নাহিন আশরাফ
পরিপূর্ণভাবে ত্বকের যত্ন নিতে ফেসিয়াল খুব ভালো মাধ্যম। সঠিক নিয়মে এটি করতে পারলে ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার হয়। ফেশিয়াল বিভিন্ন ধরনের হয়। ফ্রুট ফেশিয়াল, গোল্ড ফেশিয়াল, হোয়াইটনিং ফেসিয়ালের পাশাপাশি সম্প্রতি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে হাইড্রাফেসিয়াল। এর প্রতি অনেকের রয়েছে আকর্ষণ, আবার অনেকের মধ্য়েই আছে বিভ্রান্তি।
হাইড্রাফেশিয়াল কী
এই ফেসিয়ালে ভরটেক্স প্রযুক্তির হাইড্রা মেশিন ব্যবহার করা হয়। এই মেশিন ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের মতো ত্বকের গভীর থেকে ময়লা তুলে আনে এবং ত্বকের উপরিভাগে জমা হওয়া মরা কোষ সরিয়ে ত্বক পরিচ্ছন্ন করে। এই ফেসিয়ালে মেশিনের সাহায্যে ত্বকের গভীর স্তরে সেরাম পৌঁছে দেওয়া হয়। ফলে ত্বকের যেসব কোষ নির্জীব হয়ে যায়, সেগুলো পুনরায় সতেজ হয়ে ওঠে। এ ছাড়া হাইড্রাফেসিয়ালের সাহায্যে কিছু জেল ব্যবহার করে তা ত্বকের অভ্যন্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপর ব্যবহার করা হয় এলইডি মাস্ক, যা ত্বকে সেরাম ও জেল, অর্থাৎ হাইড্রেশন লক করতে সাহায্য করে। ত্বকের ধরন বুঝে হাইড্রাফেসিয়ালে সেরাম বেছে নেওয়া হয়।
হাইড্রাফেশিয়াল একটু সময়সাপেক্ষ। প্রায় দেড় ঘণ্টার মতো সময় লেগে যায়। তবে এর প্রভাব ত্বকে ১৫ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত বেশ ভালোভাবে বোঝা যায়। হাইড্রাফেশিয়াল অন্য সাধারণ ফেসিয়ালের তুলনায় খানিকটা ব্যয়সাপেক্ষ। ত্বকের ধরন ও সমস্যা অনুযায়ী এটি করাতে খরচ পড়তে পারে ১ হাজার ৮০০ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। হাইড্রাফেসিয়াল করার আগে অবশ্যই বয়সের ব্যাপারটিও লক্ষ রাখতে হবে। সাধারণত বয়স ২০ বছরের নিচে হলে এই ফেসিয়াল না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।উপকারিতা
বাড়িতে হাইড্রাফেশিয়াল
বিউটি স্যালনে হাইড্রাফেশিয়াল নেওয়া সবচেয়ে ভালো। কিন্তু খরচের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে চাইলে ঘরোয়া পদ্ধতিতেও এটি করা যায়। হারমনি স্পার বিউটি এক্সপার্ট রহিমা সুলতানা রিতা বলেন, ‘হাইড্রাফেশিয়াল নাম শুনে বোঝাই যায় যে এই ফেসিয়ালের মাধ্যমে ত্বক হাইড্রেট রাখার চেষ্টা করা হয়। তবে ভেতর থেকে হাইড্রেট রাখার জন্য আমাদের প্রথমে শরীরে পানি ও তরলজাতীয় খাবারের জোগান দিতে হবে।’যেভাবে করবেন
পরিপূর্ণভাবে ত্বকের যত্ন নিতে ফেসিয়াল খুব ভালো মাধ্যম। সঠিক নিয়মে এটি করতে পারলে ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার হয়। ফেশিয়াল বিভিন্ন ধরনের হয়। ফ্রুট ফেশিয়াল, গোল্ড ফেশিয়াল, হোয়াইটনিং ফেসিয়ালের পাশাপাশি সম্প্রতি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে হাইড্রাফেসিয়াল। এর প্রতি অনেকের রয়েছে আকর্ষণ, আবার অনেকের মধ্য়েই আছে বিভ্রান্তি।
হাইড্রাফেশিয়াল কী
এই ফেসিয়ালে ভরটেক্স প্রযুক্তির হাইড্রা মেশিন ব্যবহার করা হয়। এই মেশিন ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের মতো ত্বকের গভীর থেকে ময়লা তুলে আনে এবং ত্বকের উপরিভাগে জমা হওয়া মরা কোষ সরিয়ে ত্বক পরিচ্ছন্ন করে। এই ফেসিয়ালে মেশিনের সাহায্যে ত্বকের গভীর স্তরে সেরাম পৌঁছে দেওয়া হয়। ফলে ত্বকের যেসব কোষ নির্জীব হয়ে যায়, সেগুলো পুনরায় সতেজ হয়ে ওঠে। এ ছাড়া হাইড্রাফেসিয়ালের সাহায্যে কিছু জেল ব্যবহার করে তা ত্বকের অভ্যন্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপর ব্যবহার করা হয় এলইডি মাস্ক, যা ত্বকে সেরাম ও জেল, অর্থাৎ হাইড্রেশন লক করতে সাহায্য করে। ত্বকের ধরন বুঝে হাইড্রাফেসিয়ালে সেরাম বেছে নেওয়া হয়।
হাইড্রাফেশিয়াল একটু সময়সাপেক্ষ। প্রায় দেড় ঘণ্টার মতো সময় লেগে যায়। তবে এর প্রভাব ত্বকে ১৫ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত বেশ ভালোভাবে বোঝা যায়। হাইড্রাফেশিয়াল অন্য সাধারণ ফেসিয়ালের তুলনায় খানিকটা ব্যয়সাপেক্ষ। ত্বকের ধরন ও সমস্যা অনুযায়ী এটি করাতে খরচ পড়তে পারে ১ হাজার ৮০০ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত। হাইড্রাফেসিয়াল করার আগে অবশ্যই বয়সের ব্যাপারটিও লক্ষ রাখতে হবে। সাধারণত বয়স ২০ বছরের নিচে হলে এই ফেসিয়াল না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।উপকারিতা
বাড়িতে হাইড্রাফেশিয়াল
বিউটি স্যালনে হাইড্রাফেশিয়াল নেওয়া সবচেয়ে ভালো। কিন্তু খরচের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে চাইলে ঘরোয়া পদ্ধতিতেও এটি করা যায়। হারমনি স্পার বিউটি এক্সপার্ট রহিমা সুলতানা রিতা বলেন, ‘হাইড্রাফেশিয়াল নাম শুনে বোঝাই যায় যে এই ফেসিয়ালের মাধ্যমে ত্বক হাইড্রেট রাখার চেষ্টা করা হয়। তবে ভেতর থেকে হাইড্রেট রাখার জন্য আমাদের প্রথমে শরীরে পানি ও তরলজাতীয় খাবারের জোগান দিতে হবে।’যেভাবে করবেন
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে