ফারিয়া হোসেন
যাঁদের নিয়মিত চশমা পরতে হয়, তাঁদের কাছে চশমা যেন জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি ব্যাপার। তবে অনেকের ধারণা, চশমা পরার কারণে স্টাইলিশ লুক মাটি হয়ে যায়। একটু বুদ্ধি করে সঠিক ফ্রেমের চশমা বাছাই করলে সব সময় নিজেকে ফ্যাশনেবল রাখা সম্ভব।
অনেকে শুধু নিজের ত্বকের রঙের সঙ্গে যে রং মানায়, সেই রঙের চশমার ফ্রেম কিনে ফেলেন। কিন্তু চশমা কেনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, মুখের আকৃতি অনুযায়ী চশমা বাছাই করা। মানুষের মুখ সাধারণত গোল, ডিম্বাকার, চারকোনা, হৃৎপিণ্ডের আকার ও হিরার আকৃতির হয়। মুখের এই আকৃতিগুলো অনুযায়ী চশমার ফ্রেম বাছাই করতে হবে।
গোলাকার মুখের জন্য
গোলাকার মুখ সাধারণত লম্বা ও চওড়ায় সমান। এ ধরনের মুখের জ-লাইন গোলাকার হয় এবং চিকবোন দেখা যায় না বললেই চলে। ফলে এ ধরনের মুখের জন্য স্ট্রেইট লাইনযুক্ত বা শার্প কর্নার রয়েছে এমন চশমার ফ্রেম বেছে নিতে পারেন। তা ছাড়া প্রশস্ত ও আয়তাকার চশমা গোল মুখকে অনেকটাই ফুটিয়ে তোলে। তবে কখনো গোল মুখে ছোট বা গোল ফ্রেমের চশমা পরবেন না। এগুলো মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই ঢেকে ফেলে।
ওভাল বা ডিম্বাকার মুখের জন্য
এ ধরনের মুখ কম প্রশস্ত হলেও লম্বায় বেশি হয়। তা ছাড়া চিকবোনের দিকে চওড়া বেশি এবং কপাল বড় হয়। ওভাল বা ডিম্বাকার মুখের সুবিধা হলো, সব ধরনের চশমা এই মুখাকৃতির সঙ্গে সুন্দরভাবে মানিয়ে যায়। আপনি চাইলে স্কয়ার, কার্ভি, গোলাকার, বড় বা ছোট ফ্রেমসহ যেকোনো ধরনের চশমা ব্যবহার করতে পারবেন। ওভাল মুখের অধিকারীরা যেকোনো ধরনের ফ্রেম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন, নিরাশ হবেন না।
পানপাতা আকৃতির মুখের জন্য
যাঁদের মুখ পানপাতা বা হার্ট আকৃতির, তাঁদের কপালের দিকটা চওড়া থাকে, কিন্তু চিবুকের দিকটা অপেক্ষাকৃত চিকন হয়। একদম পানপাতা বা হার্টের মতোই। এ ধরনের মুখে ছোট ফ্রেমের চশমা বেশি মানায়। ডিম্বাকৃতির রিমলেস বা সেমি-রিমলেস চশমা এই মুখের আদলকে করে তোলে আকর্ষণীয়।
চারকোনা মুখের জন্য
স্কয়ার বা চারকোনা মুখের জ-লাইন, চিক বোন ও কপাল বেশি চওড়া থাকে। গোলাকার, ডিম্বাকার কিংবা ক্যাটস আই ফ্রেমের একটু চিকন প্যাটার্নের চশমা স্কয়ার বা চারকোনা আকৃতির মুখে বেশি মানায়। তবে কখনোই চারকোনা মুখে চারকোনা চশমা পরতে যাবেন না। একদম মানাবে না!
ডায়মন্ড বা হীরা আকৃতির মুখের জন্য
এ ধরনের মুখে কপাল ও জ-লাইন অপেক্ষাকৃত চিকন হয় এবং চিকবোন অনেক চওড়া হয়। ফলে ক্যাটস আই বা ডিম্বাকৃতির ফ্রেমের চশমা এ ধরনের মুখে ব্যালেন্স তৈরি করে এবং দারুণ মানায়। তবে এই মুখাকৃতির অধিকারীরা চিকন ফ্রেমের চশমা এড়িয়ে চলতে পারেন।
সূত্র: সিনেট
যাঁদের নিয়মিত চশমা পরতে হয়, তাঁদের কাছে চশমা যেন জীবনের অবিচ্ছেদ্য একটি ব্যাপার। তবে অনেকের ধারণা, চশমা পরার কারণে স্টাইলিশ লুক মাটি হয়ে যায়। একটু বুদ্ধি করে সঠিক ফ্রেমের চশমা বাছাই করলে সব সময় নিজেকে ফ্যাশনেবল রাখা সম্ভব।
অনেকে শুধু নিজের ত্বকের রঙের সঙ্গে যে রং মানায়, সেই রঙের চশমার ফ্রেম কিনে ফেলেন। কিন্তু চশমা কেনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, মুখের আকৃতি অনুযায়ী চশমা বাছাই করা। মানুষের মুখ সাধারণত গোল, ডিম্বাকার, চারকোনা, হৃৎপিণ্ডের আকার ও হিরার আকৃতির হয়। মুখের এই আকৃতিগুলো অনুযায়ী চশমার ফ্রেম বাছাই করতে হবে।
গোলাকার মুখের জন্য
গোলাকার মুখ সাধারণত লম্বা ও চওড়ায় সমান। এ ধরনের মুখের জ-লাইন গোলাকার হয় এবং চিকবোন দেখা যায় না বললেই চলে। ফলে এ ধরনের মুখের জন্য স্ট্রেইট লাইনযুক্ত বা শার্প কর্নার রয়েছে এমন চশমার ফ্রেম বেছে নিতে পারেন। তা ছাড়া প্রশস্ত ও আয়তাকার চশমা গোল মুখকে অনেকটাই ফুটিয়ে তোলে। তবে কখনো গোল মুখে ছোট বা গোল ফ্রেমের চশমা পরবেন না। এগুলো মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই ঢেকে ফেলে।
ওভাল বা ডিম্বাকার মুখের জন্য
এ ধরনের মুখ কম প্রশস্ত হলেও লম্বায় বেশি হয়। তা ছাড়া চিকবোনের দিকে চওড়া বেশি এবং কপাল বড় হয়। ওভাল বা ডিম্বাকার মুখের সুবিধা হলো, সব ধরনের চশমা এই মুখাকৃতির সঙ্গে সুন্দরভাবে মানিয়ে যায়। আপনি চাইলে স্কয়ার, কার্ভি, গোলাকার, বড় বা ছোট ফ্রেমসহ যেকোনো ধরনের চশমা ব্যবহার করতে পারবেন। ওভাল মুখের অধিকারীরা যেকোনো ধরনের ফ্রেম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন, নিরাশ হবেন না।
পানপাতা আকৃতির মুখের জন্য
যাঁদের মুখ পানপাতা বা হার্ট আকৃতির, তাঁদের কপালের দিকটা চওড়া থাকে, কিন্তু চিবুকের দিকটা অপেক্ষাকৃত চিকন হয়। একদম পানপাতা বা হার্টের মতোই। এ ধরনের মুখে ছোট ফ্রেমের চশমা বেশি মানায়। ডিম্বাকৃতির রিমলেস বা সেমি-রিমলেস চশমা এই মুখের আদলকে করে তোলে আকর্ষণীয়।
চারকোনা মুখের জন্য
স্কয়ার বা চারকোনা মুখের জ-লাইন, চিক বোন ও কপাল বেশি চওড়া থাকে। গোলাকার, ডিম্বাকার কিংবা ক্যাটস আই ফ্রেমের একটু চিকন প্যাটার্নের চশমা স্কয়ার বা চারকোনা আকৃতির মুখে বেশি মানায়। তবে কখনোই চারকোনা মুখে চারকোনা চশমা পরতে যাবেন না। একদম মানাবে না!
ডায়মন্ড বা হীরা আকৃতির মুখের জন্য
এ ধরনের মুখে কপাল ও জ-লাইন অপেক্ষাকৃত চিকন হয় এবং চিকবোন অনেক চওড়া হয়। ফলে ক্যাটস আই বা ডিম্বাকৃতির ফ্রেমের চশমা এ ধরনের মুখে ব্যালেন্স তৈরি করে এবং দারুণ মানায়। তবে এই মুখাকৃতির অধিকারীরা চিকন ফ্রেমের চশমা এড়িয়ে চলতে পারেন।
সূত্র: সিনেট
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে