জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সব পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জনের জন্য গঠিত সমন্বয় কমিটি বাতিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত ও মুদ্রিত সব পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জনের জন্য ১০ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে সরকার। সেই কমিটি থেকে চিহ্নিত ইসলাম ও দেশবিরোধী ব্যক্তিদের দ্রুত অপসারণ এবং দেশপ্রেমী মুসলিম সমাজের প্রতিনিধিত্বশীল শিক্ষাবিদদের অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন আল
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপিত জাতীয় পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটিতে কমপক্ষে দুজন বিশিষ্ট আলেমকে রাখার আহ্বান জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের মুজিবুল আলম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এ দাবির কথা জানিয়েছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
বৈঠকে জাতীয় পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটিতে কোনো আলেম না থাকায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। এই কমিটি প্রত্যাখ্যান করে অবিলম্বে আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান তাঁরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া নতুন শিক্ষাক্রমের কার্যক্রম স্থগিত হওয়ার তথ্য সঠিক নয় বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান মো. ফরহাদুল ইসলাম।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান হিসেবে এক বছরের জন্য ফের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (চুক্তি ও বৈদেশিক শাখা) আবদুল্লাহ আরিফ মোহাম্মদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়...
অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রাক্কলিত দরের চেয়ে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ কম দর দিয়ে দরপত্র দাখিল করেছেন দরদাতারা। ফলে নিম্নমানের কাগজে পাঠ্যপুস্তক (বিনা মূল্যের বই) ছাপানোর প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে দেওয়া প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে। এ পরীক্ষার মূল্যায়নে নম্বর বা গ্রেডের পরিবর্তে পারদর্শিতা (নৈপুণ্য) বোঝাতে সাতটি স্কেলের প্রস্তাব করেছিল জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। যাতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষক—সবাই শিক
বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ের ছাপার মান নিয়ে কোনো আপস না করার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ ক্ষেত্রে অসাধু মুদ্রণকারীদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
পাঠ্যপুস্তক থেকে শরীফার গল্প বাদ দেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলের দেশগুলোতে শিক্ষামূলক পাঠ্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে ইসরায়েলভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা দ্য ইনস্টিটিউট ফর মনিটরিং পিস অ্যান্ড কালচারাল টলারেন্স ইন স্কুল এডুকেশন (ইমপ্যাক্ট-এসই)। গত সপ্তাহে সংস্থাটির প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তকগুলোতে ইসরা
হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের বিক্রিয়ায় পানি উৎপন্ন হয়। কিন্তু নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে রচিত অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান (অনুসন্ধানী পাঠ) বইয়ের ৯৩ পৃষ্ঠায় লেখা হয়েছে, ‘হাইড্রোজেন ও পানির বিক্রিয়ায় পানি উৎপন্ন হয়’।
নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা রাখাসহ পাঁচ দফা সুপারিশ প্রস্তুত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে— লিখিত মূল্যায়নের ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ আর কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়নের ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ রাখা।
ঐতিহাসিক ১০ এপ্রিলকে গণপ্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণা এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্ট নাগরিকেরা। একই সঙ্গে দিনটির তাৎপর্য নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বর্ণমালা পরিচিতি সম্পর্কিত বইয়ের একটি পৃষ্ঠা ভাইরাল হয়েছে। পৃষ্ঠাটিতে ব্যঞ্জনবর্ণ গ, ঙ ও ছ–এর বিপরীতে কিছু বাক্য রয়েছে। এতে লেখা—‘গ–তে গনিমতে মুমিন খুশি, ঙ–তে মূর্তি ভেঙে করব ভূষি, ছ–তে ছতর খুলো ওগো দাসী।’
বাল্যকালে পাঠ্যপুস্তকে পড়েছিলাম ‘ডি ভ্যালেরার ইচ্ছাশক্তি’ শিরোনামের একটি রচনা। ডি ভ্যালেরা ইংল্যান্ডের হাত থেকে আয়ারল্যান্ডের স্বাধীনতাসংগ্রামের মহান নেতা। কারাবন্দী অবস্থায় কী করে কারাগারের তালার নকশা সাবানের মধ্যে ফুটিয়ে তুলে সেই সাবান বাইরে পাঠিয়ে চাবি তৈরির ব্যবস্থা করে, সেই চাবি জেলের ভেতরে এনে
পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত বাংলা সাহিত্যের মুসলমান কবিদের মধ্যে প্রাচীনতম শাহ মুহাম্মদ সগীরের ‘বন্দনা’ কবিতার একটি ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। পোস্টে দাবি করা হচ্ছে, ‘স্যাকুলার শিক্ষাব্যবস্থায় নবম শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ে কবি শাহ মুহাম্মদ সগীরের “বন্দনা” কবিতার প্রথম দুই লাইন বাদ দিয়ে পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে