শিরিন সুলতানা
উপকরণ
আলু ৪০০ গ্রাম, মুরগীর হার ছাড়া মাংস ২/৩ টুকরো, কাঁচা মরিচ কুচি ৩ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ৬ টেবিল চামচ, হলুদ ১ চিমটি, পরিমাণমতো বেসন, ডিম ফেটানো ১ টি, লবণ স্বাদমতো, তেল পরিমাণমতো।
প্রণালি
আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিন। আলু মথে এর সঙ্গে সামান্য লবণ, মরিচ কুচি এবং পেঁয়াজ কুচি দিয়ে মেখে নিন। মুরগীর হাড় ছাড়া মাংস সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ মাংস হাতে ছাড়িয়ে ঝিরি ঝিরি করে নিন। একটি প্যানে তেল দিয়ে গরম করে এতে পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ কুঁচি, লবণ, হলুদ দিয়ে ভালো করে নেড়ে চেড়ে এতে ঝিরি করা মাংস দিয়ে দিন।
মাংস কিছুটা ভাজিভাজি হয়ে এলে নামিয়ে নিন। আগেই তৈরি করে রাখা আলু মাখা সমান ২০ টি অংশে ভাগ করে নিন। এরপর একটি অংশ নিয়ে হাতের তালুতে নিয়ে মাঝে গোল করে নিন। মাঝের গোল অংশে মাংস দিয়ে আলু দিয়ে ঢেকে দিয়ে বলের মতো তৈরি করে হালকা চাপ দিয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন মাংস যাতে বের না হয়ে যায়। ফ্রাইং প্যানে তেল গরম হতে দিন। তেল এমন ভাবে দেবেন যাতে ডুবো তেল না হয় আবার একবারে কম তেল না হয়। তেল গরম হয়ে এলে চপটি হলুদ, লবণ ও ফেটানো ডিম মেশানো বেসনের মধ্যে চুবিয়ে তেলে দিয়ে দিন। এভাবে প্রতিটি চপ লালচে করে ভেজে তুলুন।
উপকরণ
আলু ৪০০ গ্রাম, মুরগীর হার ছাড়া মাংস ২/৩ টুকরো, কাঁচা মরিচ কুচি ৩ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ৬ টেবিল চামচ, হলুদ ১ চিমটি, পরিমাণমতো বেসন, ডিম ফেটানো ১ টি, লবণ স্বাদমতো, তেল পরিমাণমতো।
প্রণালি
আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিন। আলু মথে এর সঙ্গে সামান্য লবণ, মরিচ কুচি এবং পেঁয়াজ কুচি দিয়ে মেখে নিন। মুরগীর হাড় ছাড়া মাংস সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ মাংস হাতে ছাড়িয়ে ঝিরি ঝিরি করে নিন। একটি প্যানে তেল দিয়ে গরম করে এতে পেঁয়াজ কুঁচি, মরিচ কুঁচি, লবণ, হলুদ দিয়ে ভালো করে নেড়ে চেড়ে এতে ঝিরি করা মাংস দিয়ে দিন।
মাংস কিছুটা ভাজিভাজি হয়ে এলে নামিয়ে নিন। আগেই তৈরি করে রাখা আলু মাখা সমান ২০ টি অংশে ভাগ করে নিন। এরপর একটি অংশ নিয়ে হাতের তালুতে নিয়ে মাঝে গোল করে নিন। মাঝের গোল অংশে মাংস দিয়ে আলু দিয়ে ঢেকে দিয়ে বলের মতো তৈরি করে হালকা চাপ দিয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন মাংস যাতে বের না হয়ে যায়। ফ্রাইং প্যানে তেল গরম হতে দিন। তেল এমন ভাবে দেবেন যাতে ডুবো তেল না হয় আবার একবারে কম তেল না হয়। তেল গরম হয়ে এলে চপটি হলুদ, লবণ ও ফেটানো ডিম মেশানো বেসনের মধ্যে চুবিয়ে তেলে দিয়ে দিন। এভাবে প্রতিটি চপ লালচে করে ভেজে তুলুন।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
১ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
১ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
১ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
১ দিন আগে