতে বাসায় বসে ফেসিয়াল করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে পাঁচ মিনিট মুখ পরিষ্কার করে, পাঁচ মিনিট স্ক্র্যাব এবং পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ ক্রিম দিয়ে ম্যাসাজ করতে হবে। পরের ধাপে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। ভাপ নিলে নাক ও চিবুকের ওপর থাকা শাল বেরিয়ে আসবে। এরপর ব্রণ স্টিক দিয়ে জমে থাকা শাল টেনে টেনে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ব্রণ স্টিক না থাকলে কালো ক্লিপের পেছনের অংশ দিয়ে নিরাপদে শাল বের করা যায়। এরপর মুখটা ভালোভাবে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে বরফ লাগাতে হবে। গরম পানির ভাপ নেওয়ার ফলে আমাদের রোমকূপ খুলে যায়। ফলে এই রোমকূপ বন্ধ না করলে তাতে ময়লা প্রবেশ করে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বরফ ঘষে রোমকূপ বন্ধ করে দিতে হবে।
• এরপর ত্বকের উপযোগী ঘরোয়া প্যাক লাগাতে হবে।
ঘরোয়া প্যাক
• বেসন সবার বাড়িতেই থাকে। সব ধরনের ত্বকের জন্য ঘরোয়া প্যাক হিসেবে বেসনের সঙ্গে গোলাপজল ও সামান্য মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। বেসন, গোলাপজল ও মধুর মিশ্রণটি মুখে লাগান। হালকা শুকিয়ে এলে হাত দিয়ে আলতো করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করে ঠান্ডা পানির ঝাঁপটায় ধুয়ে ফেলুন।
• ঘরে মুলতানি মাটি থাকলে তা গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগানো যেতে পারে।
• মসুর ডালবাটার সঙ্গে মধু ও দুধের সর মিশিয়েও মুখে লাগানো যায়। এই প্যাক ত্বকের ময়লা কাটানোর পাশাপাশি ত্বক পেলব রাখতে সহায়তা করবে।
• একটি পাত্রে এক চা–চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ দুধ মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে কোমল করবে। বাড়বে ত্বকের জেল্লাও।
• এভাবে সপ্তাহে এক বা দুই দিন প্যাক লাগালে ত্বক ভালো থাকবে।
অনুলিখন: সানজিদা সামরিন
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে