অনলাইন ডেস্ক
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ্য হিসেবে পরিচিত গুজরাট। এই রাজ্যেরই মাধাপার গ্রাম এখন এশিয়ার সবচেয়ে ধনী গ্রাম হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। বৃহস্পতিবার টাইমস নাও-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রামটিতে কম করে হলেও ১৭টি ব্যাংক রয়েছে। আর এসব ব্যাংকে সম্মিলিতভাবে গচ্ছিত স্থানীয় আমানতের পরিমাণ প্রায় ৭ হাজার কোটি রুপি!
বিপুল অর্থ সম্পদের এই গ্রামটিতে প্রায় ৩২ হাজার মানুষ বসবাস করে। তাঁদের বেশির ভাগই প্যাটেল সম্প্রদায় ভুক্ত। এসব মানুষের বিপুল অর্থের দেখভাল করার জন্য স্টেট ব্যাংক, পিএনবি, ইউনিয়ন ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ছাড়াও সেখানে আস্তানা গেড়েছে বেশ কিছু বেসরকারি ব্যাংক।
সব মিলিয়ে মাধাপার গ্রামে ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এখন ১৭ টি। যেসব ব্যাংক এখনো শাখা খোলেনি, সেগুলোও ওই গ্রামে শাখা খুলতে আগ্রহী। একটি গ্রামকে কেন্দ্র করে ব্যাংকগুলোর এমন আগ্রহ দেখা যায় না সচরাচর। প্রশ্ন উঠেছে মাধাপারের এমন সমৃদ্ধির নেপথ্যে আসলে কী?
টাইমস নাও জানিয়েছে, মাধাপারের সমৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে বিদেশ থেকে আসা অর্থ। কারণ এই গ্রামের অসংখ্য মানুষ প্রবাসী। সরকারি তথ্য বলছে, প্রায় ২০ হাজার বাড়ি রয়েছে মাধাপারে। এর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ২০০ পরিবার থাকে বিদেশে। মূলত আফ্রিকার দেশগুলোতেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পরিবার বসবাস করছে। মধ্য আফ্রিকার নির্মাণশিল্পে গুজরাটিদের আধিপত্য রয়েছে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র এবং নিউজিল্যান্ডেও গ্রামটির অসংখ্য পরিবার অবস্থান করছে। এই পরিবারগুলোই বিদেশ থেকে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা পাঠায় স্থানীয় ব্যাংক এবং পোস্ট অফিসে।
জেলা পঞ্চায়েতের সাবেক সভাপতি পারুলবেন বলেছেন, বিদেশে বসবাস করলেও মাধাপার গ্রামটির সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রেখেছেন প্রবাসীরা। তাই বিদেশে অর্থ না জমিয়ে নিজ গ্রামের ব্যাংকগুলোতেই টাকা রাখতে পছন্দ করেন তাঁরা।
গ্রামটিতে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক উল্লেখ করেছেন, বিপুল আমানত দেশটির সমৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। মাধাপার গ্রামে পানি, স্যানিটেশন এবং রাস্তার মতো মৌলিক বিষয়গুলোর সুব্যবস্থা থাকার পাশাপাশি রয়েছে সুসজ্জিত বাংলো, সরকারি এবং বেসরকারি স্কুল, লেক এবং বেশ কিছু দর্শনীয় মন্দির।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ্য হিসেবে পরিচিত গুজরাট। এই রাজ্যেরই মাধাপার গ্রাম এখন এশিয়ার সবচেয়ে ধনী গ্রাম হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। বৃহস্পতিবার টাইমস নাও-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রামটিতে কম করে হলেও ১৭টি ব্যাংক রয়েছে। আর এসব ব্যাংকে সম্মিলিতভাবে গচ্ছিত স্থানীয় আমানতের পরিমাণ প্রায় ৭ হাজার কোটি রুপি!
বিপুল অর্থ সম্পদের এই গ্রামটিতে প্রায় ৩২ হাজার মানুষ বসবাস করে। তাঁদের বেশির ভাগই প্যাটেল সম্প্রদায় ভুক্ত। এসব মানুষের বিপুল অর্থের দেখভাল করার জন্য স্টেট ব্যাংক, পিএনবি, ইউনিয়ন ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ছাড়াও সেখানে আস্তানা গেড়েছে বেশ কিছু বেসরকারি ব্যাংক।
সব মিলিয়ে মাধাপার গ্রামে ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এখন ১৭ টি। যেসব ব্যাংক এখনো শাখা খোলেনি, সেগুলোও ওই গ্রামে শাখা খুলতে আগ্রহী। একটি গ্রামকে কেন্দ্র করে ব্যাংকগুলোর এমন আগ্রহ দেখা যায় না সচরাচর। প্রশ্ন উঠেছে মাধাপারের এমন সমৃদ্ধির নেপথ্যে আসলে কী?
টাইমস নাও জানিয়েছে, মাধাপারের সমৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে বিদেশ থেকে আসা অর্থ। কারণ এই গ্রামের অসংখ্য মানুষ প্রবাসী। সরকারি তথ্য বলছে, প্রায় ২০ হাজার বাড়ি রয়েছে মাধাপারে। এর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ২০০ পরিবার থাকে বিদেশে। মূলত আফ্রিকার দেশগুলোতেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পরিবার বসবাস করছে। মধ্য আফ্রিকার নির্মাণশিল্পে গুজরাটিদের আধিপত্য রয়েছে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র এবং নিউজিল্যান্ডেও গ্রামটির অসংখ্য পরিবার অবস্থান করছে। এই পরিবারগুলোই বিদেশ থেকে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা পাঠায় স্থানীয় ব্যাংক এবং পোস্ট অফিসে।
জেলা পঞ্চায়েতের সাবেক সভাপতি পারুলবেন বলেছেন, বিদেশে বসবাস করলেও মাধাপার গ্রামটির সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রেখেছেন প্রবাসীরা। তাই বিদেশে অর্থ না জমিয়ে নিজ গ্রামের ব্যাংকগুলোতেই টাকা রাখতে পছন্দ করেন তাঁরা।
গ্রামটিতে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক উল্লেখ করেছেন, বিপুল আমানত দেশটির সমৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। মাধাপার গ্রামে পানি, স্যানিটেশন এবং রাস্তার মতো মৌলিক বিষয়গুলোর সুব্যবস্থা থাকার পাশাপাশি রয়েছে সুসজ্জিত বাংলো, সরকারি এবং বেসরকারি স্কুল, লেক এবং বেশ কিছু দর্শনীয় মন্দির।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
১৯ মিনিট আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগে