অনলাইন ডেস্ক
মেকআপ ভালোভাবে না তুলেই ব্যায়াম শুরু করলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক দল গবেষক। ব্যায়ামের সময় ফাউন্ডেশন, কনসিলারের মতো মেকআপ পরিধানে ত্বকের পোর বা লোমকূপের আকার পরিবর্তন করে যা পরবর্তীতে সিবাম (ত্বকের প্রাকৃতিক তেল) নিঃসরণে প্রভাব ফেলতে পারে। আর সিবাম ত্বক ভালো রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
সান আন্তোনিওর টেক্সাস এঅ্যান্ডএম ইউনিভার্সিটির সুখো লি ও তাঁর সহকর্মীরা ৪৩ জন কলেজশিক্ষার্থীর ওপর এই গবেষণা করেন। এর মধ্যে ২০ জন পুরুষ ও ২৩ জন নারী ছিলেন। অংশগ্রহণকারীরা প্রথমেই তাঁদের মুখ একটি ক্লিনজার দিয়ে পরিষ্কার করে নেন। এরপর লোমকূপের আকার ও সিবাম উৎপাদনসহ মুখের বিভিন্ন অঞ্চলে ত্বকের পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ করেন গবেষকেরা।
অংশগ্রহণকারীদের ইচ্ছা অনুযায়ী কপাল বা গালে এক স্তর ফাউন্ডেশন লাগানো হয়। এরপর অংশগ্রহণকারীরা মেকআপসহ ২০ মিনিট ব্যায়াম করেন। এই ব্যায়ামের মধ্যে ট্রেডমিলে ঘণ্টায় ৩ মাইল বেগে ৫ মিনিট, ৪ মাইল বেগে ১০ মিনিট ও ৫ মাইল বেগে ৫ মিনিট দৌড়ানো অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ব্যায়ামের পর গবেষকেরা ত্বকের পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ করেন। গবেষকেরা দেখেন, মুখের মেকআপ বিহীন এলাকার তুলনায় ফাউন্ডেশনযুক্ত এলাকায় সিবাম কমে গেছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, এই গবেষণা ব্যায়ামের সময় মেকআপ ব্যবহারের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলোর একটি প্রমাণ। মেকআপ ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে দেয়, ফলে সিবামের নিঃসরণ কমে যায়।
তবে সিবাম নিঃসরণের সর্বোত্তম পরিমাণ কতখানি তা স্পষ্ট নয়। একদিকে খুব বেশি সিবাম নিঃসরণে ত্বকে ব্রণ হয়। আবার সিবামের কম নিঃসরণ হলে ত্বক জ্বালাপোড়া করে।
দেখা গেছে, ব্যায়ামের অংশগ্রহণকারীদের ত্বকের ছিদ্রের আকারও মেকআপবিহীন এলাকাগুলোতে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে মেকআপ করা অঞ্চলগুলোতে পোর বা ছিদ্রের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যায়ামের সময় স্বাভাবিকভাবে ছিদ্রগুলো বড় হয়। ব্যায়ামের সময় শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে যায়। সেসময় শরীর ঠান্ডা করার জন্য ঘাম ঝরে। এই তাপ ত্বকের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র খুলে দেয়। ছিদ্রগুলো তেল ও ঘাম নির্গত করে।
ফাউন্ডেশন পোরগুলোকে বড় হতে বাধা দিয়ে সিবাম ও ঘামের নিঃসরণ রোধ করে। ত্বককে আর্দ্র ও ঠান্ডা করতে সিবাম ও ঘাম সাহায্য করে।
গবেষক লি বলেন, যারা কম ব্যায়াম করেন তাঁদের জন্য এসব মেকআপ খুব একটা প্রভাব ফেলবে না। তবে ক্রীড়াবিদদের ওপর কতখানি প্রভাব ফেলে তা আমরা জানি না। এখন দীর্ঘসময় ব্যায়ামের রুটিনে মেকআপের প্রভাব নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করবেন বলে জানিয়েছে গবেষক দলটি।
যুক্তরাজ্যের ওয়েইল কর্নেল মেডিসিনের প্রধান শারি লিপনার বলেন, ‘গবেষণায় মুখের বিভিন্ন অংশ আলাদা করে বিবেচনা করে পরীক্ষা করা একটি ভালো পদ্ধতি। কারণ মুখের বিভিন্ন অংশের ত্বকের বৈশিষ্ট্য ভিন্ন। তাই এসব অঞ্চলের মধ্যে তুলনা করা জটিল একটি প্রক্রিয়া। যেমন: নাক, ঠোঁট ও চোখের চারপাশে ত্বকের পুরুত্ব কপাল ও গালের তুলনায় ভিন্ন। তাই এসব অংশ নিয়ে তুলনামূলক গবেষণা করা দরকার ছিল।
মেকআপ ভালোভাবে না তুলেই ব্যায়াম শুরু করলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক দল গবেষক। ব্যায়ামের সময় ফাউন্ডেশন, কনসিলারের মতো মেকআপ পরিধানে ত্বকের পোর বা লোমকূপের আকার পরিবর্তন করে যা পরবর্তীতে সিবাম (ত্বকের প্রাকৃতিক তেল) নিঃসরণে প্রভাব ফেলতে পারে। আর সিবাম ত্বক ভালো রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
সান আন্তোনিওর টেক্সাস এঅ্যান্ডএম ইউনিভার্সিটির সুখো লি ও তাঁর সহকর্মীরা ৪৩ জন কলেজশিক্ষার্থীর ওপর এই গবেষণা করেন। এর মধ্যে ২০ জন পুরুষ ও ২৩ জন নারী ছিলেন। অংশগ্রহণকারীরা প্রথমেই তাঁদের মুখ একটি ক্লিনজার দিয়ে পরিষ্কার করে নেন। এরপর লোমকূপের আকার ও সিবাম উৎপাদনসহ মুখের বিভিন্ন অঞ্চলে ত্বকের পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ করেন গবেষকেরা।
অংশগ্রহণকারীদের ইচ্ছা অনুযায়ী কপাল বা গালে এক স্তর ফাউন্ডেশন লাগানো হয়। এরপর অংশগ্রহণকারীরা মেকআপসহ ২০ মিনিট ব্যায়াম করেন। এই ব্যায়ামের মধ্যে ট্রেডমিলে ঘণ্টায় ৩ মাইল বেগে ৫ মিনিট, ৪ মাইল বেগে ১০ মিনিট ও ৫ মাইল বেগে ৫ মিনিট দৌড়ানো অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ব্যায়ামের পর গবেষকেরা ত্বকের পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণ করেন। গবেষকেরা দেখেন, মুখের মেকআপ বিহীন এলাকার তুলনায় ফাউন্ডেশনযুক্ত এলাকায় সিবাম কমে গেছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, এই গবেষণা ব্যায়ামের সময় মেকআপ ব্যবহারের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলোর একটি প্রমাণ। মেকআপ ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে দেয়, ফলে সিবামের নিঃসরণ কমে যায়।
তবে সিবাম নিঃসরণের সর্বোত্তম পরিমাণ কতখানি তা স্পষ্ট নয়। একদিকে খুব বেশি সিবাম নিঃসরণে ত্বকে ব্রণ হয়। আবার সিবামের কম নিঃসরণ হলে ত্বক জ্বালাপোড়া করে।
দেখা গেছে, ব্যায়ামের অংশগ্রহণকারীদের ত্বকের ছিদ্রের আকারও মেকআপবিহীন এলাকাগুলোতে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে মেকআপ করা অঞ্চলগুলোতে পোর বা ছিদ্রের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যায়ামের সময় স্বাভাবিকভাবে ছিদ্রগুলো বড় হয়। ব্যায়ামের সময় শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে যায়। সেসময় শরীর ঠান্ডা করার জন্য ঘাম ঝরে। এই তাপ ত্বকের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র খুলে দেয়। ছিদ্রগুলো তেল ও ঘাম নির্গত করে।
ফাউন্ডেশন পোরগুলোকে বড় হতে বাধা দিয়ে সিবাম ও ঘামের নিঃসরণ রোধ করে। ত্বককে আর্দ্র ও ঠান্ডা করতে সিবাম ও ঘাম সাহায্য করে।
গবেষক লি বলেন, যারা কম ব্যায়াম করেন তাঁদের জন্য এসব মেকআপ খুব একটা প্রভাব ফেলবে না। তবে ক্রীড়াবিদদের ওপর কতখানি প্রভাব ফেলে তা আমরা জানি না। এখন দীর্ঘসময় ব্যায়ামের রুটিনে মেকআপের প্রভাব নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করবেন বলে জানিয়েছে গবেষক দলটি।
যুক্তরাজ্যের ওয়েইল কর্নেল মেডিসিনের প্রধান শারি লিপনার বলেন, ‘গবেষণায় মুখের বিভিন্ন অংশ আলাদা করে বিবেচনা করে পরীক্ষা করা একটি ভালো পদ্ধতি। কারণ মুখের বিভিন্ন অংশের ত্বকের বৈশিষ্ট্য ভিন্ন। তাই এসব অঞ্চলের মধ্যে তুলনা করা জটিল একটি প্রক্রিয়া। যেমন: নাক, ঠোঁট ও চোখের চারপাশে ত্বকের পুরুত্ব কপাল ও গালের তুলনায় ভিন্ন। তাই এসব অংশ নিয়ে তুলনামূলক গবেষণা করা দরকার ছিল।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে