নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের কিংবদন্তি সাবেক ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার সম্প্রতি কোভিড-১৯ থেকে সেরে উঠেছেন। কিছুদিন আগে তাঁকে গলফ খেলতে দেখা গেছে। এখন ঘরবন্দী সময় পার করছেন রান্না করে। ইনস্টাগ্রামের আইজিটিভিতে পোস্ট করেছেন রান্নার ভিডিও। তবে পরিবারের জন্য রান্না করা পদটির নাম কী, তা জানাননি।
কারণ, যেটা রান্না করেছেন সেটার নাম তাঁরও অজানা। রান্নার সময় তাঁকে ধারাভাষ্য দিতেও দেখা গেছে। তবে লকডাউনই যে শচীনকে রান্নাঘরে পাঠিয়েছে, তা নয়। করোনা–পূর্ববর্তী সময়েও তাঁকে রান্নাঘরে দেখা গেছে।
রান্নাবান্না নিয়ে ২০১৯ সালেও একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন তিনি। তবে সেবার ছিল আন্তর্জাতিক নারী দিবস। সে উপলক্ষে মা, স্ত্রী ও মেয়ের জন্য বানিয়েছিলেন বেগুনভর্তা। শচীনের ছোটবেলায় এই ভর্তা তাঁর মা বানাতেন। সেবার ছেলের বানানো বেগুনভর্তা খেয়ে প্রশংসা করেছিলেন শচীনের মা রজনী টেন্ডুলকার।
ভারতের কিংবদন্তি সাবেক ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার সম্প্রতি কোভিড-১৯ থেকে সেরে উঠেছেন। কিছুদিন আগে তাঁকে গলফ খেলতে দেখা গেছে। এখন ঘরবন্দী সময় পার করছেন রান্না করে। ইনস্টাগ্রামের আইজিটিভিতে পোস্ট করেছেন রান্নার ভিডিও। তবে পরিবারের জন্য রান্না করা পদটির নাম কী, তা জানাননি।
কারণ, যেটা রান্না করেছেন সেটার নাম তাঁরও অজানা। রান্নার সময় তাঁকে ধারাভাষ্য দিতেও দেখা গেছে। তবে লকডাউনই যে শচীনকে রান্নাঘরে পাঠিয়েছে, তা নয়। করোনা–পূর্ববর্তী সময়েও তাঁকে রান্নাঘরে দেখা গেছে।
রান্নাবান্না নিয়ে ২০১৯ সালেও একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন তিনি। তবে সেবার ছিল আন্তর্জাতিক নারী দিবস। সে উপলক্ষে মা, স্ত্রী ও মেয়ের জন্য বানিয়েছিলেন বেগুনভর্তা। শচীনের ছোটবেলায় এই ভর্তা তাঁর মা বানাতেন। সেবার ছেলের বানানো বেগুনভর্তা খেয়ে প্রশংসা করেছিলেন শচীনের মা রজনী টেন্ডুলকার।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে