অনলাইন ডেস্ক
যৌতুকপ্রথারও গুণাবলি রয়েছে! রয়েছে, তাও আবার সেসব গুণাবলি ফলাও করে নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়েও ছাপিয়ে পড়ানো হচ্ছে। এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতে। সম্প্রতি যৌতুকপ্রথার ‘গুণাবলি ও সুবিধা’ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে—এমন একটি বইয়ের পৃষ্ঠার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পাঠ্যবইয়ে এমন পাঠ দেশটির সর্বস্তরের মানুষকে বেশ অবাক করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। তাঁরা আশ্চর্য হয়েছেন এই ভেবে যে—এ ধরনের পাঠ্যসূচি তরুণদের কাছে এবং সমাজের কাছে কী ধরনের বার্তা পাঠাচ্ছে।
‘যৌতুকের গুণাবলি’ শীর্ষক ওই অংশটিতে একাধিক তথাকথিত গুণাবলির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। নার্সিং শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পাঠ্য এই বইটির প্রচ্ছদে লেখা রয়েছে, বইটি ভারতীয় নার্সিং কাউন্সিলের পাঠ্যক্রম অনুসারে লেখা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বইটির ওই অংশের ছবি নিয়ে যাঁরা তীব্র ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন, তাঁদের মধ্যে একজন হলেন শিব সেনা নেত্রী এবং মহারাষ্ট্র রাজ্যসভার এমপি প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী। তিনি মহারাষ্ট্রের শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানকে এ ধরনের বইগুলোকে বাজার থেকে সরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। পাঠ্যক্রমে এমন বিষয়ের উপস্থিতি ‘লজ্জাজনক’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বইটির ওই অংশে বলা হয়েছে, যৌতুকে যে ধরনের আসবাব যেমন, রেফ্রিজারেটর, গাড়ি ইত্যাদি দেওয়া হয়—তা নতুন ‘নতুন পরিবার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক।’ এ ছাড়া, বইয়ের ওই অংশে যৌতুকের গুণাবলি হিসেবে আরও বলা হয়, মেয়েরা সাধারণত পিতামাতার সম্পত্তির অংশ পায় না তাই যৌতুকের মাধ্যমে তা অনেকটা পূরণ করা যায়।
সেখানে আরও বলা হয়েছে, যৌতুকপ্রথার একটি ‘পরোক্ষ সুবিধা’ হলো—অভিভাবকেরা এখন তাঁদের মেয়েদের শিক্ষিত করা শুরু করেছেন যাতে কম যৌতুক দিতে হয়।
শেষ পয়েন্ট যে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে তা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওই পয়েন্টে বলা হয়েছে, যৌতুকপ্রথা ‘কুৎসিত চেহারার মেয়েদের’ বিয়ে করতে সাহায্য করে।
ভারত সরকার অনেক আগেই দেশটিতে যৌতুক নিষিদ্ধ করলেও বর্বর এই প্রথা দেশটিতে এখনো রয়ে গেছে। এখনো দেশটিতে যৌতুকের দাবিতে নারীদের হয়রানি, শারীরিকভাবে লাঞ্ছনা, হত্যা এবং আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার মতো খবর নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে দেশটির সংবাদমাধ্যমে।
যৌতুকপ্রথারও গুণাবলি রয়েছে! রয়েছে, তাও আবার সেসব গুণাবলি ফলাও করে নার্সিংয়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়েও ছাপিয়ে পড়ানো হচ্ছে। এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতে। সম্প্রতি যৌতুকপ্রথার ‘গুণাবলি ও সুবিধা’ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে—এমন একটি বইয়ের পৃষ্ঠার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পাঠ্যবইয়ে এমন পাঠ দেশটির সর্বস্তরের মানুষকে বেশ অবাক করেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। তাঁরা আশ্চর্য হয়েছেন এই ভেবে যে—এ ধরনের পাঠ্যসূচি তরুণদের কাছে এবং সমাজের কাছে কী ধরনের বার্তা পাঠাচ্ছে।
‘যৌতুকের গুণাবলি’ শীর্ষক ওই অংশটিতে একাধিক তথাকথিত গুণাবলির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। নার্সিং শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পাঠ্য এই বইটির প্রচ্ছদে লেখা রয়েছে, বইটি ভারতীয় নার্সিং কাউন্সিলের পাঠ্যক্রম অনুসারে লেখা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বইটির ওই অংশের ছবি নিয়ে যাঁরা তীব্র ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন, তাঁদের মধ্যে একজন হলেন শিব সেনা নেত্রী এবং মহারাষ্ট্র রাজ্যসভার এমপি প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী। তিনি মহারাষ্ট্রের শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানকে এ ধরনের বইগুলোকে বাজার থেকে সরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। পাঠ্যক্রমে এমন বিষয়ের উপস্থিতি ‘লজ্জাজনক’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বইটির ওই অংশে বলা হয়েছে, যৌতুকে যে ধরনের আসবাব যেমন, রেফ্রিজারেটর, গাড়ি ইত্যাদি দেওয়া হয়—তা নতুন ‘নতুন পরিবার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক।’ এ ছাড়া, বইয়ের ওই অংশে যৌতুকের গুণাবলি হিসেবে আরও বলা হয়, মেয়েরা সাধারণত পিতামাতার সম্পত্তির অংশ পায় না তাই যৌতুকের মাধ্যমে তা অনেকটা পূরণ করা যায়।
সেখানে আরও বলা হয়েছে, যৌতুকপ্রথার একটি ‘পরোক্ষ সুবিধা’ হলো—অভিভাবকেরা এখন তাঁদের মেয়েদের শিক্ষিত করা শুরু করেছেন যাতে কম যৌতুক দিতে হয়।
শেষ পয়েন্ট যে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে তা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওই পয়েন্টে বলা হয়েছে, যৌতুকপ্রথা ‘কুৎসিত চেহারার মেয়েদের’ বিয়ে করতে সাহায্য করে।
ভারত সরকার অনেক আগেই দেশটিতে যৌতুক নিষিদ্ধ করলেও বর্বর এই প্রথা দেশটিতে এখনো রয়ে গেছে। এখনো দেশটিতে যৌতুকের দাবিতে নারীদের হয়রানি, শারীরিকভাবে লাঞ্ছনা, হত্যা এবং আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার মতো খবর নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে দেশটির সংবাদমাধ্যমে।
এখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৩ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগে