গতকাল বুধবার ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বাইডেন। চার বছর আগে বিজয়ী কঠোর প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রতি যে সৌজন্য ট্রাম্পের দেখানোর দরকার ছিল, সেটা বাইডেন না পেলেও নিজে এই আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে দেরি করেননি।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্যের জেরে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প।
মার্কিন সেলিব্রিটি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক বলেছেন, ‘ইউক্রেনে কাণ্ডজ্ঞানহীন রক্তপাত শিগগিরই শেষ হবে। যুদ্ধবাজ মুনাফাখোরদের জন্য সময় শেষ।’
‘এক দিনের মধ্যেই’ রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধান খুঁজে বের করার নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে কীভাবে তা করবেন সে বিষয়ে তখন কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আনুষ্ঠানিকভাবে আগামী ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের শাসনভার হাতে নেবেন তিনি। কিন্তু দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার আগেই রাশিয়া ও ইউক্রে
ভারত থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) ডিজেলসহ বিভিন্ন জ্বালানি রপ্তানি ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিকে ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। এতে ইইউয়ের শীর্ষ জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে ভারত। তবে এসব জ্বালানির বড় অংশ রাশিয়া থেকে ছাড়ে কিনেছে ভারত। এরপর পরিশোধন করে চড়া দামে ইইউয়ে বিক্রি করেছে।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এই হামলায় অন্তত ৩৪টি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর মস্কোয় এটিই সবচেয়ে বড় হামলা কিয়েভের। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধ বন্ধে নতুন প্রস্তাব দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর প্রস্তাব অনুসারে, রাশিয়া ওই ইউক্রেনের সেনাদের মধ্যে একটি ৮০০ মাইল দীর্ঘ বাফার জোন প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই বাফার জোন প্রতিষ্ঠা করবে ইউরোপীয় ও ব্রিটেনের সেনারা
ইউক্রেনে সরাসরি কাজ করে পারবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঠিকাদারেরা। যাতে করে ইউক্রেনকে দেওয়া মার্কিন সমরাস্ত্র মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারে এসব প্রতিষ্ঠান। এরই মধ্যে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন এই অনুমতি দিয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন—এর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে। আর এতে ক্ষমতা হারিয়েছে ডেমোক্র্যাটরা। তাই আগামী জানুয়ারি মাসেই বিদায় নিতে হচ্ছে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। তবে বিদায় নেওয়ার আগে ইউক্রেনকে আরও ৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জান
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘আসল পুরুষ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। একই সঙ্গে, দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া তাঁকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন পুতিন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি বলেছেন পুতিনকে কোনো ছাড় দেওয়ার ধারণা ইউক্রেনের জন্য অগ্রহণযোগ্য। ছাড় দেওয়া হলে পুরো বিষয়টি ইউরোপের জন্য আত্মহত্যার শামিল হবে বলেও মনে করেন তিনি।
সামরিক বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে ইউক্রেনের চাকরিজীবী এবং বিশ্লেষকেরা বলছেন, একজন পুতিনবান্ধব প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউসে যাওয়ার কারণে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয়ের সম্ভাবনা আরও ক্ষীণ হয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। অর্থাৎ, তাঁর হোয়াইট হাউস যাত্রা নিশ্চিত। আর হোয়াইট হাউসে ওভাল অফিসেরে চেয়ারে বসার মাত্র দুই সেকেন্ডের মধ্যে এক ব্যক্তিকে চাকরিচ্যুত করতে চান তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য
ট্রাম্প প্রথম মেয়াদে দায়িত্ব পালনের পর দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রচারণার সময় নানাবিধ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এগুলোর মধ্যে ৭টি প্রতিশ্রুতি তিনি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি সেই অগ্রাধিকারভিত্তিক কাজগুলো নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে
নির্বাচনে ট্রাম্প জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ অবস্থায় ট্রাম্প জয়ী হলে ইউক্রেন যুদ্ধের কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই মাথা ঘামাচ্ছেন। ইতিপূর্বে ট্রাম্পের কিছু মন্তব্য থেকে ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এই ইস্যুতে গত বছর
নির্বাচনে প্রধান দুই প্রার্থী ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিস ও রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস দিয়েছে জরিপগুলো। নির্বাচনে ট্রাম্প জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ অবস্থায় ট্রাম্প জয়ী হলে ইউক্রেন যুদ্ধের কী হবে, তা নিয়ে অনেকে
ইউক্রেনে বিজয়ী হওয়া পর্যন্ত রাশিয়াকে সহায়তা দিয়ে যাবে উত্তর কোরিয়া। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী চয়ে সন হুই গতকাল শুক্রবার মস্কোয় রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে বৈঠকের সময় এই ঘোষণা দেন।