নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অ্যাকুয়ারিয়ামে মাছ রাখতে অনেকেই ভালোবাসেন। জায়গা কম লাগে, দেখতে সুন্দর, অভিযোজনক্ষমতা ভালো ও যত্ন নেওয়া সহজ বলে এখন গাপ্পি মাছ অনেকের বাড়ির অ্যাকুয়ারিয়ামে দেখা যাচ্ছে। যাঁরা বাড়িতে পদ্মফুল জন্মান বা মানিপ্ল্যান্টের মতো পানিতে বেড়ে ওঠা গাছ রাখেন, তাঁরা গাপ্পি রাখতেও ভালোবাসেন। খুদে এ মাছটি পানিতে থাকা মশার লার্ভা খেয়ে ফেলে। ফলে মাছ পোষার শখ পূরণের পাশাপাশি কিছু উপকারও পাওয়া যায়।
কুয়ারিয়ামের আকার
গাপ্পি খুবই ছোট আকারের মাছ। ফলে তাদের অত বেশি জায়গার প্রয়োজন নেই। এক গ্যালন পানিতে এক ইঞ্চি আকারের একটি গাপ্পি খুব ভালোভাবে ভেসে বেড়াতে পারে। একটি ট্যাংকে তিনটি গাপ্পি রাখা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তিনটি গাপ্পির জন্য সর্বোচ্চ চার গ্যালন পানি দরকার। চার গ্যালনে তিনটি, ছয় গ্যালনে ছয়টি ও নয় গ্যালনে নয়টি গাপ্পি রাখা যাবে।
কয়টি পুরুষ, কয়টি নারী
দুভাবে ট্যাংকে গাপ্পি রাখা যায়। যদি কেবল রঙিন মাছ রাখতে চান অ্যাকুয়ারিয়ামে বা বংশবৃদ্ধি করাতে না চান, তাহলে কেবল পুরুষ গাপ্পি ছেড়ে দিতে পারেন। পুরুষ গাপ্পি পুরোটাই রঙিন থাকে। অন্যদিকে নারী গাপ্পি সাদাটে হয়। কেবল লেজ ও পাখায় রং থাকে। তবে বংশবৃদ্ধি করতে চাইলে নারী ও পুরুষ গাপ্পি রাখার ক্ষেত্রে অনুপাত মাথায় রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জার বা অ্যাকুয়ারিয়ামে একটি পুরুষ গাপ্পি রাখলে সঙ্গে দুটি নারী গাপ্পি রাখুন। অর্থাৎ একটি পুরুষ হলে দুটি নারী, দুটি পুরুষ হলে চারটি নারী, তিনটি পুরুষ হলে ছয়টি নারী গাপ্পি রাখতে হবে।
পানির তাপমাত্রা
গাপ্পিরা যেকোনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। তারপরও তাদের আরামের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। অ্যাকুয়ারিয়াম বা জারের পানির তাপমাত্রা ১০ থেকে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে ভালো হয়।
পানি পাল্টানোর নিয়ম
সপ্তাহে একবার অ্যাকুয়ারিয়াম বা জারের পানি অর্ধেক পরিমাণে তুলে ফেলে নতুন পানি দেওয়া উচিত। তবে নতুন পানি দিলে তা অবশ্যই ফিল্টার থেকে নিতে হবে। অ্যাকুয়ারিয়ামের পানির বিশুদ্ধতা ধরে রাখতে রোজ ১০ শতাংশ পানি তুলে ফেলে দিয়ে বিশুদ্ধ পানি যোগ করার কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু সময়ের স্বল্পতার কারণে তা করা সম্ভব না হলে ৫ দিন অন্তর ৩০ শতাংশ পানি পাল্টাতে হবে। তবে একেবারেই সময় না পেলে ১০ দিন অন্তর পুরো পানি পাল্টে নতুন পানি দিলেও হবে।
খাবার
গাপ্পির জন্য গাপ্পি ফ্লেক্স কিনতে পাওয়া যায়। ছোট ছোট বড়ির মতোও খাবার কিনতে পাওয়া যায় এই মাছের জন্য। শুকনো এ খাবারগুলো গাপ্পির খুব পছন্দ। এর পাশাপাশি তারা শসা, লেটুস ও মটরশুঁটি খেতেও ভালোবাসে। তবে এসব খাবার দেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নিতে হবে। এই মাছকে দিনে এক থেকে দুইবারের বেশি খাবার দেওয়া ঠিক না। বেশি পরিমাণে খেয়ে তারা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি অ্যাকুয়ারিয়াম বা জারে অতিরিক্ত খাবার জমে পানি দূষিত হয়ে যেতে পারে।
সূত্র: দ্য অ্যাকুয়ারিয়াম গাইড
অ্যাকুয়ারিয়ামে মাছ রাখতে অনেকেই ভালোবাসেন। জায়গা কম লাগে, দেখতে সুন্দর, অভিযোজনক্ষমতা ভালো ও যত্ন নেওয়া সহজ বলে এখন গাপ্পি মাছ অনেকের বাড়ির অ্যাকুয়ারিয়ামে দেখা যাচ্ছে। যাঁরা বাড়িতে পদ্মফুল জন্মান বা মানিপ্ল্যান্টের মতো পানিতে বেড়ে ওঠা গাছ রাখেন, তাঁরা গাপ্পি রাখতেও ভালোবাসেন। খুদে এ মাছটি পানিতে থাকা মশার লার্ভা খেয়ে ফেলে। ফলে মাছ পোষার শখ পূরণের পাশাপাশি কিছু উপকারও পাওয়া যায়।
কুয়ারিয়ামের আকার
গাপ্পি খুবই ছোট আকারের মাছ। ফলে তাদের অত বেশি জায়গার প্রয়োজন নেই। এক গ্যালন পানিতে এক ইঞ্চি আকারের একটি গাপ্পি খুব ভালোভাবে ভেসে বেড়াতে পারে। একটি ট্যাংকে তিনটি গাপ্পি রাখা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তিনটি গাপ্পির জন্য সর্বোচ্চ চার গ্যালন পানি দরকার। চার গ্যালনে তিনটি, ছয় গ্যালনে ছয়টি ও নয় গ্যালনে নয়টি গাপ্পি রাখা যাবে।
কয়টি পুরুষ, কয়টি নারী
দুভাবে ট্যাংকে গাপ্পি রাখা যায়। যদি কেবল রঙিন মাছ রাখতে চান অ্যাকুয়ারিয়ামে বা বংশবৃদ্ধি করাতে না চান, তাহলে কেবল পুরুষ গাপ্পি ছেড়ে দিতে পারেন। পুরুষ গাপ্পি পুরোটাই রঙিন থাকে। অন্যদিকে নারী গাপ্পি সাদাটে হয়। কেবল লেজ ও পাখায় রং থাকে। তবে বংশবৃদ্ধি করতে চাইলে নারী ও পুরুষ গাপ্পি রাখার ক্ষেত্রে অনুপাত মাথায় রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জার বা অ্যাকুয়ারিয়ামে একটি পুরুষ গাপ্পি রাখলে সঙ্গে দুটি নারী গাপ্পি রাখুন। অর্থাৎ একটি পুরুষ হলে দুটি নারী, দুটি পুরুষ হলে চারটি নারী, তিনটি পুরুষ হলে ছয়টি নারী গাপ্পি রাখতে হবে।
পানির তাপমাত্রা
গাপ্পিরা যেকোনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। তারপরও তাদের আরামের জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। অ্যাকুয়ারিয়াম বা জারের পানির তাপমাত্রা ১০ থেকে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে ভালো হয়।
পানি পাল্টানোর নিয়ম
সপ্তাহে একবার অ্যাকুয়ারিয়াম বা জারের পানি অর্ধেক পরিমাণে তুলে ফেলে নতুন পানি দেওয়া উচিত। তবে নতুন পানি দিলে তা অবশ্যই ফিল্টার থেকে নিতে হবে। অ্যাকুয়ারিয়ামের পানির বিশুদ্ধতা ধরে রাখতে রোজ ১০ শতাংশ পানি তুলে ফেলে দিয়ে বিশুদ্ধ পানি যোগ করার কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু সময়ের স্বল্পতার কারণে তা করা সম্ভব না হলে ৫ দিন অন্তর ৩০ শতাংশ পানি পাল্টাতে হবে। তবে একেবারেই সময় না পেলে ১০ দিন অন্তর পুরো পানি পাল্টে নতুন পানি দিলেও হবে।
খাবার
গাপ্পির জন্য গাপ্পি ফ্লেক্স কিনতে পাওয়া যায়। ছোট ছোট বড়ির মতোও খাবার কিনতে পাওয়া যায় এই মাছের জন্য। শুকনো এ খাবারগুলো গাপ্পির খুব পছন্দ। এর পাশাপাশি তারা শসা, লেটুস ও মটরশুঁটি খেতেও ভালোবাসে। তবে এসব খাবার দেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নিতে হবে। এই মাছকে দিনে এক থেকে দুইবারের বেশি খাবার দেওয়া ঠিক না। বেশি পরিমাণে খেয়ে তারা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি অ্যাকুয়ারিয়াম বা জারে অতিরিক্ত খাবার জমে পানি দূষিত হয়ে যেতে পারে।
সূত্র: দ্য অ্যাকুয়ারিয়াম গাইড
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে