অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পুরিতে জগন্নাথ মন্দিরে ঘুরতে গিয়ে রাজনৈতিক বিতর্কের সূত্রপাত করেছেন ইউটিউবার কামিয়া জানি। এ সপ্তাহের শুরুতে তিনি জগন্নাথ মন্দিরে ঘুরতে যান। কামিয়া জানিকে ‘গরুর মাংস খাওয়া প্রচারকারী’ আখ্যা দিয়ে তাকে মন্দিরে প্রবেশের সুবিধা করে দিয়েছে—রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এনেছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। এ পরিস্থিতিতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে কামিয়া জানি বলেছেন, তিনি একজন হিন্দু। তিনি কখনোই গরুর মাংস খাননি এবং তা প্রচারও করেননি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে খবরটি বলা হয়েছে।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে নিজের পেজে একটি ভিডিও পোস্ট করে কামিয়া জানি বলেন, ‘জগন্নাথ মন্দিরে যাওয়ার পেছনে আমার উদ্দেশ্য ছিল ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ নেওয়া এবং মন্দিরের অবকাঠামো সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করা। আমি একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বী। আমি কখনো গরুর মাংস খাইনি এবং গরুর মাংস খাওয়া প্রচারও করিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক বিতর্কের প্রেক্ষিতে প্রকৃত ঘটনা এবং সত্য প্রকাশ করা জরুরি। এই একটি ঘটনা কোনোভাবেই আমার দেশ এবং এর সমৃদ্ধ সংস্কৃতির প্রতি আমার গর্বকে নাড়া দেবে না। আমি একজন গর্বিত ভারতীয় এবং সেটাই থাকব।’
শ্রী জগন্নাথের সংস্কৃতিকে তুলে ধরে কামিয়া জানি একটি ভিডিও পোস্ট করার পরেই মূলত বিতর্কের সূত্রপাত হয়। ভিডিওটিতে ‘মহাপ্রসাদ’, চলমান হেরিটেজ করিডর প্রকল্প এবং মন্দিরের উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত অন্যান্য দিকগুলোর গুরুত্বের বিষয়ে কথা বলেন বিজু জনতা দলের (বিজেডি) নেতা ভি কে পান্ডিয়ান।
এরপর বিজেপি অভিযোগ করে যে, কামিয়া জানিকে জগন্নাথ মন্দিরে প্রবেশে সুবিধা করে দিয়েছেন এই বিজেডি নেতা। তাদের আপত্তির কারণ, নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নাকি গরুর মাংস খাওয়া প্রচার করেছেন কামিয়া জানি। আর, ১২ শতকে স্থাপিত জগন্নাথ মন্দিরে হিন্দু ব্যতীত কারো প্রবেশের অনুমতি নেই। তাই মন্দিরের পবিত্রতা বিনষ্ট ও অবজ্ঞার অভিযোগ আনা হয় কামিয়া জানির বিরুদ্ধে।
বিজেপির ওডিশা ইউনিট সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ পুরি শ্রীমন্দিরের পবিত্রতা ভি কে পান্ডিয়ানের দ্বারা লজ্জাজনকভাবে অবজ্ঞা করা হয়েছে। তিনি জগন্নাথ মন্দিরের পবিত্র প্রাঙ্গণে একজন গরুর মাংস খাওয়া প্রচারকারীকে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছেন। দায়ীদের দ্রুত এবং গুরুতর পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে।’
একটি রেস্তোরাঁয় কামিয়া জানির ছবিও দেওয়া হয়েছে পোস্টটিতে। সেই রেস্তোরাঁয় গরুর মাংস পরিবেশন করা হয়। সেই ছবি সম্পর্কে কামিয়া জানি বলেন, ছবিগুলো কেরালার একটি ভিডিও থেকে নেওয়া হয়েছে—যেখানে তিনি দুই ট্রাক ড্রাইভারের শুরু করা একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন। রেস্তোরাঁটি গরুর মাংসের খাবারের জন্য বিখ্যাত। তবে সেখানে গিয়ে গরুর মাংস খাননি বলে দাবি করেন এই ইউটিউবার।
তিনি বলেন, ‘আরও অনেক স্থানীয় খাবার নিয়ে আমি ভিডিও বানিয়েছি। তার সবই যে আমি খেয়েছি, তা নয়। আশা করব, ভুল বোঝাবুজির কারণে যারা কষ্ট পেয়েছেন তারা বিষয়টি বুঝতে পারবেন।’
ভারতের পুরিতে জগন্নাথ মন্দিরে ঘুরতে গিয়ে রাজনৈতিক বিতর্কের সূত্রপাত করেছেন ইউটিউবার কামিয়া জানি। এ সপ্তাহের শুরুতে তিনি জগন্নাথ মন্দিরে ঘুরতে যান। কামিয়া জানিকে ‘গরুর মাংস খাওয়া প্রচারকারী’ আখ্যা দিয়ে তাকে মন্দিরে প্রবেশের সুবিধা করে দিয়েছে—রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এনেছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। এ পরিস্থিতিতে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে কামিয়া জানি বলেছেন, তিনি একজন হিন্দু। তিনি কখনোই গরুর মাংস খাননি এবং তা প্রচারও করেননি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে খবরটি বলা হয়েছে।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে নিজের পেজে একটি ভিডিও পোস্ট করে কামিয়া জানি বলেন, ‘জগন্নাথ মন্দিরে যাওয়ার পেছনে আমার উদ্দেশ্য ছিল ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ নেওয়া এবং মন্দিরের অবকাঠামো সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করা। আমি একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বী। আমি কখনো গরুর মাংস খাইনি এবং গরুর মাংস খাওয়া প্রচারও করিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক বিতর্কের প্রেক্ষিতে প্রকৃত ঘটনা এবং সত্য প্রকাশ করা জরুরি। এই একটি ঘটনা কোনোভাবেই আমার দেশ এবং এর সমৃদ্ধ সংস্কৃতির প্রতি আমার গর্বকে নাড়া দেবে না। আমি একজন গর্বিত ভারতীয় এবং সেটাই থাকব।’
শ্রী জগন্নাথের সংস্কৃতিকে তুলে ধরে কামিয়া জানি একটি ভিডিও পোস্ট করার পরেই মূলত বিতর্কের সূত্রপাত হয়। ভিডিওটিতে ‘মহাপ্রসাদ’, চলমান হেরিটেজ করিডর প্রকল্প এবং মন্দিরের উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত অন্যান্য দিকগুলোর গুরুত্বের বিষয়ে কথা বলেন বিজু জনতা দলের (বিজেডি) নেতা ভি কে পান্ডিয়ান।
এরপর বিজেপি অভিযোগ করে যে, কামিয়া জানিকে জগন্নাথ মন্দিরে প্রবেশে সুবিধা করে দিয়েছেন এই বিজেডি নেতা। তাদের আপত্তির কারণ, নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নাকি গরুর মাংস খাওয়া প্রচার করেছেন কামিয়া জানি। আর, ১২ শতকে স্থাপিত জগন্নাথ মন্দিরে হিন্দু ব্যতীত কারো প্রবেশের অনুমতি নেই। তাই মন্দিরের পবিত্রতা বিনষ্ট ও অবজ্ঞার অভিযোগ আনা হয় কামিয়া জানির বিরুদ্ধে।
বিজেপির ওডিশা ইউনিট সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেছে, ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ পুরি শ্রীমন্দিরের পবিত্রতা ভি কে পান্ডিয়ানের দ্বারা লজ্জাজনকভাবে অবজ্ঞা করা হয়েছে। তিনি জগন্নাথ মন্দিরের পবিত্র প্রাঙ্গণে একজন গরুর মাংস খাওয়া প্রচারকারীকে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছেন। দায়ীদের দ্রুত এবং গুরুতর পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে।’
একটি রেস্তোরাঁয় কামিয়া জানির ছবিও দেওয়া হয়েছে পোস্টটিতে। সেই রেস্তোরাঁয় গরুর মাংস পরিবেশন করা হয়। সেই ছবি সম্পর্কে কামিয়া জানি বলেন, ছবিগুলো কেরালার একটি ভিডিও থেকে নেওয়া হয়েছে—যেখানে তিনি দুই ট্রাক ড্রাইভারের শুরু করা একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন। রেস্তোরাঁটি গরুর মাংসের খাবারের জন্য বিখ্যাত। তবে সেখানে গিয়ে গরুর মাংস খাননি বলে দাবি করেন এই ইউটিউবার।
তিনি বলেন, ‘আরও অনেক স্থানীয় খাবার নিয়ে আমি ভিডিও বানিয়েছি। তার সবই যে আমি খেয়েছি, তা নয়। আশা করব, ভুল বোঝাবুজির কারণে যারা কষ্ট পেয়েছেন তারা বিষয়টি বুঝতে পারবেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে