অনলাইন ডেস্ক
বৈদেশিক ঋণ এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের কারণে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের একেবারে দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বিশ্বের ১২টি দেশ। এরই মধ্যে গভীর সংকটে পড়ে গভীর রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কা। প্রায় একই পরিণতি হয়েছে লেবানন, সুরিনাম এবং জাম্বিয়ার মতো দেশগুলোর। এর বাইরেও আরও ১২টি দেশ যেকোনো সময় বরণ করতে পারে শ্রীলঙ্কার ভাগ্য।
তালিকায় থাকা দেশগুলো হলো—আর্জেন্টিনা, ইউক্রেন, তিউনিসিয়া, ঘানা, মিসর, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, এল সালভাদর, পাকিস্তান, ইকুয়েডর, বেলারুশ ও নাইজেরিয়া।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হতে পারে এমন দেশের তালিকায় প্রথমেই রয়েছে আর্জেন্টিনা। দেশটির বৈদেশিক ঋণ প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে মিসর এবং ইকুয়েডর। দেশ দুটোর ঋণ যথাক্রমে ৪৫ বিলিয়ন ও ৪০ বিলিয়ন ডলার।
তবে অনেক অর্থনীতিবিদের আশা—এই তালিকার অনেক দেশই ডিফল্টার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারে। তবে সে জন্য প্রধান শর্ত দুটো। দ্রুত বিশ্ব বাজার স্থিতিশীল হতে হবে এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের এগিয়ে আসতে হবে।
আর্জেন্টিনার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দেড় শ কোটি ডলারের কাছাকাছি। মুদ্রা পেসোর অবমূল্যায়ন এত বেশি হয়েছে যে কালোবাজারেই বিক্রি হচ্ছে বর্তমান মূল্যের চেয়ে ৫০ শতাংশ কম দামে। সরকারি বন্ডের দাম পড়ে গেছে। বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২০ সেন্টে। ২০২৪ সাল নাগাদ দেশটিকে বড় ধরনের কোনো ঋণ পরিশোধ করতে না হলেও এরপর গিয়ে বিপদে পড়তে পারে দেশটি।
যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অন্যতম খাদ্যশস্য রপ্তানিকারক দেশ বলে পরিচিত ইউক্রেনের খাদ্যশস্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। যুদ্ধের ব্যয় বহন, রপ্তানি কমে যাওয়ায় দেশটিও ডিফল্টারের তালিকায় পড়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। তবে, সম্প্রতি রপ্তানি চালুর বিষয়ে রাশিয়া-ইউক্রেনের আলোচনা এই বিষয়ে অবশ্য নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গঠনেও দেশটির বেশ অর্থের প্রয়োজন হতে যাচ্ছে।
আইএমএফের ভাষ্যমতে আফ্রিকার বেশ কয়েকটি ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও তিউনিসিয়ার অবস্থাই সবচেয়ে বেশি আশঙ্কাজনক। দেশটির বাজেটে ঘাটতি, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বাকি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কুক্ষিগতকরণ ইত্যাদি কারণে দেশটিতে জনরোষ ক্রমেই বাড়ছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান মারওয়ান আব্বাসির মতে, এ মুহূর্তে আইএমএফের সহায়তাই দেশটিকে বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে পারে।
আফ্রিকার আরেক দেশ ঘানার অবস্থাও ভয়াবহ। বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দেশটির মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপির ৮৫ শতাংশেরও বেশি ছাড়িয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতির পরিমাণ ৩০ শতাংশ। ফলে দেশটিও যে শ্রীলঙ্কার পথেই হাঁটছে সেটা সহজেই অনুমেয়।
মিসরের অবস্থা ঘানার চেয়েও ভয়াবহ। দেশটির বৈদেশিক ঋণ জিডিপির ৯৫ শতাংশেরও বেশি। সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হলো দেশটিতে চলতি বছরে প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান। আরও একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, আগামী ৫ বছরে মিসরকে নগদ অর্থে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার শোধ করতে হবে।
কেনিয়া, ইথিওপিয়া, এল সালভাদরের অবস্থা একই রকম। দারিদ্র্যপীড়িত এই দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক ঋণের বোঝা বিশাল। সেই তুলনায় দেশগুলোর রপ্তানিমুখী উৎপাদন নেই বললেই চলে। কিন্তু দেশগুলোর সরকার চটকদার উন্নয়ন দেখাতে গিয়ে অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করায় তা বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তানের অবস্থাও এরই মধ্যে বেশ নাজুক হয়ে উঠেছে। দেশটির মুদ্রা ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত হয়েছে। খাদ্য, জ্বালানিসহ প্রয়োজনীয় আমদানির তুলনায় রপ্তানি একেবারেই কম। দেশটির ইতিহাসে বর্তমানে সবচেয়ে কম; ৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির মোট রাজস্বের ৪০ শতাংশেরও বেশি ব্যয় করতে হয় ঋণ পরিশোধে। ফলে দেশের জন্য বাকি থাকে সামান্যই।
নাইজেরিয়ার সংকট ততটা ভয়াবহ না হলেও সংকটে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। দেশটিকেও প্রতিবছর মোট রাজস্ব আয়ের ৩০ শতাংশের মতো অর্থ বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতেই ব্যয় করতে হয়। তবে দেশটির ক্রুড ওয়েলের চাহিদা ইউরোপে বাড়ায় দেশটি হয়তো এ যাত্রায় সংকট উতরে যাবে কিন্তু বৈশ্বিক বাজার স্থিতিশীল না হলে দেশটিও ধীরে ধীরে শ্রীলঙ্কার পরিণতি বরণ করতে পারে।
ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা থাকায় পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে বিপদে পড়েছে রাশিয়ার মিত্র বেলারুশ। তবে, ইকুয়েডরের পরিস্থিতি দেশটির শাসকদের জন্যই। দেশটির বিক্ষুব্ধ জনতা সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলনে নেমেছে মূল্যস্ফীতি কমাতে। কিন্তু দেশটির প্রেসিডেন্ট গুইলারমো ল্যাসো সেসব নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারায় পরিস্থিতি ক্রমেই আরও জটিল হয়ে উঠছে।
বৈদেশিক ঋণ এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটের কারণে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের একেবারে দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বিশ্বের ১২টি দেশ। এরই মধ্যে গভীর সংকটে পড়ে গভীর রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কা। প্রায় একই পরিণতি হয়েছে লেবানন, সুরিনাম এবং জাম্বিয়ার মতো দেশগুলোর। এর বাইরেও আরও ১২টি দেশ যেকোনো সময় বরণ করতে পারে শ্রীলঙ্কার ভাগ্য।
তালিকায় থাকা দেশগুলো হলো—আর্জেন্টিনা, ইউক্রেন, তিউনিসিয়া, ঘানা, মিসর, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, এল সালভাদর, পাকিস্তান, ইকুয়েডর, বেলারুশ ও নাইজেরিয়া।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হতে পারে এমন দেশের তালিকায় প্রথমেই রয়েছে আর্জেন্টিনা। দেশটির বৈদেশিক ঋণ প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে মিসর এবং ইকুয়েডর। দেশ দুটোর ঋণ যথাক্রমে ৪৫ বিলিয়ন ও ৪০ বিলিয়ন ডলার।
তবে অনেক অর্থনীতিবিদের আশা—এই তালিকার অনেক দেশই ডিফল্টার হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারে। তবে সে জন্য প্রধান শর্ত দুটো। দ্রুত বিশ্ব বাজার স্থিতিশীল হতে হবে এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের এগিয়ে আসতে হবে।
আর্জেন্টিনার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দেড় শ কোটি ডলারের কাছাকাছি। মুদ্রা পেসোর অবমূল্যায়ন এত বেশি হয়েছে যে কালোবাজারেই বিক্রি হচ্ছে বর্তমান মূল্যের চেয়ে ৫০ শতাংশ কম দামে। সরকারি বন্ডের দাম পড়ে গেছে। বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২০ সেন্টে। ২০২৪ সাল নাগাদ দেশটিকে বড় ধরনের কোনো ঋণ পরিশোধ করতে না হলেও এরপর গিয়ে বিপদে পড়তে পারে দেশটি।
যুদ্ধের কারণে বিশ্বের অন্যতম খাদ্যশস্য রপ্তানিকারক দেশ বলে পরিচিত ইউক্রেনের খাদ্যশস্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। যুদ্ধের ব্যয় বহন, রপ্তানি কমে যাওয়ায় দেশটিও ডিফল্টারের তালিকায় পড়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। তবে, সম্প্রতি রপ্তানি চালুর বিষয়ে রাশিয়া-ইউক্রেনের আলোচনা এই বিষয়ে অবশ্য নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গঠনেও দেশটির বেশ অর্থের প্রয়োজন হতে যাচ্ছে।
আইএমএফের ভাষ্যমতে আফ্রিকার বেশ কয়েকটি ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও তিউনিসিয়ার অবস্থাই সবচেয়ে বেশি আশঙ্কাজনক। দেশটির বাজেটে ঘাটতি, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বাকি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কুক্ষিগতকরণ ইত্যাদি কারণে দেশটিতে জনরোষ ক্রমেই বাড়ছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান মারওয়ান আব্বাসির মতে, এ মুহূর্তে আইএমএফের সহায়তাই দেশটিকে বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে পারে।
আফ্রিকার আরেক দেশ ঘানার অবস্থাও ভয়াবহ। বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দেশটির মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপির ৮৫ শতাংশেরও বেশি ছাড়িয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতির পরিমাণ ৩০ শতাংশ। ফলে দেশটিও যে শ্রীলঙ্কার পথেই হাঁটছে সেটা সহজেই অনুমেয়।
মিসরের অবস্থা ঘানার চেয়েও ভয়াবহ। দেশটির বৈদেশিক ঋণ জিডিপির ৯৫ শতাংশেরও বেশি। সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হলো দেশটিতে চলতি বছরে প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান। আরও একটি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, আগামী ৫ বছরে মিসরকে নগদ অর্থে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার শোধ করতে হবে।
কেনিয়া, ইথিওপিয়া, এল সালভাদরের অবস্থা একই রকম। দারিদ্র্যপীড়িত এই দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক ঋণের বোঝা বিশাল। সেই তুলনায় দেশগুলোর রপ্তানিমুখী উৎপাদন নেই বললেই চলে। কিন্তু দেশগুলোর সরকার চটকদার উন্নয়ন দেখাতে গিয়ে অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করায় তা বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তানের অবস্থাও এরই মধ্যে বেশ নাজুক হয়ে উঠেছে। দেশটির মুদ্রা ব্যাপকভাবে অবমূল্যায়িত হয়েছে। খাদ্য, জ্বালানিসহ প্রয়োজনীয় আমদানির তুলনায় রপ্তানি একেবারেই কম। দেশটির ইতিহাসে বর্তমানে সবচেয়ে কম; ৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির মোট রাজস্বের ৪০ শতাংশেরও বেশি ব্যয় করতে হয় ঋণ পরিশোধে। ফলে দেশের জন্য বাকি থাকে সামান্যই।
নাইজেরিয়ার সংকট ততটা ভয়াবহ না হলেও সংকটে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। দেশটিকেও প্রতিবছর মোট রাজস্ব আয়ের ৩০ শতাংশের মতো অর্থ বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতেই ব্যয় করতে হয়। তবে দেশটির ক্রুড ওয়েলের চাহিদা ইউরোপে বাড়ায় দেশটি হয়তো এ যাত্রায় সংকট উতরে যাবে কিন্তু বৈশ্বিক বাজার স্থিতিশীল না হলে দেশটিও ধীরে ধীরে শ্রীলঙ্কার পরিণতি বরণ করতে পারে।
ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা থাকায় পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে বিপদে পড়েছে রাশিয়ার মিত্র বেলারুশ। তবে, ইকুয়েডরের পরিস্থিতি দেশটির শাসকদের জন্যই। দেশটির বিক্ষুব্ধ জনতা সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলনে নেমেছে মূল্যস্ফীতি কমাতে। কিন্তু দেশটির প্রেসিডেন্ট গুইলারমো ল্যাসো সেসব নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে পারায় পরিস্থিতি ক্রমেই আরও জটিল হয়ে উঠছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
২ ঘণ্টা আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
১১ ঘণ্টা আগে