অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতারা বাইডেনের মেয়াদকালের মধ্যেই ইসরায়েলকে একটি শক্ত বার্তা দেওয়ার কথা বলেছেন। তাঁরা দাবি করেন, নেতানিয়াহুর সরকারের দুই গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ এবং জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ফিলিস্তিনিবিরোধী সহিংসতা উসকে দিয়েছেন।
চিঠিতে বলা হয়, ‘পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণ, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে দুর্বল করার পদক্ষেপ এবং সেখানে সহিংসতার উদ্বেগজনক বৃদ্ধিতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’ চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন ১৭ জন সিনেটর এবং ৭১ জন হাউস প্রতিনিধি। এতে উল্লেখ করা হয়, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীরা ফিলিস্তিনিদের ওপর ১ হাজার ২৭০টিরও বেশি সহিংস হামলা চালিয়েছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে তিনটির বেশি।
চিঠিটি ২৯ অক্টোবর লেখা হলেও গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়। কারণ, হোয়াইট হাউস থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তিনজন কংগ্রেস সদস্য। ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস ভ্যান হলেন এবং হাউস রিপ্রেজেন্টেটিভস রোজা ডিলারো ও শন ক্যাস্টেন জানান, বাইডেন বিদ্যমান ক্ষমতা কাঠামোর মধ্যে থেকেই নির্বাহী আদেশের অধীনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা রাখেন।
ভ্যান হলেন বলেন, ‘নেতানিয়াহুর চরমপন্থী সরকারের কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্র অনুমোদন দেবে না, এমন বার্তা দেওয়া এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
হোয়াইট হাউস বা যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলি দূতাবাসের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। যুক্তরাষ্ট্র বহু বছর ধরেই ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে অবস্থান নিয়ে আসছে। পাশাপাশি, ইসরায়েলকে বসতি সম্প্রসারণ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আসছে।
ইসরায়েল ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় পশ্চিম তীর দখল করে। তবে বিশ্বের অধিকাংশ দেশই সেখানে ইসরায়েলি বসতিকে অবৈধ মনে করে। তবে ইসরায়েল ঐতিহাসিক দাবির ভিত্তিতে পশ্চিম তীরকে নিজের নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।
এদিকে, দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে স্বাগত জানিয়েছেন নেতানিয়াহু। এর আগে ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু অর্জন নিশ্চিত করেছিল।
অন্যদিকে, বেজালেল গত সপ্তাহে বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব সম্প্রসারণের আশা করছেন তিনি। একই সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সমর্থন আদায়ে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য চাপ দেবেন বলে জানান তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতারা বাইডেনের মেয়াদকালের মধ্যেই ইসরায়েলকে একটি শক্ত বার্তা দেওয়ার কথা বলেছেন। তাঁরা দাবি করেন, নেতানিয়াহুর সরকারের দুই গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ এবং জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ফিলিস্তিনিবিরোধী সহিংসতা উসকে দিয়েছেন।
চিঠিতে বলা হয়, ‘পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণ, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে দুর্বল করার পদক্ষেপ এবং সেখানে সহিংসতার উদ্বেগজনক বৃদ্ধিতে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।’ চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন ১৭ জন সিনেটর এবং ৭১ জন হাউস প্রতিনিধি। এতে উল্লেখ করা হয়, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীরা ফিলিস্তিনিদের ওপর ১ হাজার ২৭০টিরও বেশি সহিংস হামলা চালিয়েছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে তিনটির বেশি।
চিঠিটি ২৯ অক্টোবর লেখা হলেও গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়। কারণ, হোয়াইট হাউস থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন তিনজন কংগ্রেস সদস্য। ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস ভ্যান হলেন এবং হাউস রিপ্রেজেন্টেটিভস রোজা ডিলারো ও শন ক্যাস্টেন জানান, বাইডেন বিদ্যমান ক্ষমতা কাঠামোর মধ্যে থেকেই নির্বাহী আদেশের অধীনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা রাখেন।
ভ্যান হলেন বলেন, ‘নেতানিয়াহুর চরমপন্থী সরকারের কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্র অনুমোদন দেবে না, এমন বার্তা দেওয়া এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
হোয়াইট হাউস বা যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলি দূতাবাসের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। যুক্তরাষ্ট্র বহু বছর ধরেই ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে অবস্থান নিয়ে আসছে। পাশাপাশি, ইসরায়েলকে বসতি সম্প্রসারণ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আসছে।
ইসরায়েল ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় পশ্চিম তীর দখল করে। তবে বিশ্বের অধিকাংশ দেশই সেখানে ইসরায়েলি বসতিকে অবৈধ মনে করে। তবে ইসরায়েল ঐতিহাসিক দাবির ভিত্তিতে পশ্চিম তীরকে নিজের নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।
এদিকে, দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে স্বাগত জানিয়েছেন নেতানিয়াহু। এর আগে ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু অর্জন নিশ্চিত করেছিল।
অন্যদিকে, বেজালেল গত সপ্তাহে বলেন, ২০২৫ সালের মধ্যে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব সম্প্রসারণের আশা করছেন তিনি। একই সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সমর্থন আদায়ে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য চাপ দেবেন বলে জানান তিনি।
এখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২০ মিনিট আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
১ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৪ ঘণ্টা আগে