অনলাইন ডেস্ক
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। সম্প্রতি তিনি মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের রিপাবলিকান প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, সংবিধান ভেঙে হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভক্স নিউজের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। ওয়াশিংটন ডিসির একটি হোটেলে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে নির্বাচিত রিপাবলিকানদের প্রতিনিধিদের সামনে বক্তব্য রাখেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আপনারা যদি অন্য কিছু না ভাবেন, তাহলে হয়তো আমি আর প্রার্থী হব না।’
বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউস সফরের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘উনি (বাইডেন) ভালো করছেন, তবে আমাদের অন্য কিছু ভাবতে হবে।’ এ সময় ট্রাম্পের সমর্থকেরা ব্যাপক উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
এদিকে, বিশ্লেষকেরা মনে করছেন—এই বক্তব্যের মাধ্যমে ট্রাম্প সম্ভবত সংবিধান ভেঙে দিয়ে নতুন করে তৃতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়াই ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে মার্কিন সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী অনুসারে, একজন প্রেসিডেন্ট দুই মেয়াদের বেশি অর্থাৎ তৃতীয়বারের জন্য প্রার্থী হতে পারেন না।
ট্রাম্প যদি তৃতীয় মেয়াদে দাঁড়াতে চান, তবে তাঁকে প্রথমে এই সংশোধনী বাতিল করতে হবে। এটি একটি কঠিন কাজ। এর জন্য তাঁকে কংগ্রেস এবং বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের আইনসভাগুলোর সমর্থন পেতে হবে। যা তাঁর জন্য প্রায় অসম্ভব। এ বিষয়ে ভক্স নিউজকে সেখানে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবিধান বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘না, এর কোনো সম্ভাবনা নেই। এটি তাঁর (ট্রাম্পের) শেষ প্রেসিডেন্ট প্রার্থিতা।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী অনুসারে, একজন প্রেসিডেন্ট কোনোভাবেই দুই মেয়াদের বেশি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২২ তম সংশোধনীর ধারা ১-এ বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারবেন না। আর কোনো ব্যক্তি যিনি অন্য কোনো নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের মেয়াদের দুই বছরের বেশি সময় প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত থাকেন বা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, তিনি আরও একবারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারবেন না।’
সংশোধনীর ধারা-২—এ বলা হয়েছে, ‘এই সংশোধনী কেবল তখনই কার্যকর হবে, যখন কংগ্রেসে এই বিষয়টি উত্থাপনের পর থেকে সাত বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তিন-চতুর্থাংশ অঙ্গরাজ্যের আইনসভা এটি অনুমোদন করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী: ইতিহাস ও প্রাসঙ্গিকতা
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টদের মেয়াদ সর্বোচ্চ দুইবারে সীমাবদ্ধ রাখার ব্যবস্থা প্রথম কার্যকর হয় ১৯৫১ সালে। এর পেছনে দুই দল-রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের সম্মিলিত দাবি ছিল। কারণ, সাবেক প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট নজিরবিহীনভাবে চারবার নির্বাচিত হন। ১৯৪৫ সালে তিনি চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
যদিও রুজভেল্টই একমাত্র প্রেসিডেন্ট, যিনি দুইবারের বেশি মেয়াদে নির্বাচিত হন। তবে এরপর থেকেই দুই দলের আইনপ্রণেতারা একমত হন যে, প্রেসিডেন্টদের মেয়াদে নির্দিষ্ট সীমা থাকা উচিত। ফলে সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী কার্যকর হয়, যা প্রেসিডেন্টদের সর্বোচ্চ দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ করে দেয়।
প্রথম প্রেসিডেন্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জর্জ ওয়াশিংটন দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করে পদত্যাগ করেন। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে অনুসরণ করার বিষয়েও উভয় দল সম্মতি জানায়।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সংশোধনী বাতিল কি সম্ভব?
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সংশোধনীর ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। যা কোনো সংশোধনীকে সহজে বাতিল করা বা বাদ দেওয়া থেকে বিরত রাখে। তবে এটি অসম্ভব নয়। এটি করতে হলে প্রথমে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস ও সিনেটে দুই-তৃতীয়াংশ (৬৭ শতাংশ) সমর্থন থাকতে হবে। প্রতিনিধি পরিষদের মোট সদস্য সংখ্যা ৪৩৫ জন, এর মধ্যে ২৯০ জনের সমর্থন প্রয়োজন। সিনেটে ১০০ জন সদস্যের মধ্যে ৬৭ জনের ভোট পেতে হবে।
কিন্তু এতেও সব প্রক্রিয়া শেষ হয় না। বিলটি পাস হওয়ার পর এটি প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে পাঠানো হবে। সেখানে তিন-চতুর্থাংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে এটি অনুমোদন পেতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের মোট ৫০টি অঙ্গরাজ্যের মধ্যে ৩৮টি রাজ্যকে এ প্রস্তাবে সম্মতি জানাতে হবে। এই তিনটি ধাপ সফলভাবে পার হওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য অত্যন্ত কঠিন বলে ধরে নেওয়া যায়।
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। সম্প্রতি তিনি মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের রিপাবলিকান প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, সংবিধান ভেঙে হলেও তিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভক্স নিউজের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। ওয়াশিংটন ডিসির একটি হোটেলে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে নির্বাচিত রিপাবলিকানদের প্রতিনিধিদের সামনে বক্তব্য রাখেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আপনারা যদি অন্য কিছু না ভাবেন, তাহলে হয়তো আমি আর প্রার্থী হব না।’
বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউস সফরের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘উনি (বাইডেন) ভালো করছেন, তবে আমাদের অন্য কিছু ভাবতে হবে।’ এ সময় ট্রাম্পের সমর্থকেরা ব্যাপক উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
এদিকে, বিশ্লেষকেরা মনে করছেন—এই বক্তব্যের মাধ্যমে ট্রাম্প সম্ভবত সংবিধান ভেঙে দিয়ে নতুন করে তৃতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়াই ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে মার্কিন সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী অনুসারে, একজন প্রেসিডেন্ট দুই মেয়াদের বেশি অর্থাৎ তৃতীয়বারের জন্য প্রার্থী হতে পারেন না।
ট্রাম্প যদি তৃতীয় মেয়াদে দাঁড়াতে চান, তবে তাঁকে প্রথমে এই সংশোধনী বাতিল করতে হবে। এটি একটি কঠিন কাজ। এর জন্য তাঁকে কংগ্রেস এবং বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের আইনসভাগুলোর সমর্থন পেতে হবে। যা তাঁর জন্য প্রায় অসম্ভব। এ বিষয়ে ভক্স নিউজকে সেখানে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবিধান বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘না, এর কোনো সম্ভাবনা নেই। এটি তাঁর (ট্রাম্পের) শেষ প্রেসিডেন্ট প্রার্থিতা।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী অনুসারে, একজন প্রেসিডেন্ট কোনোভাবেই দুই মেয়াদের বেশি দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২২ তম সংশোধনীর ধারা ১-এ বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারবেন না। আর কোনো ব্যক্তি যিনি অন্য কোনো নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের মেয়াদের দুই বছরের বেশি সময় প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত থাকেন বা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, তিনি আরও একবারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারবেন না।’
সংশোধনীর ধারা-২—এ বলা হয়েছে, ‘এই সংশোধনী কেবল তখনই কার্যকর হবে, যখন কংগ্রেসে এই বিষয়টি উত্থাপনের পর থেকে সাত বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তিন-চতুর্থাংশ অঙ্গরাজ্যের আইনসভা এটি অনুমোদন করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী: ইতিহাস ও প্রাসঙ্গিকতা
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টদের মেয়াদ সর্বোচ্চ দুইবারে সীমাবদ্ধ রাখার ব্যবস্থা প্রথম কার্যকর হয় ১৯৫১ সালে। এর পেছনে দুই দল-রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের সম্মিলিত দাবি ছিল। কারণ, সাবেক প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট নজিরবিহীনভাবে চারবার নির্বাচিত হন। ১৯৪৫ সালে তিনি চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
যদিও রুজভেল্টই একমাত্র প্রেসিডেন্ট, যিনি দুইবারের বেশি মেয়াদে নির্বাচিত হন। তবে এরপর থেকেই দুই দলের আইনপ্রণেতারা একমত হন যে, প্রেসিডেন্টদের মেয়াদে নির্দিষ্ট সীমা থাকা উচিত। ফলে সংবিধানের ২২ তম সংশোধনী কার্যকর হয়, যা প্রেসিডেন্টদের সর্বোচ্চ দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ করে দেয়।
প্রথম প্রেসিডেন্ট এবং যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জর্জ ওয়াশিংটন দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করে পদত্যাগ করেন। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে অনুসরণ করার বিষয়েও উভয় দল সম্মতি জানায়।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সংশোধনী বাতিল কি সম্ভব?
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান সংশোধনীর ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। যা কোনো সংশোধনীকে সহজে বাতিল করা বা বাদ দেওয়া থেকে বিরত রাখে। তবে এটি অসম্ভব নয়। এটি করতে হলে প্রথমে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস ও সিনেটে দুই-তৃতীয়াংশ (৬৭ শতাংশ) সমর্থন থাকতে হবে। প্রতিনিধি পরিষদের মোট সদস্য সংখ্যা ৪৩৫ জন, এর মধ্যে ২৯০ জনের সমর্থন প্রয়োজন। সিনেটে ১০০ জন সদস্যের মধ্যে ৬৭ জনের ভোট পেতে হবে।
কিন্তু এতেও সব প্রক্রিয়া শেষ হয় না। বিলটি পাস হওয়ার পর এটি প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে পাঠানো হবে। সেখানে তিন-চতুর্থাংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে এটি অনুমোদন পেতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের মোট ৫০টি অঙ্গরাজ্যের মধ্যে ৩৮টি রাজ্যকে এ প্রস্তাবে সম্মতি জানাতে হবে। এই তিনটি ধাপ সফলভাবে পার হওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য অত্যন্ত কঠিন বলে ধরে নেওয়া যায়।
তুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৪ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
৬ ঘণ্টা আগেজনগণের ভোটাধিকার হরণ, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী পাসের প্রতিবাদে ২৪ নভেম্বর (বুধবার) দেশব্যাপী ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন কারান্তরীণ পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) তাঁর মুক্তি ও নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে বিক্ষ
৮ ঘণ্টা আগে