অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বর্তমানে ‘কঠিন অবস্থায়’ আছেন। ইউক্রেনে আক্রমণ করার শাস্তি হিসেবে পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় দেশটি চাপের মুখে আছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাইডেন হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘পুতিন বর্তমানে কঠিন অবস্থায় আছেন এবং আমি মনে করি এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে তিনি যেসব ভয়াবহ কাজ করে যাচ্ছেন, তাঁকে আর সেগুলো করার অবকাশ দেওয়া যাবে না।’ তিনি আরও বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থন পেলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে জেতার সত্যিকারের সুযোগ আছে ইউক্রেনের।
এদিকে, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ওপর নানামাত্রিক প্রভাব পড়েছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে অর্থনৈতিক খাতে রাশিয়ার ব্যাংকিং ব্যবস্থায় বিশাল প্রভাব পড়েছে। রাশিয়ার বেশ কিছু ব্যাংককে আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেনের অনলাইন সিস্টেম সুইফট থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, যার কারণে দেশটির পক্ষে আন্তর্জাতিক লেনদেন জটিল হয়ে গেছে। এ ছাড়া, রাশিয়ার বিদেশে মজুত সম্পদের অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ, প্রায় ৩১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদ পশ্চিমা দেশগুলো জব্দ করেছে।
নিষেধাজ্ঞার কারণে বিদেশি পণ্য ও সেবা সরবরাহ কমে যাওয়ায় রুশ নাগরিকদের জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া চীন, তুরস্ক, ভারত ও আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো থেকে প্রযুক্তি, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় রাশিয়ার বিভিন্ন শিল্প খাত ও সামরিক প্রযুক্তি উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার সামরিক সরবরাহ চেইনে কিছুটা বাধা সৃষ্টি হয়েছে, তবে দেশটি বিকল্প উৎস থেকে সরবরাহ নিশ্চিতের চেষ্টা করছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রুশ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলো আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও বিনিময়ে সীমাবদ্ধতা অনুভব করছে।
তবে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক, সামাজিক ও কূটনৈতিক চাপ মোকাবিলায় দেশটি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হলো ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমানো। রাশিয়া আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলায় ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে রুবল ও অন্যান্য মুদ্রা ব্যবহার বাড়ানোর চেষ্টা করেছে। এতে আন্তর্জাতিক লেনদেনে রুবল ব্যবহারের প্রচেষ্টা বেড়েছে। তবে, ডলারের প্রভাব কমাতে এই পদক্ষেপের কার্যকারিতা সীমিত ছিল।
রাশিয়া পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক সীমিত হওয়ায় চীন, ভারত, তুরস্ক ও আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করেছে। এতে কিছু ক্ষেত্রে বাণিজ্য বেড়েছে। রাশিয়া বিদেশি পণ্যের আমদানি কমিয়ে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করেছে। এতে কিছু ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে, তবে প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুরোপুরি সফল হয়নি।
রাশিয়া মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য আর্থিক নীতি গ্রহণ করেছে। এতে কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে, তবে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চ্যালেঞ্জ অব্যাহত রয়েছে। রাশিয়া পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রভাব কমিয়ে নিজস্ব সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ প্রচার করেছে। এতে কিছু ক্ষেত্রে সামাজিক ঐক্য বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বর্তমানে ‘কঠিন অবস্থায়’ আছেন। ইউক্রেনে আক্রমণ করার শাস্তি হিসেবে পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় দেশটি চাপের মুখে আছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাইডেন হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘পুতিন বর্তমানে কঠিন অবস্থায় আছেন এবং আমি মনে করি এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে তিনি যেসব ভয়াবহ কাজ করে যাচ্ছেন, তাঁকে আর সেগুলো করার অবকাশ দেওয়া যাবে না।’ তিনি আরও বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থন পেলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে জেতার সত্যিকারের সুযোগ আছে ইউক্রেনের।
এদিকে, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ওপর নানামাত্রিক প্রভাব পড়েছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে অর্থনৈতিক খাতে রাশিয়ার ব্যাংকিং ব্যবস্থায় বিশাল প্রভাব পড়েছে। রাশিয়ার বেশ কিছু ব্যাংককে আন্তর্জাতিক আর্থিক লেনদেনের অনলাইন সিস্টেম সুইফট থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, যার কারণে দেশটির পক্ষে আন্তর্জাতিক লেনদেন জটিল হয়ে গেছে। এ ছাড়া, রাশিয়ার বিদেশে মজুত সম্পদের অর্ধেকেরও বেশি অর্থাৎ, প্রায় ৩১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদ পশ্চিমা দেশগুলো জব্দ করেছে।
নিষেধাজ্ঞার কারণে বিদেশি পণ্য ও সেবা সরবরাহ কমে যাওয়ায় রুশ নাগরিকদের জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়া চীন, তুরস্ক, ভারত ও আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো থেকে প্রযুক্তি, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় রাশিয়ার বিভিন্ন শিল্প খাত ও সামরিক প্রযুক্তি উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার সামরিক সরবরাহ চেইনে কিছুটা বাধা সৃষ্টি হয়েছে, তবে দেশটি বিকল্প উৎস থেকে সরবরাহ নিশ্চিতের চেষ্টা করছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রুশ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলো আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও বিনিময়ে সীমাবদ্ধতা অনুভব করছে।
তবে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ওপর আরোপিত অর্থনৈতিক, সামাজিক ও কূটনৈতিক চাপ মোকাবিলায় দেশটি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হলো ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমানো। রাশিয়া আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মোকাবিলায় ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে রুবল ও অন্যান্য মুদ্রা ব্যবহার বাড়ানোর চেষ্টা করেছে। এতে আন্তর্জাতিক লেনদেনে রুবল ব্যবহারের প্রচেষ্টা বেড়েছে। তবে, ডলারের প্রভাব কমাতে এই পদক্ষেপের কার্যকারিতা সীমিত ছিল।
রাশিয়া পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক সীমিত হওয়ায় চীন, ভারত, তুরস্ক ও আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করেছে। এতে কিছু ক্ষেত্রে বাণিজ্য বেড়েছে। রাশিয়া বিদেশি পণ্যের আমদানি কমিয়ে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করেছে। এতে কিছু ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জিত হয়েছে, তবে প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুরোপুরি সফল হয়নি।
রাশিয়া মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য আর্থিক নীতি গ্রহণ করেছে। এতে কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে, তবে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চ্যালেঞ্জ অব্যাহত রয়েছে। রাশিয়া পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রভাব কমিয়ে নিজস্ব সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ প্রচার করেছে। এতে কিছু ক্ষেত্রে সামাজিক ঐক্য বেড়েছে।
মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং, টেক জায়ান্ট গুগল ও মাইক্রোসফট প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য ১০ লাখ ডলার করে অনুদান দিয়েছে। জ্বালানি কোম্পানি শেভরন, প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা এবং অনলাইন রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম উবারও অনুদান দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির..
৪৪ মিনিট আগেসঞ্জয় পতিদার ভারতের মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়ন জেলার বাসিন্দা। বিবাহিত এই পুরুষের পরকীয়া প্রেমিকা ছিলেন পিঙ্কি (৩০)। তাঁরা দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকার পর এক পর্যায়ে পিঙ্কি সঞ্জয়কে বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু সঞ্জয় তাঁর আগের সংসার বাঁচাতে খুন করেন পিঙ্কিকে এবং প্রায় ৮ মাস ধরে তাঁর লাশ রেখে দিন একটি ফ্রিজে.
২ ঘণ্টা আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নের বিনিময়ে জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীটির এক সূত্র কাতারের সংবাদপত্র আল-আরাবি আল-জাদিদকে জানিয়েছে, প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি-জিম্মি বিনিময় চুক্তির পরবর্তী পর্যায়সমূহ দেরি ছাড়াই
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসনে ২০২৫ সালের প্রথম ১০ দিনে গাজা উপত্যকায় ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হামাস শাসিত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর ফলে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে নিহতের সংখ্যা ৪৬ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে মেডিকেল জার্নাল...
৫ ঘণ্টা আগে