রজত কান্তি রায়, ঢাকা
শরৎ শেষ। শঙ্খ সাদা শিউলি, নীল আকাশ, ঝিম মেরে থাকা পরিপক্ব সোনালি ধানের খেত, শিষে ঝুলে থাকা শিশির বিন্দু, জল টেনে যাওয়া বিল, শাপলার গোড়ায় ঘাঁই মারা পুরুষ্ট শোল আর দিগন্তে ঝুলে থাকা তেজি রোদের ধূসর বিকেল। বাঁশবনের ফাঁকে ফাঁকে বইবে হেমন্তের হাওয়া— কেমন একটা শিরশিরে অনুভূতি নিয়ে। শিউলির সুগন্ধ পাওয়া যাবে কিছু। তার চেয়ে বেশি পাওয়া যাবে জল নেমে যাওয়া বিলে মাটির সোঁদা গন্ধ। শীত নেই। কিন্তু নিঝুম দুপুরের পর পাওয়া যাবে শীতের আমেজ। এখনো কিছু কাশের বন অবশিষ্ট থাকবে যমুনেশ্বরী, তিস্তা কিংবা কাঁকড়া, মহানন্দা নদীর চরে। পদ্মার চরে পাওয়া যাবে কাশের বন, সঙ্গে বুনো পাখিদের ঝাঁক।
বলছি উত্তরের কথা। শীত কাটাতে সবাই যায় উত্তরবঙ্গে। কিন্তু হেমন্তের রূপ না দেখলে অনেক কিছুই অদেখা থেকে যাবে ভ্রমণপিপাসুদের। দিগন্ত প্রসারী ধানখেত, উত্তরের নীল আকাশ ভেদ করে হঠাৎ হঠাৎ দেখা দেওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘা। শরৎ আর হেমন্তের উত্তরবঙ্গ আপনাদের জন্য অপেক্ষা করে আছে এসব নিয়ে। ঢাকায় যখন গরমে অতিষ্ঠ জীবন, উত্তরে তখন শীতের আগমনী বার্তা প্রায় ঘোষিতই হয়ে গেছে। ভোরবেলা গায়ে চড়াতে হয় কাঁথা কিংবা কম্বল। শুক্র-শনি অথবা তার সঙ্গে আর এক-আধটা দিন যোগ করলে ঘুরে আসা যায় উত্তরের বিশাল এলাকা থেকে। বগুড়া, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ তো বটেই। এ সময় ঘুরতে ভালো লাগবে সত্যিকারের উত্তরবঙ্গ তথা রংপুর-দিনাজপুরেও। বরং রাজশাহী বা বগুড়ার চেয়ে রংপুর-দিনাজপুরে এখন অদ্ভুত হেমন্তের দেখা পাওয়া যাবে।
হেমন্তের প্রকৃতি দেখার সঙ্গে যোগ করতে পারেন দেশের প্রাচীনতম মন্দিরে পূজা দেখার আনন্দ। যে মণ্ডপের কথা বলছি, সেটির নাম ‘শ্রীশ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির।’ রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুরে এই মন্দির। তাহেরপুরের প্রাচীন নাম ছিল তাহিরপুর। এটি এখন বাগমারার একটি পৌর এলাকা। রাজশাহী শহর থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে তাহেরপুর। আজ থেকে প্রায় ৫৪০ বছর আগে এখানে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ রায়। এ মন্দিরটি বাংলাদেশের প্রাচীনতম মন্দিরগুলোর মধ্যে অন্যতম। সে আমলে রাজা সাড়ে ৮ লাখ টাকা খরচ করে আয়োজন করেছিলেন শারদীয় দুর্গাপূজা। এখনকার আমলে ওই টাকার পরিমাণ ৩০০ কোটিরও বেশি। ঘটনাটি সম্রাট আকবরের আমলের।
এর আগে মহাশক্তির আরাধনা করেছিলেন অনেকেই। কিন্তু এত টাকা ব্যয় করে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ। তাঁর সৌজন্যে মানুষ দেখেছিল অকালবোধনে আধুনিক দুর্গাপূজা।
তাহিরপুরের রাজবংশ ছিল বাংলার প্রাচীন রাজবংশগুলোর অন্যতম। এই রাজবংশের আদিপুরুষ মৌন ভট্ট। বংশের শ্রেষ্ঠ সামন্ত ছিলেন কংসনারায়ণ রায়। মোগল-পূর্ব সময়ে চট্টগ্রামের মগ দমন, ফৌজদারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাজা টোডরমলের সঙ্গে ভূমি বন্দোবস্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন কংসনারায়ণ। তিনি ভেবেছিলেন, সম্রাট তাঁকে বাংলার সুবেদার করবেন। কিন্তু সম্রাট তাঁকে ‘রাজা’ উপাধিতে ভূষিত করে বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত করেন। এরপর তিনি মনঃক্ষুণ্ন হয়ে বয়স বেড়ে যাওয়ার অজুহাতে সে দায়িত্ব ফিরিয়ে দেন সবিনয়ে।
রাজা কংসনারায়ণ রায়ের প্রতিষ্ঠিত মন্দিরে এবারও দুর্গাপূজা হচ্ছে। চাইলে দেখে আসতে পারেন ঐতিহাসিক সে মন্দিরের দুর্গাপূজা। ২০১৮ সালে স্থানীয় সাংসদ এনামুল হকের প্রচেষ্টায় প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে শ্রীশ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দিরে স্থাপন করা হয়েছে অষ্টধাতুর মূর্তি। দেশের খুব কম মন্দিরেই অষ্টধাতুর স্থায়ী দুর্গাপ্রতিমা রয়েছে।
এ রকম আর একটি প্রাচীন দুর্গাপূজা দেখে আসতে পারেন দিনাজপুর থেকে। দিনাজপুর রাজবাড়িতে হয় এ দুর্গাপূজা। দিনাজপুর রাজবাড়ি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ শতকে রাজা দিনরাজ ঘোষের হাত ধরে। এর পর এ বংশের জনপ্রিয় রাজাদের মধ্যে অন্যতম প্রাণনাথ রায় ও রামনাথ রায়। এ দুজনের সময় দিনাজপুর জমিদারবাড়ির ব্যাপক উন্নতি হয়। বিভিন্ন মন্দির বিশেষ করে কান্তজিউ মন্দির তৈরি শুরু করেন প্রাণনাথ রায় আর শেষ করেন রামনাথ রায়। এ রাজবাড়ির মন্দিরে দুর্গাপূজার বয়স আড়াই শ বছরের বেশি। এখন রাজবংশের সদস্যরা না থাকলেও ইতিহাসের অংশ হিসেবে আছে রাজবাড়ি ও সে বাড়ির মন্দিরের দুর্গাপূজা।
শুধু রাজশাহী বা দিনাজপুর নয়। বরং রংপুরসহ অন্যান্য শহরেও আছে প্রচুর প্রাচীন মন্দির। উত্তরবঙ্গের অসাধারণ হেমন্ত ঋতুর সঙ্গে এই দুর্গাপূজায় দেখে আসতে পারেন প্রাচীন এ মন্দিরগুলো। হতে পারেন ইতিহাসের সাক্ষী।
যেভাবে যাবেন
বাস, ট্রেন ও প্লেন তিন বাহনেই যাওয়া রাজশাহী কিংবা দিনাজপুর বা রংপুর। ঢাকা থেকে সরাসরি রাজশাহী যাওয়া যায় প্লেনে। আর ঢাকা থেকে সৈয়দপুর প্লেনে গিয়ে সেখান থেকে ভাড়ার গাড়ি বা বাসে দিনাজপুর কিংবা রংপুর যাওয়া যায়। এ ছাড়া ঢাকার গাবতলী, আসাদগেট, শ্যামলী ও মাজার রোড থেকে উত্তরবঙ্গগামী বাস ছাড়ে। এসি কিংবা ননএসি যেকোনো ধরনের বাস পাওয়া যাবে। ট্রেনে যেতে হলে কমলাপুর কিংবা এয়ারপোর্ট রেলস্টেশন চাপতে হবে রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর কিংবা উত্তরবঙ্গগামী যেকোনো ট্রেনে।
শরৎ শেষ। শঙ্খ সাদা শিউলি, নীল আকাশ, ঝিম মেরে থাকা পরিপক্ব সোনালি ধানের খেত, শিষে ঝুলে থাকা শিশির বিন্দু, জল টেনে যাওয়া বিল, শাপলার গোড়ায় ঘাঁই মারা পুরুষ্ট শোল আর দিগন্তে ঝুলে থাকা তেজি রোদের ধূসর বিকেল। বাঁশবনের ফাঁকে ফাঁকে বইবে হেমন্তের হাওয়া— কেমন একটা শিরশিরে অনুভূতি নিয়ে। শিউলির সুগন্ধ পাওয়া যাবে কিছু। তার চেয়ে বেশি পাওয়া যাবে জল নেমে যাওয়া বিলে মাটির সোঁদা গন্ধ। শীত নেই। কিন্তু নিঝুম দুপুরের পর পাওয়া যাবে শীতের আমেজ। এখনো কিছু কাশের বন অবশিষ্ট থাকবে যমুনেশ্বরী, তিস্তা কিংবা কাঁকড়া, মহানন্দা নদীর চরে। পদ্মার চরে পাওয়া যাবে কাশের বন, সঙ্গে বুনো পাখিদের ঝাঁক।
বলছি উত্তরের কথা। শীত কাটাতে সবাই যায় উত্তরবঙ্গে। কিন্তু হেমন্তের রূপ না দেখলে অনেক কিছুই অদেখা থেকে যাবে ভ্রমণপিপাসুদের। দিগন্ত প্রসারী ধানখেত, উত্তরের নীল আকাশ ভেদ করে হঠাৎ হঠাৎ দেখা দেওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘা। শরৎ আর হেমন্তের উত্তরবঙ্গ আপনাদের জন্য অপেক্ষা করে আছে এসব নিয়ে। ঢাকায় যখন গরমে অতিষ্ঠ জীবন, উত্তরে তখন শীতের আগমনী বার্তা প্রায় ঘোষিতই হয়ে গেছে। ভোরবেলা গায়ে চড়াতে হয় কাঁথা কিংবা কম্বল। শুক্র-শনি অথবা তার সঙ্গে আর এক-আধটা দিন যোগ করলে ঘুরে আসা যায় উত্তরের বিশাল এলাকা থেকে। বগুড়া, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ তো বটেই। এ সময় ঘুরতে ভালো লাগবে সত্যিকারের উত্তরবঙ্গ তথা রংপুর-দিনাজপুরেও। বরং রাজশাহী বা বগুড়ার চেয়ে রংপুর-দিনাজপুরে এখন অদ্ভুত হেমন্তের দেখা পাওয়া যাবে।
হেমন্তের প্রকৃতি দেখার সঙ্গে যোগ করতে পারেন দেশের প্রাচীনতম মন্দিরে পূজা দেখার আনন্দ। যে মণ্ডপের কথা বলছি, সেটির নাম ‘শ্রীশ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দির।’ রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুরে এই মন্দির। তাহেরপুরের প্রাচীন নাম ছিল তাহিরপুর। এটি এখন বাগমারার একটি পৌর এলাকা। রাজশাহী শহর থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে তাহেরপুর। আজ থেকে প্রায় ৫৪০ বছর আগে এখানে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ রায়। এ মন্দিরটি বাংলাদেশের প্রাচীনতম মন্দিরগুলোর মধ্যে অন্যতম। সে আমলে রাজা সাড়ে ৮ লাখ টাকা খরচ করে আয়োজন করেছিলেন শারদীয় দুর্গাপূজা। এখনকার আমলে ওই টাকার পরিমাণ ৩০০ কোটিরও বেশি। ঘটনাটি সম্রাট আকবরের আমলের।
এর আগে মহাশক্তির আরাধনা করেছিলেন অনেকেই। কিন্তু এত টাকা ব্যয় করে কোনো রাজবাড়িতে দুর্গাপূজার প্রথম আয়োজনটা সম্ভবত করেছিলেন রাজা কংসনারায়ণ। তাঁর সৌজন্যে মানুষ দেখেছিল অকালবোধনে আধুনিক দুর্গাপূজা।
তাহিরপুরের রাজবংশ ছিল বাংলার প্রাচীন রাজবংশগুলোর অন্যতম। এই রাজবংশের আদিপুরুষ মৌন ভট্ট। বংশের শ্রেষ্ঠ সামন্ত ছিলেন কংসনারায়ণ রায়। মোগল-পূর্ব সময়ে চট্টগ্রামের মগ দমন, ফৌজদারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাজা টোডরমলের সঙ্গে ভূমি বন্দোবস্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন কংসনারায়ণ। তিনি ভেবেছিলেন, সম্রাট তাঁকে বাংলার সুবেদার করবেন। কিন্তু সম্রাট তাঁকে ‘রাজা’ উপাধিতে ভূষিত করে বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত করেন। এরপর তিনি মনঃক্ষুণ্ন হয়ে বয়স বেড়ে যাওয়ার অজুহাতে সে দায়িত্ব ফিরিয়ে দেন সবিনয়ে।
রাজা কংসনারায়ণ রায়ের প্রতিষ্ঠিত মন্দিরে এবারও দুর্গাপূজা হচ্ছে। চাইলে দেখে আসতে পারেন ঐতিহাসিক সে মন্দিরের দুর্গাপূজা। ২০১৮ সালে স্থানীয় সাংসদ এনামুল হকের প্রচেষ্টায় প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে শ্রীশ্রী গোবিন্দ ও দুর্গামাতা মন্দিরে স্থাপন করা হয়েছে অষ্টধাতুর মূর্তি। দেশের খুব কম মন্দিরেই অষ্টধাতুর স্থায়ী দুর্গাপ্রতিমা রয়েছে।
এ রকম আর একটি প্রাচীন দুর্গাপূজা দেখে আসতে পারেন দিনাজপুর থেকে। দিনাজপুর রাজবাড়িতে হয় এ দুর্গাপূজা। দিনাজপুর রাজবাড়ি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ শতকে রাজা দিনরাজ ঘোষের হাত ধরে। এর পর এ বংশের জনপ্রিয় রাজাদের মধ্যে অন্যতম প্রাণনাথ রায় ও রামনাথ রায়। এ দুজনের সময় দিনাজপুর জমিদারবাড়ির ব্যাপক উন্নতি হয়। বিভিন্ন মন্দির বিশেষ করে কান্তজিউ মন্দির তৈরি শুরু করেন প্রাণনাথ রায় আর শেষ করেন রামনাথ রায়। এ রাজবাড়ির মন্দিরে দুর্গাপূজার বয়স আড়াই শ বছরের বেশি। এখন রাজবংশের সদস্যরা না থাকলেও ইতিহাসের অংশ হিসেবে আছে রাজবাড়ি ও সে বাড়ির মন্দিরের দুর্গাপূজা।
শুধু রাজশাহী বা দিনাজপুর নয়। বরং রংপুরসহ অন্যান্য শহরেও আছে প্রচুর প্রাচীন মন্দির। উত্তরবঙ্গের অসাধারণ হেমন্ত ঋতুর সঙ্গে এই দুর্গাপূজায় দেখে আসতে পারেন প্রাচীন এ মন্দিরগুলো। হতে পারেন ইতিহাসের সাক্ষী।
যেভাবে যাবেন
বাস, ট্রেন ও প্লেন তিন বাহনেই যাওয়া রাজশাহী কিংবা দিনাজপুর বা রংপুর। ঢাকা থেকে সরাসরি রাজশাহী যাওয়া যায় প্লেনে। আর ঢাকা থেকে সৈয়দপুর প্লেনে গিয়ে সেখান থেকে ভাড়ার গাড়ি বা বাসে দিনাজপুর কিংবা রংপুর যাওয়া যায়। এ ছাড়া ঢাকার গাবতলী, আসাদগেট, শ্যামলী ও মাজার রোড থেকে উত্তরবঙ্গগামী বাস ছাড়ে। এসি কিংবা ননএসি যেকোনো ধরনের বাস পাওয়া যাবে। ট্রেনে যেতে হলে কমলাপুর কিংবা এয়ারপোর্ট রেলস্টেশন চাপতে হবে রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর কিংবা উত্তরবঙ্গগামী যেকোনো ট্রেনে।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে