অনন্যা দাস
শহরের যানজট ঠেলে সঠিক সময় কাজে পৌঁছানো দায়। তাই অনেক নারীই যাত্রাপথের ঝক্কি কাটাতে সঙ্গী করে নিচ্ছেন স্কুটি বা বাইক। মে মাসের প্রথম শনিবার ইন্টারন্যাশনাল ফিমেল রাইড ডে। মূলত মোটরসাইকেল চালানো এবং মোটরসাইকেল স্পোর্টসের প্রতি নারীদের উৎসাহিত করতেই এদিনের সূচনা হয়। পথের ঝক্কি কমলেও নারী রাইডারদের যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তা হচ্ছে চুলের রুক্ষতা এবং জট পাকিয়ে যাওয়া। স্কুটি বা বাইক চালানোর সময় সূর্য ও বাতাসের সংস্পর্শ লম্বা চুলের অভাবনীয় ক্ষতি করতে পারে। কিন্তু তাই বলে তো আর রাইডিং থামিয়ে রাখা যায় না।
বাইক চালিয়েও চুল ভালো রাখতে যা করতে পারেন:
হেলমেটই প্রিয় সখা
হেলমেট যে আপনাকে কতভাবে সুরক্ষা দিয়ে থাকে, সে ব্যাপারে বাইক বা স্কুটারচালকেরা ভালোই জানেন। চলতি পথের দুর্ঘটনা থেকে মাথা নিরাপদ রাখা এর প্রধান কাজ। এ ছাড়া এটি আপনার চুলকে রোদ, ধুলাবালি ও দূষণ থেকে রক্ষা করবে। তাই পছন্দ করে একটি হেলমেট সঙ্গে রাখুন। নিরাপত্তা, স্টাইল ও চুলের দেখভাল—সবই হবে।
চুল বাঁচাতে স্কার্ফ
হেলমেট পরলে তার নিচে চুল এলোমেলো হয়ে যায়, বিশেষ করে নারী বাইকার বা রাইডারদের জন্য তা একটা সমস্যা বটে। তবে এ থেকে বাঁচার একটি সহজ উপায় আছে। বের হওয়ার সময় একটি রঙিন স্কার্ফে মাথাটা মুড়ে নিন। স্কার্ফটি যে গতানুগতিকভাবেই পরতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এ ক্ষেত্রে কাজে লাগান নিজের উদ্ভাবনী শক্তি। আজকাল অনেকেই বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন কায়দায় স্কার্ফ পরে লুকে নিয়ে আসছে নতুনত্ব। তাই আপনার নিত্যদিনের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে বিভিন্ন রং ও নকশার স্কার্ফ ভিন্ন ভিন্ন শৈলীতে পরতে পারেন। এরপর হেলমেট পরে চম্পট দিন।
চুলের আদর-যত্ন
দেহ বা মুখের ত্বক যেমন রোদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি চুলও রোদে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই ত্বকের মতোই আপনার ঝলমলে চুলগুলোরও সানস্ক্রিন দরকার! চুলের যত্নে বেছে নিন একটি এসপিএফযুক্ত সেরাম। প্রতিবার বাইকে ওঠার আগে এটি চুলে লাগিয়ে নিন। এ ছাড়া রোদ ও বাতাসের কারণে চুলের যে ক্ষতি হয়, তা পুষিয়ে নিতে চুলে নিয়মিত তেল দিন। সপ্তাহে অন্তত একবার একটি পুষ্টিকর হেয়ার প্যাকও চুলের হারানো পুষ্টি এবং আর্দ্রতা পূরণে সাহায্য করে।
সঠিক স্টাইলিং
রাস্তা দিয়ে দুর্দান্ত গতিতে বাইক নিয়ে ছুটে চলেছেন, আপনি আর হাওয়ার বেগে নাচছে আপনার চুল। এ দৃশ্যটা যেকোনো নারী রাইডারের পক্ষে লোভনীয়। কিন্তু বিষয়টি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়; বরং বাইক চালানোর সময় চুল সুন্দর করে বেঁধে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। বাইক চালানোর সময় চুল যাতে আপনার মুখের ওপরে এসে না পড়ে, সে জন্য আঁটসাঁটভাবে সেটা পেছন দিকে বেঁধে রাখাই ভালো। যাঁদের চুল খুব লম্বা, তাঁদের চুল বেণি করে নিলে বেশ হবে। চাইলে গন্তব্যে পৌঁছানোর পর চুলগুলো অন্য কোনো স্টাইলে বেঁধে নিতে পারেন।
ঝকঝকে রাখুন মাথার ত্বক
দীর্ঘ সময় হেলমেট পরে থাকলে চুলের গোড়ায় ময়লা এবং ঘাম জমে মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। তাই খুশকি ও চুল পড়া এড়াতে মাথার ত্বক সব সময় পরিষ্কার রাখুন। চুল নিয়মিত পরিষ্কার করার জন্য ভালো মানের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। নিয়মিত মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান। এসব মেনে চললে রুক্ষ, শুষ্ক, অগোছালো চুলকে ‘গুডবাই’ বলে দিতে পারেন। ঢেউখেলানো চুল নিয়ে নিজের স্কুটি বা বাইক চালিয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াতে চাইলে এটুকু ঝক্কি তো নিতেই পারেন।
সূত্র: আইদিভা
শহরের যানজট ঠেলে সঠিক সময় কাজে পৌঁছানো দায়। তাই অনেক নারীই যাত্রাপথের ঝক্কি কাটাতে সঙ্গী করে নিচ্ছেন স্কুটি বা বাইক। মে মাসের প্রথম শনিবার ইন্টারন্যাশনাল ফিমেল রাইড ডে। মূলত মোটরসাইকেল চালানো এবং মোটরসাইকেল স্পোর্টসের প্রতি নারীদের উৎসাহিত করতেই এদিনের সূচনা হয়। পথের ঝক্কি কমলেও নারী রাইডারদের যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তা হচ্ছে চুলের রুক্ষতা এবং জট পাকিয়ে যাওয়া। স্কুটি বা বাইক চালানোর সময় সূর্য ও বাতাসের সংস্পর্শ লম্বা চুলের অভাবনীয় ক্ষতি করতে পারে। কিন্তু তাই বলে তো আর রাইডিং থামিয়ে রাখা যায় না।
বাইক চালিয়েও চুল ভালো রাখতে যা করতে পারেন:
হেলমেটই প্রিয় সখা
হেলমেট যে আপনাকে কতভাবে সুরক্ষা দিয়ে থাকে, সে ব্যাপারে বাইক বা স্কুটারচালকেরা ভালোই জানেন। চলতি পথের দুর্ঘটনা থেকে মাথা নিরাপদ রাখা এর প্রধান কাজ। এ ছাড়া এটি আপনার চুলকে রোদ, ধুলাবালি ও দূষণ থেকে রক্ষা করবে। তাই পছন্দ করে একটি হেলমেট সঙ্গে রাখুন। নিরাপত্তা, স্টাইল ও চুলের দেখভাল—সবই হবে।
চুল বাঁচাতে স্কার্ফ
হেলমেট পরলে তার নিচে চুল এলোমেলো হয়ে যায়, বিশেষ করে নারী বাইকার বা রাইডারদের জন্য তা একটা সমস্যা বটে। তবে এ থেকে বাঁচার একটি সহজ উপায় আছে। বের হওয়ার সময় একটি রঙিন স্কার্ফে মাথাটা মুড়ে নিন। স্কার্ফটি যে গতানুগতিকভাবেই পরতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এ ক্ষেত্রে কাজে লাগান নিজের উদ্ভাবনী শক্তি। আজকাল অনেকেই বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন কায়দায় স্কার্ফ পরে লুকে নিয়ে আসছে নতুনত্ব। তাই আপনার নিত্যদিনের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে বিভিন্ন রং ও নকশার স্কার্ফ ভিন্ন ভিন্ন শৈলীতে পরতে পারেন। এরপর হেলমেট পরে চম্পট দিন।
চুলের আদর-যত্ন
দেহ বা মুখের ত্বক যেমন রোদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তেমনি চুলও রোদে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই ত্বকের মতোই আপনার ঝলমলে চুলগুলোরও সানস্ক্রিন দরকার! চুলের যত্নে বেছে নিন একটি এসপিএফযুক্ত সেরাম। প্রতিবার বাইকে ওঠার আগে এটি চুলে লাগিয়ে নিন। এ ছাড়া রোদ ও বাতাসের কারণে চুলের যে ক্ষতি হয়, তা পুষিয়ে নিতে চুলে নিয়মিত তেল দিন। সপ্তাহে অন্তত একবার একটি পুষ্টিকর হেয়ার প্যাকও চুলের হারানো পুষ্টি এবং আর্দ্রতা পূরণে সাহায্য করে।
সঠিক স্টাইলিং
রাস্তা দিয়ে দুর্দান্ত গতিতে বাইক নিয়ে ছুটে চলেছেন, আপনি আর হাওয়ার বেগে নাচছে আপনার চুল। এ দৃশ্যটা যেকোনো নারী রাইডারের পক্ষে লোভনীয়। কিন্তু বিষয়টি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়; বরং বাইক চালানোর সময় চুল সুন্দর করে বেঁধে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। বাইক চালানোর সময় চুল যাতে আপনার মুখের ওপরে এসে না পড়ে, সে জন্য আঁটসাঁটভাবে সেটা পেছন দিকে বেঁধে রাখাই ভালো। যাঁদের চুল খুব লম্বা, তাঁদের চুল বেণি করে নিলে বেশ হবে। চাইলে গন্তব্যে পৌঁছানোর পর চুলগুলো অন্য কোনো স্টাইলে বেঁধে নিতে পারেন।
ঝকঝকে রাখুন মাথার ত্বক
দীর্ঘ সময় হেলমেট পরে থাকলে চুলের গোড়ায় ময়লা এবং ঘাম জমে মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। তাই খুশকি ও চুল পড়া এড়াতে মাথার ত্বক সব সময় পরিষ্কার রাখুন। চুল নিয়মিত পরিষ্কার করার জন্য ভালো মানের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। নিয়মিত মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান। এসব মেনে চললে রুক্ষ, শুষ্ক, অগোছালো চুলকে ‘গুডবাই’ বলে দিতে পারেন। ঢেউখেলানো চুল নিয়ে নিজের স্কুটি বা বাইক চালিয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াতে চাইলে এটুকু ঝক্কি তো নিতেই পারেন।
সূত্র: আইদিভা
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে