আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইউক্রেন ইস্যুতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনকে অস্ত্র দিলে সিউলের জন্য তা হবে চরম ভুল।
পুতিনের উত্তর কোরিয়া সফরকালে গত বুধবার দেশটির সঙ্গে একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি করে রাশিয়া। এতে বলা হয়, আক্রান্ত হলে পরস্পরকে রক্ষা করবে পিয়ংইয়ং ও মস্কো।
এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। তিনি বলেছেন, নতুন এই চুক্তি রাজনীতি, অর্থনীতি ও প্রতিরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরো প্রসারিত করবে।
চুক্তিটির সমালোচনা করে দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা চ্যাং হো-জিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘পিয়ংইয়ংয়কে সামরিকভাবে শক্তিশালী করে তোলে, এমন যেকোনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহযোগিতা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবের লঙ্ঘন। এমনকি রাশিয়া নিজেও ওই প্রস্তাবের পক্ষে ছিল। এখন এই চুক্তি করে তারা নিজেরাই সেটি লঙ্ঘন করেছে। এ ধরনের ঘটনা দক্ষিণ কোরিয়া ও রাশিয়ার সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর বিষয়টি আমরা পুনর্বিবেচনার পরিকল্পনা করছি।’
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ওই মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হন রুশ প্রেসিডেন্ট। গত বৃহস্পতিবার ভিয়েতনামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, সিউল যদি কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহের সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে মস্কোও পাল্টা পদক্ষেপ নেবে। এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে, যা দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান নেতৃত্বের জন্য বড় ধরণের হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। রাশিয়ার পক্ষ থেকে উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করা হতে পারে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ইউক্রেনে পশ্চিমা দেশগুলোর অব্যাহত সামরিক সহায়তার ঘটনায় ক্ষুব্ধ রুশ প্রেসিডেন্ট। ফলে দৃশ্যত এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জবাব হিসেবেই পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন পুতিন। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, তোমরা যদি রাশিয়ার শত্রুদের হাতে অস্ত্র তুলে দাও তাহলে আমরাও তোমাদের শত্রুদের হাতে অস্ত্র তুলে দেব। চলতি মাসের গোড়ার দিকেও একবার মস্কোর এমন অবস্থানের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি।
জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্প এগিয়ে নেওয়ায় পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি অব্যাহত রয়েছে উত্তর কোরিয়ার। মস্কো ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককেও উদ্বেগের সঙ্গে দেখে পশ্চিমারা।
ভিয়েতনামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, তার দেশ অস্ত্র সরবরাহের জন্য পশ্চিমাদের যেসব প্রতিপক্ষের কথা বলেছিল, তার মধ্যে থাকতে পারে উত্তর কোরিয়া। তিনি বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, পিয়ংইয়ংসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে অস্ত্র সরবরাহ করার অধিকার আমাদের রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার বিষয়টিও আমাদের বিবেচনায় রয়েছে।’
এদিকে উত্তর কোরিয়ায় রুশ অস্ত্র সরবরাহের ঘোষণায় ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, পিয়ংইয়ংকে অস্ত্র সরবরাহ করা হলে তা পুরো কোরীয় উপদ্বীপকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। আর রাশিয়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের লঙ্ঘন করছে কিনা সেটি নির্ভর করবে তাদের সরবরাহকৃত অস্ত্রের ধরনের ওপর।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনও মস্কো ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যকার প্রতিরক্ষা চুক্তিকে কোরীয় উপদ্বীপের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ‘গুরুতর হুমকি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, এ চুক্তির জবাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিবেচনায় থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি অবশ্য বলেছেন, পুতিনের এই ঘোষণা উদ্বেগ তৈরি করলেও এখানে অবাক হওয়ার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। কেননা, রাশিয়া মরিয়া হয়ে বৈদেশিক সহায়তার খোঁজ করছে। আর প্রতিরক্ষা খাতে গত কয়েক মাস ধরেই পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে সহযোগিতা আরো জোরদার করেছে মস্কো। তবে কোরীয় উপদ্বীপ ঘিরে মস্কোর এমন ভূমিকা তাদের মিত্র চীনকেও উদ্বিগ্ন করে তুলতে পারে।
এর আগে গত বুধবার উত্তর কোরিয়া সফরকালে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, মস্কো যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের আধিপত্য ও সাম্রাজ্যবাদী নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। জবাবে কিম জং উন বলেন, উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার সম্পর্ক ‘সমৃদ্ধির নতুন উচ্চতায়’ প্রবেশ করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়া সফরকালে পুতিন বলেছেন, মস্কো আশা করে, পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে মস্কোর সহযোগিতা পশ্চিমের জন্য প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করবে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য উত্তর কোরীয় সেনাদের ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই রাশিয়ার।
ইউক্রেন ইস্যুতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনকে অস্ত্র দিলে সিউলের জন্য তা হবে চরম ভুল।
পুতিনের উত্তর কোরিয়া সফরকালে গত বুধবার দেশটির সঙ্গে একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি করে রাশিয়া। এতে বলা হয়, আক্রান্ত হলে পরস্পরকে রক্ষা করবে পিয়ংইয়ং ও মস্কো।
এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। তিনি বলেছেন, নতুন এই চুক্তি রাজনীতি, অর্থনীতি ও প্রতিরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরো প্রসারিত করবে।
চুক্তিটির সমালোচনা করে দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা চ্যাং হো-জিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘পিয়ংইয়ংয়কে সামরিকভাবে শক্তিশালী করে তোলে, এমন যেকোনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহযোগিতা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবের লঙ্ঘন। এমনকি রাশিয়া নিজেও ওই প্রস্তাবের পক্ষে ছিল। এখন এই চুক্তি করে তারা নিজেরাই সেটি লঙ্ঘন করেছে। এ ধরনের ঘটনা দক্ষিণ কোরিয়া ও রাশিয়ার সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর বিষয়টি আমরা পুনর্বিবেচনার পরিকল্পনা করছি।’
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ওই মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হন রুশ প্রেসিডেন্ট। গত বৃহস্পতিবার ভিয়েতনামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, সিউল যদি কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহের সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে মস্কোও পাল্টা পদক্ষেপ নেবে। এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে, যা দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান নেতৃত্বের জন্য বড় ধরণের হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। রাশিয়ার পক্ষ থেকে উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করা হতে পারে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়, ইউক্রেনে পশ্চিমা দেশগুলোর অব্যাহত সামরিক সহায়তার ঘটনায় ক্ষুব্ধ রুশ প্রেসিডেন্ট। ফলে দৃশ্যত এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জবাব হিসেবেই পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন পুতিন। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, তোমরা যদি রাশিয়ার শত্রুদের হাতে অস্ত্র তুলে দাও তাহলে আমরাও তোমাদের শত্রুদের হাতে অস্ত্র তুলে দেব। চলতি মাসের গোড়ার দিকেও একবার মস্কোর এমন অবস্থানের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি।
জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্প এগিয়ে নেওয়ায় পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি অব্যাহত রয়েছে উত্তর কোরিয়ার। মস্কো ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককেও উদ্বেগের সঙ্গে দেখে পশ্চিমারা।
ভিয়েতনামে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, তার দেশ অস্ত্র সরবরাহের জন্য পশ্চিমাদের যেসব প্রতিপক্ষের কথা বলেছিল, তার মধ্যে থাকতে পারে উত্তর কোরিয়া। তিনি বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, পিয়ংইয়ংসহ বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে অস্ত্র সরবরাহ করার অধিকার আমাদের রয়েছে। উত্তর কোরিয়ার বিষয়টিও আমাদের বিবেচনায় রয়েছে।’
এদিকে উত্তর কোরিয়ায় রুশ অস্ত্র সরবরাহের ঘোষণায় ‘গভীর উদ্বেগ’ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেছেন, পিয়ংইয়ংকে অস্ত্র সরবরাহ করা হলে তা পুরো কোরীয় উপদ্বীপকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। আর রাশিয়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের লঙ্ঘন করছে কিনা সেটি নির্ভর করবে তাদের সরবরাহকৃত অস্ত্রের ধরনের ওপর।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনও মস্কো ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যকার প্রতিরক্ষা চুক্তিকে কোরীয় উপদ্বীপের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য ‘গুরুতর হুমকি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, এ চুক্তির জবাবে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিবেচনায় থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি অবশ্য বলেছেন, পুতিনের এই ঘোষণা উদ্বেগ তৈরি করলেও এখানে অবাক হওয়ার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। কেননা, রাশিয়া মরিয়া হয়ে বৈদেশিক সহায়তার খোঁজ করছে। আর প্রতিরক্ষা খাতে গত কয়েক মাস ধরেই পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে সহযোগিতা আরো জোরদার করেছে মস্কো। তবে কোরীয় উপদ্বীপ ঘিরে মস্কোর এমন ভূমিকা তাদের মিত্র চীনকেও উদ্বিগ্ন করে তুলতে পারে।
এর আগে গত বুধবার উত্তর কোরিয়া সফরকালে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, মস্কো যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের আধিপত্য ও সাম্রাজ্যবাদী নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। জবাবে কিম জং উন বলেন, উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার সম্পর্ক ‘সমৃদ্ধির নতুন উচ্চতায়’ প্রবেশ করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়া সফরকালে পুতিন বলেছেন, মস্কো আশা করে, পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে মস্কোর সহযোগিতা পশ্চিমের জন্য প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করবে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য উত্তর কোরীয় সেনাদের ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই রাশিয়ার।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
১৪ মিনিট আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগে