ফারিয়া রহমান খান
বর্ষাকালে আর্দ্রতা বেশি থাকার কারণে চুলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। চুল সহজে শুকায় তো না-ই; বরং বেশির ভাগ সময় ভেজা ভেজা মনে হয়। ফলে চুলে ধুলা-ময়লা বেশি জমে মাথার ত্বকে ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া আবাস গড়ে তোলে এবং খুশকি তৈরি হয়। ফলে প্রচুর চুল পড়া শুরু হয়।
সাধারণ সময়ের তুলনায় বর্ষাকালে চুল পড়ার পরিমাণ ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ চুল পেতে প্রয়োজন একটু বেশি যত্নের। রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি বলেন, ‘বর্ষাকালে চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করতে না পারলে ত্বকে ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হতে পারে। বৃষ্টিতে ভিজলে বাড়ি ফিরে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। এ জন্য কোমল শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। কন্ডিশনার চুলের মসৃণতা ধরে রাখবে।’ তিনি আরও জানান, গোসল করে বের হয়ে বৃষ্টির পানিতে চুল আবার ভিজে গেলে বাড়ি ফিরে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বা ফ্যানের বাতাসে চুল একেবারে শুকিয়ে ফেলতে হবে।
বৃষ্টির পানি থেকে চুল বাঁচিয়ে চলুন
বৃষ্টির পানি বেশির ভাগ সময় অম্লীয় হয়ে থাকে। তাই এই পানি থেকে চুল বাঁচাতে রেইন কোট বা ছাতা ব্যবহার করুন। যদি চুল ভিজে যায়, তবে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব বাসায় ফিরে ধুয়ে ফেলুন।
নিয়মিত ভালোভাবে চুল পরিষ্কার করুন
বর্ষাকালে চুল ভালো রাখতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বা অ্যান্টি-ফাঙ্গাল শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এগুলো মাথার ত্বক ও চুলকে ফাঙ্গাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে দূরে রাখবে। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার হট অয়েল ম্যাসাজ করুন। এতে মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং চুল ভালো থাকবে। তা ছাড়া সপ্তাহে এক দিন লেবু বা টক দই, মেথি ও অ্যালোভেরা দিয়ে পেস্ট বানিয়ে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্ত থাকবে।
চুল শুকনো রাখুন
বর্ষাকালে অতিরিক্ত আর্দ্রতার জন্য চুল শুকানো কষ্টকর হয়। গোসলের পর খুব ভালো করে তোয়ালে দিয়ে চুল মুছে ফ্যানের নিচে বা হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকিয়ে ফেলুন। কোনো অবস্থাতেই ভেজা চুল বেঁধে রাখবেন না। তাতে চুলের গোড়ার ক্ষতি হয়।
সঠিক চিরুনি ব্যবহার
চুল ভেজা থাকলে মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করে ধীরে ধীরে চুল আঁচড়ান। ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে। ফলে চিকন চিরুনি দিয়ে আঁচড়ালে চুল উঠে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
চুল ছোট রাখুন
চুল খুব বেশি উঠলে ছোট করে ফেলুন। এতে চুলের ক্ষতি কম হয় এবং দ্রুত নতুন চুল গজায়।
খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখুন
চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে খাবারের ভূমিকা অপরিসীম। খাবারের তালিকায় পরিমিত শাকসবজি, দুধ, ডিম ও বাদাম রাখুন। পর্যাপ্ত পানি পান করুন। নিয়মিত ভিটামিন সি-জাতীয় খাবার খান।
বর্ষাকালে আর্দ্রতা বেশি থাকার কারণে চুলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। চুল সহজে শুকায় তো না-ই; বরং বেশির ভাগ সময় ভেজা ভেজা মনে হয়। ফলে চুলে ধুলা-ময়লা বেশি জমে মাথার ত্বকে ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া আবাস গড়ে তোলে এবং খুশকি তৈরি হয়। ফলে প্রচুর চুল পড়া শুরু হয়।
সাধারণ সময়ের তুলনায় বর্ষাকালে চুল পড়ার পরিমাণ ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ চুল পেতে প্রয়োজন একটু বেশি যত্নের। রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী শারমিন কচি বলেন, ‘বর্ষাকালে চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করতে না পারলে ত্বকে ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হতে পারে। বৃষ্টিতে ভিজলে বাড়ি ফিরে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। এ জন্য কোমল শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। কন্ডিশনার চুলের মসৃণতা ধরে রাখবে।’ তিনি আরও জানান, গোসল করে বের হয়ে বৃষ্টির পানিতে চুল আবার ভিজে গেলে বাড়ি ফিরে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বা ফ্যানের বাতাসে চুল একেবারে শুকিয়ে ফেলতে হবে।
বৃষ্টির পানি থেকে চুল বাঁচিয়ে চলুন
বৃষ্টির পানি বেশির ভাগ সময় অম্লীয় হয়ে থাকে। তাই এই পানি থেকে চুল বাঁচাতে রেইন কোট বা ছাতা ব্যবহার করুন। যদি চুল ভিজে যায়, তবে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব বাসায় ফিরে ধুয়ে ফেলুন।
নিয়মিত ভালোভাবে চুল পরিষ্কার করুন
বর্ষাকালে চুল ভালো রাখতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বা অ্যান্টি-ফাঙ্গাল শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এগুলো মাথার ত্বক ও চুলকে ফাঙ্গাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে দূরে রাখবে। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার হট অয়েল ম্যাসাজ করুন। এতে মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে এবং চুল ভালো থাকবে। তা ছাড়া সপ্তাহে এক দিন লেবু বা টক দই, মেথি ও অ্যালোভেরা দিয়ে পেস্ট বানিয়ে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে চুল ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্ত থাকবে।
চুল শুকনো রাখুন
বর্ষাকালে অতিরিক্ত আর্দ্রতার জন্য চুল শুকানো কষ্টকর হয়। গোসলের পর খুব ভালো করে তোয়ালে দিয়ে চুল মুছে ফ্যানের নিচে বা হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকিয়ে ফেলুন। কোনো অবস্থাতেই ভেজা চুল বেঁধে রাখবেন না। তাতে চুলের গোড়ার ক্ষতি হয়।
সঠিক চিরুনি ব্যবহার
চুল ভেজা থাকলে মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করে ধীরে ধীরে চুল আঁচড়ান। ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে। ফলে চিকন চিরুনি দিয়ে আঁচড়ালে চুল উঠে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
চুল ছোট রাখুন
চুল খুব বেশি উঠলে ছোট করে ফেলুন। এতে চুলের ক্ষতি কম হয় এবং দ্রুত নতুন চুল গজায়।
খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখুন
চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে খাবারের ভূমিকা অপরিসীম। খাবারের তালিকায় পরিমিত শাকসবজি, দুধ, ডিম ও বাদাম রাখুন। পর্যাপ্ত পানি পান করুন। নিয়মিত ভিটামিন সি-জাতীয় খাবার খান।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে