অনলাইন ডেস্ক
ডায়ানা ছিলেন প্রিন্সেস অব ওয়েলস। তবে সাধারণ মানুষের কাছে এতটাই জনপ্রিয় ছিলেন, প্রিন্সেস ডায়ানার পাশাপাশি ‘দ্য পিপল’স প্রিন্সেস’ অর্থাৎ সাধারণ মানুষের হৃদয়ের রাজকুমারী হিসেবেও পরিচিতি পান। মৃত্যুর পর ২৭ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো তাঁকে নিয়ে মুগ্ধতা রয়ে গেছে গুণগ্রাহীদের। আজকের এই দিনে, অর্থাৎ ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এক কার দুর্ঘটনায় পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নেন তিনি।
মৃত্যুর সময় প্রিন্সেস ডায়ানার বয়স ছিল ৩৬ বছর। একই দুর্ঘটনায় মারা যান তাঁর প্রেমিক মিসরে জন্ম নেওয়া দোদি ফায়েদ এবং যে গাড়িটিতে তাঁরা যাচ্ছিলেন সেটির চালক হেনরি পল।
প্রিন্সেস ডায়ানা ছিলেন বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয়। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে ভক্তদের মধ্যে। শোকার্তরা যেখানে ডায়না থাকতেন, সেখানে অর্থাৎ কেনসিংটন প্রাসাদে ভিড় জমাতে থাকেন। ফুলের তোড়া রেখে যান সেখানে, যেখানে তাঁদের রাজকুমারী আর ফিরে আসবেন না। রাজপ্রাসাদের গেট থেকে ৩০ ফুট দূরেও ফুলের স্তূপ জমে গিয়েছিল।
ওই সময় ফ্রান্সে ছুটি কাটাচ্ছিলেন ডায়না ও দোদি। দুর্ঘটনার আগের দিন প্যারিসে পৌঁছান তাঁরা। মধ্যরাতের ঠিক পরে রিতজ প্যারিস হোটেল ছাড়েন। গন্তব্য ছিল রু আর্সেন উসেতে দোদি ফায়েদের অ্যাপার্টমেন্ট। তাঁদের লিমোজিন গাড়িটি হোটেল থেকে বেরোনোর পর থেকেই মোটরসাইকেলে চেপে পাপারাজ্জিদের একটি দল বেপরোয়াভাবে পিছু নেয়। তিন মিনিট পর চালক নিয়ন্ত্রণ হারান। পুন্ত দে লা’লমা সেতুর প্রবেশমুখে একটা পিলারে গিয়ে বিধ্বস্ত হয় গাড়িটি।
দোদি ও গাড়িটির চালককে ঘটনাস্থলেই মৃত ঘোষণা করা হয়। ডায়ানাকে নিয়ে যাওয়া হয় পিচে সালপেদরিয়ে হাসপাতালে। সেখানে ভোর ৬টার দিকে তাঁকেও মৃত ঘোষণা করা হয়। দুর্ঘটনায় ডায়ানার দেহরক্ষী ত্রেভো রিয়েস জোসন গুরুতর আঘাত পেলেও বেঁচে যান।
ডায়ানার সাবেক স্বামী প্রিন্স চার্লস, ডায়নার বোনেরা এবং ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যরা ওই দিন সকালেই প্যারিসে পৌঁছান। ডায়ানার মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয় লন্ডনে।
এদিকে বেঁচে থাকা অবস্থায় যেমন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন ডায়ানা, যিনি লেডি ডি নামেও পরিচিত ছিলেন, মারা যাওয়ার পরও তাঁকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে ওঠে মিডিয়া। কীভাবে গাড়িটি দুর্ঘটনায় পড়ল তা নিয়ে নানা ধরনের তত্ত্ব ও গুজব ডালপালা মেলতে লাগল। শুরুতে গাড়িটিকে অনুসরণ করা পাপারাজ্জিদের ঘাড়ে চাপানো হলো দোষ। পরে জানা গেল, চালক মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর পাশাপাশি চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধের প্রভাবেও ছিলেন। একটি আনুষ্ঠানিক তদন্তে পাপারাজ্জিদের অভিযোগ থেকে রেহাই দেওয়া হয়।
পরের মাস, অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখ লন্ডনে হয় প্রিন্সেস ডায়ানার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া। পর্দায় এটি দেখেন ২০০ কোটির বেশি মানুষ। ডায়ানা মারা যাওয়ার সময় তাঁর দুই ছেলে প্রিন্সেস উইলিয়াম ও প্রিন্সেস হ্যারির বয়স ছিল যথাক্রমে পনেরো ও বারো।
সূত্র: হিস্টরি ডট কম
ডায়ানা ছিলেন প্রিন্সেস অব ওয়েলস। তবে সাধারণ মানুষের কাছে এতটাই জনপ্রিয় ছিলেন, প্রিন্সেস ডায়ানার পাশাপাশি ‘দ্য পিপল’স প্রিন্সেস’ অর্থাৎ সাধারণ মানুষের হৃদয়ের রাজকুমারী হিসেবেও পরিচিতি পান। মৃত্যুর পর ২৭ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো তাঁকে নিয়ে মুগ্ধতা রয়ে গেছে গুণগ্রাহীদের। আজকের এই দিনে, অর্থাৎ ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে এক কার দুর্ঘটনায় পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নেন তিনি।
মৃত্যুর সময় প্রিন্সেস ডায়ানার বয়স ছিল ৩৬ বছর। একই দুর্ঘটনায় মারা যান তাঁর প্রেমিক মিসরে জন্ম নেওয়া দোদি ফায়েদ এবং যে গাড়িটিতে তাঁরা যাচ্ছিলেন সেটির চালক হেনরি পল।
প্রিন্সেস ডায়ানা ছিলেন বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয়। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে ভক্তদের মধ্যে। শোকার্তরা যেখানে ডায়না থাকতেন, সেখানে অর্থাৎ কেনসিংটন প্রাসাদে ভিড় জমাতে থাকেন। ফুলের তোড়া রেখে যান সেখানে, যেখানে তাঁদের রাজকুমারী আর ফিরে আসবেন না। রাজপ্রাসাদের গেট থেকে ৩০ ফুট দূরেও ফুলের স্তূপ জমে গিয়েছিল।
ওই সময় ফ্রান্সে ছুটি কাটাচ্ছিলেন ডায়না ও দোদি। দুর্ঘটনার আগের দিন প্যারিসে পৌঁছান তাঁরা। মধ্যরাতের ঠিক পরে রিতজ প্যারিস হোটেল ছাড়েন। গন্তব্য ছিল রু আর্সেন উসেতে দোদি ফায়েদের অ্যাপার্টমেন্ট। তাঁদের লিমোজিন গাড়িটি হোটেল থেকে বেরোনোর পর থেকেই মোটরসাইকেলে চেপে পাপারাজ্জিদের একটি দল বেপরোয়াভাবে পিছু নেয়। তিন মিনিট পর চালক নিয়ন্ত্রণ হারান। পুন্ত দে লা’লমা সেতুর প্রবেশমুখে একটা পিলারে গিয়ে বিধ্বস্ত হয় গাড়িটি।
দোদি ও গাড়িটির চালককে ঘটনাস্থলেই মৃত ঘোষণা করা হয়। ডায়ানাকে নিয়ে যাওয়া হয় পিচে সালপেদরিয়ে হাসপাতালে। সেখানে ভোর ৬টার দিকে তাঁকেও মৃত ঘোষণা করা হয়। দুর্ঘটনায় ডায়ানার দেহরক্ষী ত্রেভো রিয়েস জোসন গুরুতর আঘাত পেলেও বেঁচে যান।
ডায়ানার সাবেক স্বামী প্রিন্স চার্লস, ডায়নার বোনেরা এবং ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যরা ওই দিন সকালেই প্যারিসে পৌঁছান। ডায়ানার মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয় লন্ডনে।
এদিকে বেঁচে থাকা অবস্থায় যেমন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন ডায়ানা, যিনি লেডি ডি নামেও পরিচিত ছিলেন, মারা যাওয়ার পরও তাঁকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে ওঠে মিডিয়া। কীভাবে গাড়িটি দুর্ঘটনায় পড়ল তা নিয়ে নানা ধরনের তত্ত্ব ও গুজব ডালপালা মেলতে লাগল। শুরুতে গাড়িটিকে অনুসরণ করা পাপারাজ্জিদের ঘাড়ে চাপানো হলো দোষ। পরে জানা গেল, চালক মদ খেয়ে গাড়ি চালানোর পাশাপাশি চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধের প্রভাবেও ছিলেন। একটি আনুষ্ঠানিক তদন্তে পাপারাজ্জিদের অভিযোগ থেকে রেহাই দেওয়া হয়।
পরের মাস, অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখ লন্ডনে হয় প্রিন্সেস ডায়ানার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া। পর্দায় এটি দেখেন ২০০ কোটির বেশি মানুষ। ডায়ানা মারা যাওয়ার সময় তাঁর দুই ছেলে প্রিন্সেস উইলিয়াম ও প্রিন্সেস হ্যারির বয়স ছিল যথাক্রমে পনেরো ও বারো।
সূত্র: হিস্টরি ডট কম
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
১ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
১ ঘণ্টা আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
১০ ঘণ্টা আগে