মোশারফ হোসেন
বিয়ের প্রসঙ্গ এলেই চলে আসে কনের সাজগোজ ও ত্বকের বাড়তি যত্নের বিষয়টি। কিন্তু বরের বেলায় কেবল ঝলমলে পোশাক আর গয়নাতেই কথা শেষ? জীবনের বিশেষ এই দিনটিতে নিজেকে সতেজ রাখতে হবু বরেরও নেওয়া চাই ত্বক ও চুলের বাড়তি যত্ন।
জেল্লা ছড়ানো ত্বকের যত্ন
সময় নিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন: বিষয়টি খুব সাধারণ হলেও বেশির ভাগ পুরুষ সঠিকভাবে মুখ পরিষ্কার করেন না। অনেকে হালকা পানির ঝাপ্টা কিংবা সাবান দিয়ে মুখে ধুয়ে নেন। এতে ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে। সাবানের পরিবর্তে নিয়মিত ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটি ত্বকে জমা ময়লা, তেল ও দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে ত্বকে পানি ও পিএইচ স্তরের ভারসাম্য ঠিক রাখে।
ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়শ্চারাইজিং: ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়শ্চারাইজিং ত্বকের যত্নের প্রাথমিক কাজ। এই তিনটিকে একত্রে সিটিএম বলে। ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কারের পর টোনার ব্যবহার করতে হবে। টোনার হিসেবে গোলাপজল ব্যবহার করতে পারেন। গোলাপজল ত্বকের বড় হয়ে যাওয়া রোমকূপ ছোট করতে সাহায্য করে। বিয়ের দিন ত্বকের শুষ্কতা ও ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে আগে থেকেই ত্বকের উপযোগী ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
এক্সফোলিয়েশন: বিয়ের কাজে প্রচুর ব্যস্ততা থাকলেও ত্বকের যত্ন নিতে ভোলা যাবে না। ত্বক নিয়মিত এক্সফোলিয়েট বা স্ক্রাব করতে হবে। এর ফলে ব্ল্যাক হেড দূর হবে। বিভিন্ন ধরনের রেডিমেড স্ক্রাব পাওয়া যায়। প্রথমে সামান্য পরিমাণ ফেস স্ক্রাব হাতে নিয়ে ভেজা মুখের চারপাশে ঘষতে থাকুন। কপাল, চিবুক ও নাকের ওপর হালকা করে চাপ দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এবার পানিতে মুখ ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।
নিয়মিত স্যালনে যাতায়াত: ব্যস্ততা থেকে সময় বের করে পছন্দের স্যালনে গিয়ে ফেশিয়াল, ফেস ম্যাসাজ, ওয়্যাক্স বা চুলের নতুন ছাঁট দেওয়ার মতো জরুরি কাজগুলো সেরে নিন। বিয়ের অন্তত চার দিন আগে চুল কাটান। এতে হেয়ারস্টাইলের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন।
ফেস মাস্ক: ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্য বেসন ও দুধের মিশ্রণ, ট্যান দূর করার জন্য দুধ ও টমেটোর মিশ্রণ এবং ত্বকের পরিচ্ছন্নতার জন্য মধু ও লেবুর মিশ্রণ লাগাতে পারেন। এর বাইরে ত্বকের শুষ্কতা, ব্রণ ও লালচে ভাব থেকে রক্ষা পেতে বিয়ের কমপক্ষে এক মাস আগে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
ঝলমলে চুলের যত্নে
তেল দিন: চুলে নিয়মিত হট অয়েল ম্যাসাজ করুন। এতে ভেতরে ও বাইরে থেকে চুল ভালো থাকবে। প্রতিবার চুল ধোয়ার আগে ১ ঘণ্টা তেল দিয়ে রাখলে চুলের গোড়া মজবুত ও মসৃণ হয়।
রাসায়নিক পণ্য এড়িয়ে চলুন: বেশির ভাগ পুরুষ চুলে জেল ও স্প্রে ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। এ ধরনের পণ্য চুলের জন্য ক্ষতিকর। বিয়ের আগে চুল পড়া থেকে বাঁচতে এসব রাসায়নিক পণ্যের ব্যবহার কমিয়ে দিন। চুল সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে ভেষজ হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন।
হেয়ার স্পা: চুলের আর্দ্রতা, তেলের ভারসাম্য রক্ষা, রক্তসঞ্চালন বাড়ানো, ক্ষতিগ্রস্ত চুল ঠিক করে স্বাস্থ্যকর, মসৃণ ও উজ্জ্বল চুল পেতে হেয়ার স্পা
করাতে পারেন।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাদ দিন:
বিয়ের ঠিক আগে চুল নিয়ে বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করাই ভালো। এ জন্য বিয়ের কয়েক মাস আগে ঠিক করে নিতে হবে বিয়ের দিন কোন ধরনের চুলের ছাঁট ও রং ব্যবহার করবেন।
সূত্র: ওয়েডিং বাজার
বিয়ের প্রসঙ্গ এলেই চলে আসে কনের সাজগোজ ও ত্বকের বাড়তি যত্নের বিষয়টি। কিন্তু বরের বেলায় কেবল ঝলমলে পোশাক আর গয়নাতেই কথা শেষ? জীবনের বিশেষ এই দিনটিতে নিজেকে সতেজ রাখতে হবু বরেরও নেওয়া চাই ত্বক ও চুলের বাড়তি যত্ন।
জেল্লা ছড়ানো ত্বকের যত্ন
সময় নিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন: বিষয়টি খুব সাধারণ হলেও বেশির ভাগ পুরুষ সঠিকভাবে মুখ পরিষ্কার করেন না। অনেকে হালকা পানির ঝাপ্টা কিংবা সাবান দিয়ে মুখে ধুয়ে নেন। এতে ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে। সাবানের পরিবর্তে নিয়মিত ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটি ত্বকে জমা ময়লা, তেল ও দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে ত্বকে পানি ও পিএইচ স্তরের ভারসাম্য ঠিক রাখে।
ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়শ্চারাইজিং: ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়শ্চারাইজিং ত্বকের যত্নের প্রাথমিক কাজ। এই তিনটিকে একত্রে সিটিএম বলে। ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কারের পর টোনার ব্যবহার করতে হবে। টোনার হিসেবে গোলাপজল ব্যবহার করতে পারেন। গোলাপজল ত্বকের বড় হয়ে যাওয়া রোমকূপ ছোট করতে সাহায্য করে। বিয়ের দিন ত্বকের শুষ্কতা ও ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে আগে থেকেই ত্বকের উপযোগী ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।
এক্সফোলিয়েশন: বিয়ের কাজে প্রচুর ব্যস্ততা থাকলেও ত্বকের যত্ন নিতে ভোলা যাবে না। ত্বক নিয়মিত এক্সফোলিয়েট বা স্ক্রাব করতে হবে। এর ফলে ব্ল্যাক হেড দূর হবে। বিভিন্ন ধরনের রেডিমেড স্ক্রাব পাওয়া যায়। প্রথমে সামান্য পরিমাণ ফেস স্ক্রাব হাতে নিয়ে ভেজা মুখের চারপাশে ঘষতে থাকুন। কপাল, চিবুক ও নাকের ওপর হালকা করে চাপ দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এবার পানিতে মুখ ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।
নিয়মিত স্যালনে যাতায়াত: ব্যস্ততা থেকে সময় বের করে পছন্দের স্যালনে গিয়ে ফেশিয়াল, ফেস ম্যাসাজ, ওয়্যাক্স বা চুলের নতুন ছাঁট দেওয়ার মতো জরুরি কাজগুলো সেরে নিন। বিয়ের অন্তত চার দিন আগে চুল কাটান। এতে হেয়ারস্টাইলের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন।
ফেস মাস্ক: ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্য বেসন ও দুধের মিশ্রণ, ট্যান দূর করার জন্য দুধ ও টমেটোর মিশ্রণ এবং ত্বকের পরিচ্ছন্নতার জন্য মধু ও লেবুর মিশ্রণ লাগাতে পারেন। এর বাইরে ত্বকের শুষ্কতা, ব্রণ ও লালচে ভাব থেকে রক্ষা পেতে বিয়ের কমপক্ষে এক মাস আগে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
ঝলমলে চুলের যত্নে
তেল দিন: চুলে নিয়মিত হট অয়েল ম্যাসাজ করুন। এতে ভেতরে ও বাইরে থেকে চুল ভালো থাকবে। প্রতিবার চুল ধোয়ার আগে ১ ঘণ্টা তেল দিয়ে রাখলে চুলের গোড়া মজবুত ও মসৃণ হয়।
রাসায়নিক পণ্য এড়িয়ে চলুন: বেশির ভাগ পুরুষ চুলে জেল ও স্প্রে ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। এ ধরনের পণ্য চুলের জন্য ক্ষতিকর। বিয়ের আগে চুল পড়া থেকে বাঁচতে এসব রাসায়নিক পণ্যের ব্যবহার কমিয়ে দিন। চুল সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে ভেষজ হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন।
হেয়ার স্পা: চুলের আর্দ্রতা, তেলের ভারসাম্য রক্ষা, রক্তসঞ্চালন বাড়ানো, ক্ষতিগ্রস্ত চুল ঠিক করে স্বাস্থ্যকর, মসৃণ ও উজ্জ্বল চুল পেতে হেয়ার স্পা
করাতে পারেন।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাদ দিন:
বিয়ের ঠিক আগে চুল নিয়ে বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করাই ভালো। এ জন্য বিয়ের কয়েক মাস আগে ঠিক করে নিতে হবে বিয়ের দিন কোন ধরনের চুলের ছাঁট ও রং ব্যবহার করবেন।
সূত্র: ওয়েডিং বাজার
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে