অভিনা খান অর্থী
মেজবান বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলার অনুষ্ঠান। চট্টগ্রামের ভাষায় একে ‘মেজ্জান’ বলা হয়। মেজবানে গরুর মাংস, হাড়, চর্বি, কলিজা, মগজ—সব একসঙ্গে মিশিয়ে রান্না করা হয়। রান্নার এই ধরনই মেজবানি মাংসের বৈশিষ্ট্য।
উপকরণ
গরুর মাংস (হাড়, চর্বি, কলিজা, মগজসহ) ২ কেজি, মিষ্টি জিরাগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, মেথিগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, জিরাগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, রাঁধুনিগুঁড়ো ১/২ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, মরিচগুঁড়ো ২ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়ো ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজকুচি ২ কাপ, তেজপাতা ২টি, ছোট এলাচি ৪টি, দারুচিনি ৪টি, বড় এলাচি ১টি, কাবাবচিনি ৭টি, লবঙ্গ ৪টি, কালো গোলমরিচ ১৫–২০টি, স্টার আনিস ১টি (ছোট), আাদাবাটা ২ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, সাদা সরিষাবাটা ১ টেবিল চামচ, কাজুবাদামবাটা ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল পৌনে ১ কাপ, কাঁচা মরিচ প্রয়োজনমতো, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।
প্রস্তুতপ্রণালি
প্রথমে গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে নিন। এবার একটি পাত্রে গরুর হাড়, চর্বি, কলিজা, মগজসহ মাংস নিন। এতে একে একে সব গুঁড়ো মসলা, বাটা মসলা ও আস্ত মসলাগুলো দিয়ে খুব ভালোভাবে হাত অথবা চামচ দিয়ে মেখে নিন। মসলার সঙ্গে মাংস ভালোভাবে মাখা হয়ে গেলে তেল দিয়ে আরও একবার ভালোভাবে মেখে নিন। মাখানো হয়ে এলে অল্প একটু পানি দিয়ে পাত্রটি ঢেকে চুলায় বসিয়ে দিন। অল্প আঁচে ৪০ মিনিটের জন্য চুলায় রাখুন।
৪০ মিনিট পর ঢাকনা তুলে একটু নেড়ে দেখে নিন মাংস সেদ্ধ হয়েছে কি না। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে স্বাদ অনুযায়ী কাঁচামরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন। রান্না হয়ে গেলে সুন্দর পাত্রে পরিবেশন করুন চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী
মেজবানি মাংস।
লেখক: রন্ধনশিল্পী
মেজবান বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলার অনুষ্ঠান। চট্টগ্রামের ভাষায় একে ‘মেজ্জান’ বলা হয়। মেজবানে গরুর মাংস, হাড়, চর্বি, কলিজা, মগজ—সব একসঙ্গে মিশিয়ে রান্না করা হয়। রান্নার এই ধরনই মেজবানি মাংসের বৈশিষ্ট্য।
উপকরণ
গরুর মাংস (হাড়, চর্বি, কলিজা, মগজসহ) ২ কেজি, মিষ্টি জিরাগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, মেথিগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, জিরাগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, রাঁধুনিগুঁড়ো ১/২ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়ো ১ টেবিল চামচ, মরিচগুঁড়ো ২ টেবিল চামচ, ধনেগুঁড়ো ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজকুচি ২ কাপ, তেজপাতা ২টি, ছোট এলাচি ৪টি, দারুচিনি ৪টি, বড় এলাচি ১টি, কাবাবচিনি ৭টি, লবঙ্গ ৪টি, কালো গোলমরিচ ১৫–২০টি, স্টার আনিস ১টি (ছোট), আাদাবাটা ২ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, সাদা সরিষাবাটা ১ টেবিল চামচ, কাজুবাদামবাটা ১ টেবিল চামচ, সরিষার তেল পৌনে ১ কাপ, কাঁচা মরিচ প্রয়োজনমতো, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।
প্রস্তুতপ্রণালি
প্রথমে গরুর মাংস ভালো করে ধুয়ে নিন। এবার একটি পাত্রে গরুর হাড়, চর্বি, কলিজা, মগজসহ মাংস নিন। এতে একে একে সব গুঁড়ো মসলা, বাটা মসলা ও আস্ত মসলাগুলো দিয়ে খুব ভালোভাবে হাত অথবা চামচ দিয়ে মেখে নিন। মসলার সঙ্গে মাংস ভালোভাবে মাখা হয়ে গেলে তেল দিয়ে আরও একবার ভালোভাবে মেখে নিন। মাখানো হয়ে এলে অল্প একটু পানি দিয়ে পাত্রটি ঢেকে চুলায় বসিয়ে দিন। অল্প আঁচে ৪০ মিনিটের জন্য চুলায় রাখুন।
৪০ মিনিট পর ঢাকনা তুলে একটু নেড়ে দেখে নিন মাংস সেদ্ধ হয়েছে কি না। মাংস সেদ্ধ হয়ে গেলে স্বাদ অনুযায়ী কাঁচামরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন। রান্না হয়ে গেলে সুন্দর পাত্রে পরিবেশন করুন চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী
মেজবানি মাংস।
লেখক: রন্ধনশিল্পী
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে