নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্যামেরা নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছেন। ছবিও তুললেন প্রচুর। বাসায় এসে সেগুলো ল্যাপটপে নিয়ে দেখলেন সব ছবিই ফ্যাকাশে। ছবির কোনো শার্পনেস নেই। এর জন্য ক্যামেরা নয়, ফাঙ্গাস দায়ী।
ড্রাই বক্স
বর্ষাকালে লেন্সের ধার ঘেঁষে শিরা-উপশিরার মতো ছড়ানো ফাঙ্গাস বেশি দেখা যায়। প্রথম দিকে অল্পস্বল্প ক্ষতি হয়। ধীরে ধীরে পুরো লেন্সে ফাঙ্গাস ছড়িয়ে পড়ে। এতে চিরতরে আপনার সাধের লেন্স নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বৃষ্টির পানি না পড়লেও বাতাসের আর্দ্রতার কারণে ক্যামেরায় ফাঙ্গাস পড়তে পারে। তাই বাসায় ফিরেই আলমারিতে তুলে না রেখে শুকানোর জন্য ড্রাই বক্সে ক্যামেরা রেখে দিতে পারেন। এতে সিলিকা জেল থাকে বলে আর্দ্রতা শুষে নেয়। যদি ড্রাই বক্স না থাকে, তবে ক্যামেরার লেন্স খুলে কয়েক ঘণ্টা ফ্যানের নিচে রেখে দিতে পারেন। তবে কোনোভাবেই তা রোদে রেখে শুকানো যাবে না। বাসায় এসি থাকলে, সেখানেই ক্যামেরা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। এতে ক্যামেরায় ফাঙ্গাস পড়ার আশঙ্কা কমবে।
প্লাস্টিকের কনটেইনার
ড্রাই বক্সের বদলে সাধারণ প্লাস্টিকের কনটেইনারে ক্যামেরা রাখতে পারেন। বিশাল এই কনটেইনারে সিলিকা জেলের প্যাকেট রাখতে পারেন। নতুন ক্যামেরার ব্যাগ কিনলে তাতে সিলিকা জেলের ছোট ছোট প্যাকেট পাওয়া যায়। এই প্যাকেটে খুব বেশি পরিমাণে সিলিকা জেল থাকে না। তাই বাজার থেকে কেজি হিসেবে সিলিকা জেল কিনতে পারেন।
পানি প্রতিরোধী কভার
বর্ষাকালে ক্যামেরা নিয়ে বের হলে অবশ্যই পানি প্রতিরোধী রেইন কভার সঙ্গে নিতে হবে। এটি পানি থেকে ক্যামেরা রক্ষা করবে।
ক্যামেরার হুড
বৃষ্টির হাত থেকে ক্যামেরা রক্ষা করতে হুড কাজে লাগাতে পারেন। এটি ধুলা থেকেও লেন্সকে রক্ষা করে। এ ছাড়া আশপাশে থাকা আলো যাতে লেন্সে সরাসরি না পড়ে, তা নিশ্চিত করতে ক্যামেরায় লেন্স হুড ব্যবহার করা হয়। হুড ব্যবহার করলে ছবিতে কন্ট্রাস্টের মাত্রা কমে, এতে করে ছবির রং ভালো আসে। এটি আলাদাভাবে কেনার প্রয়োজন পড়ে না। ক্যামেরার সঙ্গেই পাওয়া যায়।
সার্ভিসিং
প্রতি সপ্তাহে ক্যামেরা নিয়ে বের হলে বছরে অন্তত একবার সার্ভিসিং করাতে হবে। প্রতিদিন বের হলে কয়েক মাসে একবার একে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।
ক্যামেরা নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছেন। ছবিও তুললেন প্রচুর। বাসায় এসে সেগুলো ল্যাপটপে নিয়ে দেখলেন সব ছবিই ফ্যাকাশে। ছবির কোনো শার্পনেস নেই। এর জন্য ক্যামেরা নয়, ফাঙ্গাস দায়ী।
ড্রাই বক্স
বর্ষাকালে লেন্সের ধার ঘেঁষে শিরা-উপশিরার মতো ছড়ানো ফাঙ্গাস বেশি দেখা যায়। প্রথম দিকে অল্পস্বল্প ক্ষতি হয়। ধীরে ধীরে পুরো লেন্সে ফাঙ্গাস ছড়িয়ে পড়ে। এতে চিরতরে আপনার সাধের লেন্স নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বৃষ্টির পানি না পড়লেও বাতাসের আর্দ্রতার কারণে ক্যামেরায় ফাঙ্গাস পড়তে পারে। তাই বাসায় ফিরেই আলমারিতে তুলে না রেখে শুকানোর জন্য ড্রাই বক্সে ক্যামেরা রেখে দিতে পারেন। এতে সিলিকা জেল থাকে বলে আর্দ্রতা শুষে নেয়। যদি ড্রাই বক্স না থাকে, তবে ক্যামেরার লেন্স খুলে কয়েক ঘণ্টা ফ্যানের নিচে রেখে দিতে পারেন। তবে কোনোভাবেই তা রোদে রেখে শুকানো যাবে না। বাসায় এসি থাকলে, সেখানেই ক্যামেরা রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। এতে ক্যামেরায় ফাঙ্গাস পড়ার আশঙ্কা কমবে।
প্লাস্টিকের কনটেইনার
ড্রাই বক্সের বদলে সাধারণ প্লাস্টিকের কনটেইনারে ক্যামেরা রাখতে পারেন। বিশাল এই কনটেইনারে সিলিকা জেলের প্যাকেট রাখতে পারেন। নতুন ক্যামেরার ব্যাগ কিনলে তাতে সিলিকা জেলের ছোট ছোট প্যাকেট পাওয়া যায়। এই প্যাকেটে খুব বেশি পরিমাণে সিলিকা জেল থাকে না। তাই বাজার থেকে কেজি হিসেবে সিলিকা জেল কিনতে পারেন।
পানি প্রতিরোধী কভার
বর্ষাকালে ক্যামেরা নিয়ে বের হলে অবশ্যই পানি প্রতিরোধী রেইন কভার সঙ্গে নিতে হবে। এটি পানি থেকে ক্যামেরা রক্ষা করবে।
ক্যামেরার হুড
বৃষ্টির হাত থেকে ক্যামেরা রক্ষা করতে হুড কাজে লাগাতে পারেন। এটি ধুলা থেকেও লেন্সকে রক্ষা করে। এ ছাড়া আশপাশে থাকা আলো যাতে লেন্সে সরাসরি না পড়ে, তা নিশ্চিত করতে ক্যামেরায় লেন্স হুড ব্যবহার করা হয়। হুড ব্যবহার করলে ছবিতে কন্ট্রাস্টের মাত্রা কমে, এতে করে ছবির রং ভালো আসে। এটি আলাদাভাবে কেনার প্রয়োজন পড়ে না। ক্যামেরার সঙ্গেই পাওয়া যায়।
সার্ভিসিং
প্রতি সপ্তাহে ক্যামেরা নিয়ে বের হলে বছরে অন্তত একবার সার্ভিসিং করাতে হবে। প্রতিদিন বের হলে কয়েক মাসে একবার একে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে