অনলাইন ডেস্ক
এবারের ঈদুল ফিতরে মহাসড়কে মোটরসাইকেল চলাচলে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করেনি সরকার। পদ্মা সেতুতেও শুরু হয়েছে মোটরসাইকেল চলাচল। বঙ্গবন্ধু সেতুতেও প্রতিবারের মতো মোটরসাইকেলের ভিড় দেখা গেছে।
বাস-ট্রেনের টিকিট পাওয়ার ঝামেলা, ভাড়ার নৈরাজ্য, রাস্তায় যানজট, ভোগান্তি এড়াতেই মোটরসাইকেলে ঈদযাত্রা করেন অনেকেই। আর এই ঈদযাত্রায় মোটরসাইকেল সঙ্গে নেওয়ার আগে কিছু বিষয় নজরে রাখা উচিত।
প্রাথমিক চেকআপ
১. একজন দক্ষ কারিগরের কাছে গিয়ে আপনার মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন অয়েল, ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার, সামনে-পেছনের চাকার ব্রেক, এয়ার ফিল্টার, ক্লাচ কেব্ল, প্লাগ, হর্ন পরীক্ষা করে নিন। ব্রেক সু বা প্যাড ক্ষয় হয়ে গেলে তা বদলে নিন। হাইওয়েতে কোথাও টুক করে বদলে নেবেন বা ফিরে এসে বদলাবেন—এমন ভাববেন না। হাইওয়েতে সব জায়গায় মসৃণ রাস্তা পাবেন না। তাই ব্রেক প্যাড বা সু অতিরিক্ত ক্ষয়ও হতে পারে। ইঞ্জিন সুরক্ষার জন্য কোম্পানি রিকমেন্ড করা ইঞ্জিন অয়েল ভরে নিন।
২. মোটরসাইকেলের ইন্ডিকেটর লাইট, হেডলাইট, ব্রেক লাইট, পাস লাইট জ্বলছে কি না, তা যাচাই করুন। কোনো লাইট নষ্ট হয়ে গেলে বদলে ফেলুন। যাঁরা রাতে হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালান, তাঁদের ভালো মানের হেডলাইট ব্যবহার করা উচিত। প্রয়োজন হলে কোনো ভালো প্রতিষ্ঠানের এলইডি লাইট ব্যবহার করতে পারেন।
৩. লুকিং গ্লাস পরীক্ষা করুন। সম্ভব হলে বাইকের লুকিং গ্লাসের সঙ্গে একটি ১৮০ ডিগ্রির ছোট গ্লাস লাগিয়ে নিন। এতে ব্লাইন্ড স্পটের পরিমাণ কমে যাবে।
৪. আপনার মোটরসাইকেলে যদি আলাদা কোনো কুলিং সিস্টেম থাকে, তাহলে তা পরীক্ষা করিয়ে নিন। প্রয়োজনে কুলিং অয়েল বদলে নিন।
৫. সামনের এবং পেছনের চাকায় হাওয়া ঠিক আছে কি না, তা পরীক্ষা করুন। ঠিক না থাকলে মোটরসাইকেল কোম্পানির রিকমেন্ড করা পরিমাণ হাওয়া চাকায় দিন। টিউবলেস চাকা হলে জেল ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন মানের জেল পাওয়া যায় বাজারে। জেল দেওয়ার ফলে হাইওয়েতে চাকায় ছোটখাটো লিক হলেও আপনাকে বিপদে পড়তে হবে না।
সঙ্গে যা নেওয়া দরকার
১. হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালানো আর যেকোনো শহরে মোটরসাইকেল চালানো একদমই আলাদা। সে ক্ষেত্রে হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালানোর আগে মানসিক প্রস্তুতি দরকার। সঙ্গে অবশ্যই রাখতে হবে সেফটি গিয়ার। সেফটি গিয়ার আপনাকে বাতাসের চাপ, ধুলোবালি এবং মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেলে শরীরে আঘাত পাওয়া থেকে রক্ষা করবে।
২. রেইনকোট সঙ্গে রাখুন। হাইওয়েতে যেকোনো সময় বৃষ্টি হতে পারে।
৩. ভালো মানের একটি হেলমেট নিন। সঙ্গে আরোহী থাকলে তাঁকেও ভালো মানের একটি হেলমেট দিন। অবশ্যই জুতা পরবেন, হাতে হ্যান্ডগ্লাভস।
৪. ব্যাকপ্যাক ব্যবহার না করা ভালো। সে জন্য বাইকের পেছনে বেল্টের মাধ্যমে একটি ব্যাগ নিতে পারেন। ব্যাগে পানি রাখবেন। আরও প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সরঞ্জাম রাখুন। আপনার বাইকের লাইসেন্স, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ট্যাক্স টোকেন, টুলস কিট সেট অবশ্যই সঙ্গে রাখবেন।
৫. হাইওয়েতে অনেক জায়গায় সড়ক ও ব্রিজের টোল দিতে হয়। সম্ভব হলে খুচরা টাকা সঙ্গে রাখবেন, তাহলে অনেক ক্ষেত্রে সুবিধা হবে।
যা বিবেচনায় রাখতে হবে
১. হাইওয়েতে আপনাকে থাকতে হবে বেশি সতর্ক, বেশি মনোযোগী। আর মোটরসাইকেল চালাতে হবে আরাম করে। তাড়াহুড়ো করা যাবে না। হাইওয়েতে সব গাড়িরই গতি বেশি থাকে। আপনাকেও সেই গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। লুকিং গ্লাসে সব সময় নজর রাখতে হবে। হাইওয়েতে থ্রি-হুইলার, সিএনজি চালিত, ব্যাটারিচালিত রিকশা নিষিদ্ধ হলেও কম গতির এসব গাড়ি সড়কে থাকবেই। এসব যানবাহন ও পথচারীর বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।
২. হাইওয়েতে আপনার গতি বেশি থাকবে, সে জন্য ব্রেক করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। গতির সঙ্গে সমন্বয় করে ব্রেক করবেন। হঠাৎ জোরে ব্রেক করলে ছিটকে পড়ে যেতে পারেন।
৩. ওভারটেক করার সময় নিজের মোটরসাইকেলের গতি নিয়ন্ত্রণে রাখুন। যখন আপনি বাস বা ট্রাক অতিক্রম করবেন, তখন বাতাসের চাপ বেশি থাকবে। সে ক্ষেত্রে বেশি সতর্ক থাকবেন। অবশ্যই ওভারটেক করার সময় হর্ন ও ইন্ডিকেটর লাইট ব্যবহার করবেন।
৪. আত্মবিশ্বাসী থাকতে হবে। হাইওয়েতে আত্মবিশ্বাস না থাকলে মোটরসাইকেল চালানোয় বিপদ বেশি।
৫. অবশ্যই ট্রাফিক আইন মেনে চলবেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সহায়তা করুন।
হাইওয়েতে মোটরসাইকেলের সিসি
১. সাধারণত হাইওয়েতে কম সিসির মোটরসাইকেল না চালানোই ভালো। এর মানে এই নয় যে হাইওয়েতে কম সিসির মোটরসাইকেল চালানো যাবে না।
২. হাইওয়েতে সহজে বাইক নিয়ন্ত্রণ অনেক বেশি জরুরি, যা সাধারণত কম সিসির মোটরসাইকেলে থাকে না। খেয়াল করে দেখবেন, কম সিসির বাইকগুলোতে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম থাকলেও এবিএস থাকে না। ফলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে যায়।
৩. উচ্চ সিসির মোটরসাইকেল মানে এই নয় যে সড়কে গতির ঝড় উঠবে। এ ধরনের মোটরসাইকেলে ব্রেকিং সিস্টেম, চাকার আকার, ইঞ্জিনের শক্তি থেকে শুরু করে ছোটখাটো সব বিষয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। ফলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণও সহজ হয়। কমে যায় সড়কে দুর্ঘটনার পরিমাণও। সে জন্য চেষ্টা করবেন একটি উচ্চ সিসির মোটরসাইকেল নিয়ে হাইওয়েতে চলাচল করার।
এবারের ঈদুল ফিতরে মহাসড়কে মোটরসাইকেল চলাচলে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করেনি সরকার। পদ্মা সেতুতেও শুরু হয়েছে মোটরসাইকেল চলাচল। বঙ্গবন্ধু সেতুতেও প্রতিবারের মতো মোটরসাইকেলের ভিড় দেখা গেছে।
বাস-ট্রেনের টিকিট পাওয়ার ঝামেলা, ভাড়ার নৈরাজ্য, রাস্তায় যানজট, ভোগান্তি এড়াতেই মোটরসাইকেলে ঈদযাত্রা করেন অনেকেই। আর এই ঈদযাত্রায় মোটরসাইকেল সঙ্গে নেওয়ার আগে কিছু বিষয় নজরে রাখা উচিত।
প্রাথমিক চেকআপ
১. একজন দক্ষ কারিগরের কাছে গিয়ে আপনার মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন অয়েল, ইঞ্জিন অয়েল ফিল্টার, সামনে-পেছনের চাকার ব্রেক, এয়ার ফিল্টার, ক্লাচ কেব্ল, প্লাগ, হর্ন পরীক্ষা করে নিন। ব্রেক সু বা প্যাড ক্ষয় হয়ে গেলে তা বদলে নিন। হাইওয়েতে কোথাও টুক করে বদলে নেবেন বা ফিরে এসে বদলাবেন—এমন ভাববেন না। হাইওয়েতে সব জায়গায় মসৃণ রাস্তা পাবেন না। তাই ব্রেক প্যাড বা সু অতিরিক্ত ক্ষয়ও হতে পারে। ইঞ্জিন সুরক্ষার জন্য কোম্পানি রিকমেন্ড করা ইঞ্জিন অয়েল ভরে নিন।
২. মোটরসাইকেলের ইন্ডিকেটর লাইট, হেডলাইট, ব্রেক লাইট, পাস লাইট জ্বলছে কি না, তা যাচাই করুন। কোনো লাইট নষ্ট হয়ে গেলে বদলে ফেলুন। যাঁরা রাতে হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালান, তাঁদের ভালো মানের হেডলাইট ব্যবহার করা উচিত। প্রয়োজন হলে কোনো ভালো প্রতিষ্ঠানের এলইডি লাইট ব্যবহার করতে পারেন।
৩. লুকিং গ্লাস পরীক্ষা করুন। সম্ভব হলে বাইকের লুকিং গ্লাসের সঙ্গে একটি ১৮০ ডিগ্রির ছোট গ্লাস লাগিয়ে নিন। এতে ব্লাইন্ড স্পটের পরিমাণ কমে যাবে।
৪. আপনার মোটরসাইকেলে যদি আলাদা কোনো কুলিং সিস্টেম থাকে, তাহলে তা পরীক্ষা করিয়ে নিন। প্রয়োজনে কুলিং অয়েল বদলে নিন।
৫. সামনের এবং পেছনের চাকায় হাওয়া ঠিক আছে কি না, তা পরীক্ষা করুন। ঠিক না থাকলে মোটরসাইকেল কোম্পানির রিকমেন্ড করা পরিমাণ হাওয়া চাকায় দিন। টিউবলেস চাকা হলে জেল ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন মানের জেল পাওয়া যায় বাজারে। জেল দেওয়ার ফলে হাইওয়েতে চাকায় ছোটখাটো লিক হলেও আপনাকে বিপদে পড়তে হবে না।
সঙ্গে যা নেওয়া দরকার
১. হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালানো আর যেকোনো শহরে মোটরসাইকেল চালানো একদমই আলাদা। সে ক্ষেত্রে হাইওয়েতে মোটরসাইকেল চালানোর আগে মানসিক প্রস্তুতি দরকার। সঙ্গে অবশ্যই রাখতে হবে সেফটি গিয়ার। সেফটি গিয়ার আপনাকে বাতাসের চাপ, ধুলোবালি এবং মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেলে শরীরে আঘাত পাওয়া থেকে রক্ষা করবে।
২. রেইনকোট সঙ্গে রাখুন। হাইওয়েতে যেকোনো সময় বৃষ্টি হতে পারে।
৩. ভালো মানের একটি হেলমেট নিন। সঙ্গে আরোহী থাকলে তাঁকেও ভালো মানের একটি হেলমেট দিন। অবশ্যই জুতা পরবেন, হাতে হ্যান্ডগ্লাভস।
৪. ব্যাকপ্যাক ব্যবহার না করা ভালো। সে জন্য বাইকের পেছনে বেল্টের মাধ্যমে একটি ব্যাগ নিতে পারেন। ব্যাগে পানি রাখবেন। আরও প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সরঞ্জাম রাখুন। আপনার বাইকের লাইসেন্স, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ট্যাক্স টোকেন, টুলস কিট সেট অবশ্যই সঙ্গে রাখবেন।
৫. হাইওয়েতে অনেক জায়গায় সড়ক ও ব্রিজের টোল দিতে হয়। সম্ভব হলে খুচরা টাকা সঙ্গে রাখবেন, তাহলে অনেক ক্ষেত্রে সুবিধা হবে।
যা বিবেচনায় রাখতে হবে
১. হাইওয়েতে আপনাকে থাকতে হবে বেশি সতর্ক, বেশি মনোযোগী। আর মোটরসাইকেল চালাতে হবে আরাম করে। তাড়াহুড়ো করা যাবে না। হাইওয়েতে সব গাড়িরই গতি বেশি থাকে। আপনাকেও সেই গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। লুকিং গ্লাসে সব সময় নজর রাখতে হবে। হাইওয়েতে থ্রি-হুইলার, সিএনজি চালিত, ব্যাটারিচালিত রিকশা নিষিদ্ধ হলেও কম গতির এসব গাড়ি সড়কে থাকবেই। এসব যানবাহন ও পথচারীর বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।
২. হাইওয়েতে আপনার গতি বেশি থাকবে, সে জন্য ব্রেক করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। গতির সঙ্গে সমন্বয় করে ব্রেক করবেন। হঠাৎ জোরে ব্রেক করলে ছিটকে পড়ে যেতে পারেন।
৩. ওভারটেক করার সময় নিজের মোটরসাইকেলের গতি নিয়ন্ত্রণে রাখুন। যখন আপনি বাস বা ট্রাক অতিক্রম করবেন, তখন বাতাসের চাপ বেশি থাকবে। সে ক্ষেত্রে বেশি সতর্ক থাকবেন। অবশ্যই ওভারটেক করার সময় হর্ন ও ইন্ডিকেটর লাইট ব্যবহার করবেন।
৪. আত্মবিশ্বাসী থাকতে হবে। হাইওয়েতে আত্মবিশ্বাস না থাকলে মোটরসাইকেল চালানোয় বিপদ বেশি।
৫. অবশ্যই ট্রাফিক আইন মেনে চলবেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সহায়তা করুন।
হাইওয়েতে মোটরসাইকেলের সিসি
১. সাধারণত হাইওয়েতে কম সিসির মোটরসাইকেল না চালানোই ভালো। এর মানে এই নয় যে হাইওয়েতে কম সিসির মোটরসাইকেল চালানো যাবে না।
২. হাইওয়েতে সহজে বাইক নিয়ন্ত্রণ অনেক বেশি জরুরি, যা সাধারণত কম সিসির মোটরসাইকেলে থাকে না। খেয়াল করে দেখবেন, কম সিসির বাইকগুলোতে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম থাকলেও এবিএস থাকে না। ফলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে যায়।
৩. উচ্চ সিসির মোটরসাইকেল মানে এই নয় যে সড়কে গতির ঝড় উঠবে। এ ধরনের মোটরসাইকেলে ব্রেকিং সিস্টেম, চাকার আকার, ইঞ্জিনের শক্তি থেকে শুরু করে ছোটখাটো সব বিষয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। ফলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণও সহজ হয়। কমে যায় সড়কে দুর্ঘটনার পরিমাণও। সে জন্য চেষ্টা করবেন একটি উচ্চ সিসির মোটরসাইকেল নিয়ে হাইওয়েতে চলাচল করার।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে